ঢাকা ০৪:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে সরে পড়লেন সোনালী লাইফের মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও তার পরিবার

৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে সরে পড়লেন সোনালী লাইফের মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। খোঁজ নেই পরিচালনা পর্ষদে থাকা তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও। ৩০০ কোটি টাকা কেলেঙ্কারির মূল হোতা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সরে পড়লেন চেয়ারম্যানের পদ থেকে। কিন্তু তার আত্মসাতকৃত ৩০০ কোটি টাকার হদিস মিলেনি। এক কথায় পদ থেকে অব্যাহতি নিয়ে নিজের গা ডাকা দিলেন তিনি। অন্যদিকে দুর্নিতির তালিকায় থাকা তারই পরিবারের সদস্যদেরও হদিস মিলছেনা।

হিসাবে গরমিল থাকায় সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিটি হুমকির মুখে পড়তে বসেছে। অনুসন্ধানে দেখা যায়, মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও সোনালী লাইফের সাথে ফ্লোর বিক্রি সংক্রান্ত চুক্তি অনুসারে ১ লাখ ৩২ হাজার ৮শ’ বর্গফুটের ফ্লোরের মূল্য দেখানো হয় সাড়ে ৩শ’ কোটি টাকা। এই হিসেবে প্রতি বর্গফুট ফ্লোরের মূল্য দাঁড়ায় ২৬ হাজার ৩শ’ ৫৫ টাকা।

অথচ আইডিআরএ’র কাছে ফ্লোর ক্রয়ের জন্য করা আবেদনে ৭৪ হাজার ৭শ’ স্কয়ার ফিটের মূল্য উল্লেখ করা হয় ১১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রতি বর্গফুটের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৩শ’ টাকা।

মোস্তফা কামরুস সোবহানও সোনালী লাইফের শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন সাফিয়া সোবহান চৌধুরীর কাছ থেকে ৩ লাখ শেয়ার গিফট হিসেবে পেয়ে। সাফিয়া সোবহানের গিফট করা শেয়ার মোস্তফা কামরুস সোবহানের নামে ট্রান্সফার করা হয় ২৫ জুলাই ২০১৯ সালে। পরে ২০২১ সালে সাফিয়া সোবহান চৌধুরী মোস্তফা কামরুস সোবহানকে আরো ৬ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার গিফট করেন। ফলে মোস্তফা কামরুস সোবহানের শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯ লাখ ৫০ হাজার। যা কোম্পানির মোট শেয়ারের ২ শতাংশের বেশি।

মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা সোনালী লাইফের শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন তার স্বামী শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের কাছ থেকে গিফট হিসেবে পাওয়া শেয়ার নিয়ে।

২০১৮ সালে নতুন করে ইস্যু করা শেয়ার থেকে শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল বরাদ্দ পান ২১ লাখ ৯৫ হাজার শেয়ার। এসব শেয়ারের মুল্য বাবদ শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের নামে ইস্যু করা ২ কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার নগদ একটি পে-অর্ডার কোম্পানির তহবিলে জমা করা হয়। (পে-অর্ডার নাম্বার- ০১৫৬৪৩২)। অভিযোগ রয়েছে, শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল এসব শেয়ারের মুল্য নিজস্ব তহবিল থেকে পরিশোধ করেনি।

২০১৮ সালে উদ্যোক্তাদের অংশে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন নেয় সোনালী লাইফ। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই অনুমোদন দেয় ২০১৮ সালের ১৫ মে। এর এক মাস ১৬ দিন পর ২৬ জুন ২০১৮ সালে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নামে একটি এসএনডি একাউন্ট খোলা হয়। একাউন্ট নাম্বার ০০০২১৩০০০০৭৭২। ওই দিনই এই একাউন্টটিতে ১০টি পৃথক পে-অর্ডারে ১০ জন পরিচালক জমা করেন ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা মূল্যে ১ কোটি ৫ লাখ শেয়ারের মূল্য পরিশোধ করেন তারা। পরে এই একাউন্ট থেকে সোনালী লাইফের ০০২১৩০০০০৩৩৪ নাম্বার এসএনডি একাউন্টে ট্রান্সফার করা হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

এই টাকা ট্রান্সফারের জন্য ওই দিন সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকে একটি নির্দেশনা পাঠানো হয় সোনালী লাইফের পক্ষ থেকে। ওই নির্দেশনায় কোম্পানিটির তৎকালীন মুখ্য নির্বাহী অজিত চন্দ্র আইচের সিল ব্যবহার করা হয়, তবে এতে স্বাক্ষর করেছেন ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া। আরেকটি সিল-স্বাক্ষর শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের।

অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, সাফিয়া সোবহান চৌধুরী তার শ্বশুর মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসকে যে ১২ লাখ শেয়ার গিফট করেছেন তার কোনো মূল্য সাফিয়া সোবহান চৌধুরী পরিশোধ করেনি। আবার গিফট পাওয়া শেয়ার নিয়ে ২০২১ সালে সোনালী লাইফের পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা, ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান।
২০২১ সালে সোনালী লাইফের টাকা দিয়েই শেয়ার কিনে পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসসহ পরিবারের ৪ জন। অপর ৩ জন হলেন- মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা, ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান
এই ৪ জন পরিচালকের কাছ থেকে শেয়ার নিয়ে সোনালী লাইফের নতুন করে শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও তার স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা ও ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান।
মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন রুপালী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে।
কিন্তু দুর্নিতির সকল তথ্য উপাত্ত থাকা সত্তেও তাদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছেনা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে সরে পড়লেন সোনালী লাইফের মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও তার পরিবার

আপডেট সময় ০২:১০:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ জানুয়ারী ২০২৪

৩০০ কোটি টাকা হাতিয়ে সরে পড়লেন সোনালী লাইফের মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির সাবেক চেয়ারম্যান মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস। খোঁজ নেই পরিচালনা পর্ষদে থাকা তাঁর পরিবারের সদস্যদেরও। ৩০০ কোটি টাকা কেলেঙ্কারির মূল হোতা মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সরে পড়লেন চেয়ারম্যানের পদ থেকে। কিন্তু তার আত্মসাতকৃত ৩০০ কোটি টাকার হদিস মিলেনি। এক কথায় পদ থেকে অব্যাহতি নিয়ে নিজের গা ডাকা দিলেন তিনি। অন্যদিকে দুর্নিতির তালিকায় থাকা তারই পরিবারের সদস্যদেরও হদিস মিলছেনা।

হিসাবে গরমিল থাকায় সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিটি হুমকির মুখে পড়তে বসেছে। অনুসন্ধানে দেখা যায়, মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও সোনালী লাইফের সাথে ফ্লোর বিক্রি সংক্রান্ত চুক্তি অনুসারে ১ লাখ ৩২ হাজার ৮শ’ বর্গফুটের ফ্লোরের মূল্য দেখানো হয় সাড়ে ৩শ’ কোটি টাকা। এই হিসেবে প্রতি বর্গফুট ফ্লোরের মূল্য দাঁড়ায় ২৬ হাজার ৩শ’ ৫৫ টাকা।

অথচ আইডিআরএ’র কাছে ফ্লোর ক্রয়ের জন্য করা আবেদনে ৭৪ হাজার ৭শ’ স্কয়ার ফিটের মূল্য উল্লেখ করা হয় ১১০ কোটি টাকা। অর্থাৎ প্রতি বর্গফুটের মূল্য দাঁড়ায় ৮ হাজার ৩শ’ টাকা।

মোস্তফা কামরুস সোবহানও সোনালী লাইফের শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন সাফিয়া সোবহান চৌধুরীর কাছ থেকে ৩ লাখ শেয়ার গিফট হিসেবে পেয়ে। সাফিয়া সোবহানের গিফট করা শেয়ার মোস্তফা কামরুস সোবহানের নামে ট্রান্সফার করা হয় ২৫ জুলাই ২০১৯ সালে। পরে ২০২১ সালে সাফিয়া সোবহান চৌধুরী মোস্তফা কামরুস সোবহানকে আরো ৬ লাখ ৫০ হাজার শেয়ার গিফট করেন। ফলে মোস্তফা কামরুস সোবহানের শেয়ারের পরিমাণ দাঁড়ায় ৯ লাখ ৫০ হাজার। যা কোম্পানির মোট শেয়ারের ২ শতাংশের বেশি।

মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা সোনালী লাইফের শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন তার স্বামী শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের কাছ থেকে গিফট হিসেবে পাওয়া শেয়ার নিয়ে।

২০১৮ সালে নতুন করে ইস্যু করা শেয়ার থেকে শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল বরাদ্দ পান ২১ লাখ ৯৫ হাজার শেয়ার। এসব শেয়ারের মুল্য বাবদ শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের নামে ইস্যু করা ২ কোটি ১৯ লাখ ৫০ হাজার টাকার নগদ একটি পে-অর্ডার কোম্পানির তহবিলে জমা করা হয়। (পে-অর্ডার নাম্বার- ০১৫৬৪৩২)। অভিযোগ রয়েছে, শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েল এসব শেয়ারের মুল্য নিজস্ব তহবিল থেকে পরিশোধ করেনি।

২০১৮ সালে উদ্যোক্তাদের অংশে ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূলধন বাড়ানোর অনুমোদন নেয় সোনালী লাইফ। বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ এই অনুমোদন দেয় ২০১৮ সালের ১৫ মে। এর এক মাস ১৬ দিন পর ২৬ জুন ২০১৮ সালে সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখায় সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের নামে একটি এসএনডি একাউন্ট খোলা হয়। একাউন্ট নাম্বার ০০০২১৩০০০০৭৭২। ওই দিনই এই একাউন্টটিতে ১০টি পৃথক পে-অর্ডারে ১০ জন পরিচালক জমা করেন ১০ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতিটি শেয়ার ১০ টাকা মূল্যে ১ কোটি ৫ লাখ শেয়ারের মূল্য পরিশোধ করেন তারা। পরে এই একাউন্ট থেকে সোনালী লাইফের ০০২১৩০০০০৩৩৪ নাম্বার এসএনডি একাউন্টে ট্রান্সফার করা হয় ১ কোটি ৩৭ লাখ টাকা।

এই টাকা ট্রান্সফারের জন্য ওই দিন সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার ব্যাংকে একটি নির্দেশনা পাঠানো হয় সোনালী লাইফের পক্ষ থেকে। ওই নির্দেশনায় কোম্পানিটির তৎকালীন মুখ্য নির্বাহী অজিত চন্দ্র আইচের সিল ব্যবহার করা হয়, তবে এতে স্বাক্ষর করেছেন ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া। আরেকটি সিল-স্বাক্ষর শেখ মোহাম্মদ ড্যানিয়েলের।

অন্যদিকে অভিযোগ রয়েছে, সাফিয়া সোবহান চৌধুরী তার শ্বশুর মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসকে যে ১২ লাখ শেয়ার গিফট করেছেন তার কোনো মূল্য সাফিয়া সোবহান চৌধুরী পরিশোধ করেনি। আবার গিফট পাওয়া শেয়ার নিয়ে ২০২১ সালে সোনালী লাইফের পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা, ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান।
২০২১ সালে সোনালী লাইফের টাকা দিয়েই শেয়ার কিনে পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসসহ পরিবারের ৪ জন। অপর ৩ জন হলেন- মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, ছোট মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা, ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান
এই ৪ জন পরিচালকের কাছ থেকে শেয়ার নিয়ে সোনালী লাইফের নতুন করে শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ও তার স্ত্রী ফজলুতুন নেছা, মেয়ে তাসনিয়া কামরুন আনিকা ও ছেলে মোস্তফা কামরুস সোবহান।
মোস্তফা গোলাম কুদ্দুসের স্ত্রী ফজলুতুন নেছা শেয়ারের মালিক ও পরিচালক হন রুপালী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার নিয়ে।
কিন্তু দুর্নিতির সকল তথ্য উপাত্ত থাকা সত্তেও তাদের আইনের আওতায় আনা সম্ভব হচ্ছেনা।