ঢাকা ০৮:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫ লক্ষাধিক টাকার  আম গাছ কর্তন থানায় অভিযোগ রাজবাড়ীতে জমির দখল বুঝে পেতে সংবাদ সম্মেলন তজুমদ্দিনে র‍্যাবের অভিযানে শিশু বলাৎকার মামলার মূল হোতা আটক হিসাব রক্ষক আলাউদ্দিনের এক যুগের দুর্নীতি ঘোচাবে কে? গণপূর্তে সন্ত্রাসীদের দ্বারা সিন্ডিকেট গড়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী তামজিদ হোসেন কুমিল্লায় তায়কোয়ানদো প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ সম্পন্ন গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির পরিকল্পনা শিল্পঘাতক: আইইএফ দেশীয় সিগারেট শিল্প বৈষম্যের শিকার জুলাই বিপ্লবে নিহত মাহবুবের পরিবারের পাশে তারেক রহমান ‘নিত্যপণ্যে ভ্যাট বসিয়ে ফ্যাসিস্টের রাস্তায় হাঁটছে সরকার’

দিনে দুশো এসিও বিক্রি হচ্ছে কলকাতার দোকানে

ঢাকার মতো অতিষ্ট গরমে কাহিল কলকাতাও। আর এই গরম থেকে বাঁচতে এসির দোকানে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। 

আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু দিন আগেও যে সব দোকানে চাহিদা ছিল সপ্তাহে ২০টির মতো, সেটাই এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে দিনে ২০০টি! হঠাৎ এসির এই চাহিদা বৃদ্ধিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। এমনও হচ্ছে অর্ডার হওয়ার পর ডেলিভারির জন্য সাত-দশ দিন সময় লাগছে। এরপর তা ইন্সটল হতে আরও দুইদিন।

পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে, সেটা নিয়ে এখনই কোনো আশার কথা শোনাতে পারছেন না বিক্রেতারা। কেউ আবার মজার ছলে বলছেন, বৃষ্টি হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

বিক্রেতাদের দাবি, গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর এসির চাহিদা কয়েক গুণ বেশি। আগে গরমকালে যেসব বড় দোকানে দিনে ৫০টি এসি বিক্রি হতো, এখন সেসব দোকানেই ১৫০-২০০ এসি বিক্রি হচ্ছে।

একটি দোকানের ম্যানেজার বলেন, গত তিন বছরে কোভিডের কারণে এসি বিক্রির পরিমাণ কমে গিয়েছিল অনেকটাই। তবে তার আগে গরমকালে দিনে ৫০টির মতো এসি বিক্রি হতো। কিন্তু এ বারের চাহিদা সব কিছু ছাড়িয়ে গেছে। এমন কোনো বছর হয়নি। তাই গোলমাল এড়াতে বিল করার আগে সবটা ক্রেতাদের জানিয়ে দিচ্ছি। তারপরেও তারা নিতে চাইলে তবেই বিল করা হচ্ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পুর্ব শত্রুতার জের ধরে ৫ লক্ষাধিক টাকার  আম গাছ কর্তন থানায় অভিযোগ

দিনে দুশো এসিও বিক্রি হচ্ছে কলকাতার দোকানে

আপডেট সময় ১১:৫৫:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৩

ঢাকার মতো অতিষ্ট গরমে কাহিল কলকাতাও। আর এই গরম থেকে বাঁচতে এসির দোকানে রীতিমতো হুমড়ি খেয়ে পড়ছে মানুষ। 

আনন্দবাজার পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কিছু দিন আগেও যে সব দোকানে চাহিদা ছিল সপ্তাহে ২০টির মতো, সেটাই এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে দিনে ২০০টি! হঠাৎ এসির এই চাহিদা বৃদ্ধিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। এমনও হচ্ছে অর্ডার হওয়ার পর ডেলিভারির জন্য সাত-দশ দিন সময় লাগছে। এরপর তা ইন্সটল হতে আরও দুইদিন।

পরিস্থিতি কবে স্বাভাবিক হবে, সেটা নিয়ে এখনই কোনো আশার কথা শোনাতে পারছেন না বিক্রেতারা। কেউ আবার মজার ছলে বলছেন, বৃষ্টি হলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।

বিক্রেতাদের দাবি, গত কয়েক বছরের তুলনায় এ বছর এসির চাহিদা কয়েক গুণ বেশি। আগে গরমকালে যেসব বড় দোকানে দিনে ৫০টি এসি বিক্রি হতো, এখন সেসব দোকানেই ১৫০-২০০ এসি বিক্রি হচ্ছে।

একটি দোকানের ম্যানেজার বলেন, গত তিন বছরে কোভিডের কারণে এসি বিক্রির পরিমাণ কমে গিয়েছিল অনেকটাই। তবে তার আগে গরমকালে দিনে ৫০টির মতো এসি বিক্রি হতো। কিন্তু এ বারের চাহিদা সব কিছু ছাড়িয়ে গেছে। এমন কোনো বছর হয়নি। তাই গোলমাল এড়াতে বিল করার আগে সবটা ক্রেতাদের জানিয়ে দিচ্ছি। তারপরেও তারা নিতে চাইলে তবেই বিল করা হচ্ছে।