ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘মার্চ ফর ইউনিটি’ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি পালন করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিটির ঘোষণা দেওয়া হয়।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ২টায় সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়টি জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

এসময় সংগঠনটির সদস্য সচিব আরিফ সোহেল বলেন, ছাত্র-জনতার আহ্বানে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে জাতীয় ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ছাত্র-জনতা এই সময়োপযোগী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো।

তিনি বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা যে উদ্দীপনায় সংগঠিত হয়েছেন তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করুন।

এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অনুভব করেছে পুরো বাংলাদেশকে একটি ঐক্যবদ্ধ জায়গায় এনে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রটি আসা উচিত। এটি একটি লিখিত ডকুমেন্ট হিসেবে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হওয়া উচিত। আমরা মনে করি, রাষ্ট্র যখন এই দায়িত্ব নিয়ে নেয় তখন সেটিকে আমাদের সাধুবাদ জানানো উচিত। এবং আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। সরকার যদি সবাইকে ঐক্যের মধ্যে এনে আমাদের ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করে এবং সেটি আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়, তখন এটির যে স্থায়িত্ব সেটির জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা স্থায়ী হবে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

‘মার্চ ফর ইউনিটি’ করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

আপডেট সময় ১২:৪৫:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি পালন করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচিটির ঘোষণা দেওয়া হয়।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) রাত পৌনে ২টায় সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়টি জানায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা।

এসময় সংগঠনটির সদস্য সচিব আরিফ সোহেল বলেন, ছাত্র-জনতার আহ্বানে রাষ্ট্রীয় পর্যায় থেকে জাতীয় ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ছাত্র-জনতা এই সময়োপযোগী উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘মার্চ ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি ঘোষণা করা হলো।

তিনি বাংলাদেশের আপামর জনসাধারণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, আপনারা যে উদ্দীপনায় সংগঠিত হয়েছেন তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এই কর্মসূচিতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করুন।

এসময় জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার অনুভব করেছে পুরো বাংলাদেশকে একটি ঐক্যবদ্ধ জায়গায় এনে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্রটি আসা উচিত। এটি একটি লিখিত ডকুমেন্ট হিসেবে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে হওয়া উচিত। আমরা মনে করি, রাষ্ট্র যখন এই দায়িত্ব নিয়ে নেয় তখন সেটিকে আমাদের সাধুবাদ জানানো উচিত। এবং আমরা সরকারের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানাই। সরকার যদি সবাইকে ঐক্যের মধ্যে এনে আমাদের ঘোষণাপত্র বাস্তবায়ন করে এবং সেটি আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়, তখন এটির যে স্থায়িত্ব সেটির জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গ্রহণযোগ্যতা স্থায়ী হবে।