ঢাকা ০৯:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ভারতের মণিপুরে আবারো সংঘর্ষ নিহত ৩

মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায়  নতুন এক সহিংসতার ঘটনায় অন্তত তিনজন মারা গেছেন। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটা স্ংঘর্ষে নিহতরা মেইতি সম্প্রদায়ের সদস্য বলে জানা গেছে।

বিষ্ণুপুর পুলিশ ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলোতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

 

সহিংসতার ঘটনায় কুকি সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসময় কুকি সম্প্রদায় এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলি হয়। গুলিতে মণিপুরের এক কমান্ডো মাথায় আঘাত পেয়েছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত কোয়াকতা এলাকায় ২ কিলোমিটারেরও বেশি জায়গা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি বাফার জোন। সেই বাফার জোন পেরিয়ে মেইতেইদের এলাকায় কয়েকজন লোক ঢুকে পরে এবং তাদের ওপর গুলি চালায়।

স্থানীয় সূত্রে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলো বলছে,  কয়েক জন মেইতি মহিলারা জেলার একটি বাফার জোন অতিক্রম করার চেষ্টা করলে আসাম রাইফেলস এবং র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (আরএএফ)  তাদের থামিয়ে দেয়, পরে তারা নিরাপত্তা বাহিনির সদস্যদের ওপর পাথর নিক্ষেপ শুরু করলে  সংঘর্ষ শুরু হয়।

মণিপুরের রাজধানী ইম্পালে চলমান কারফিউ প্রত্যাহারের যে আলোচনা চলছিল এই ঘটনার পর তা আরও পিছিয়ে পরলো বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

ভারতের মণিপুরে আবারো সংঘর্ষ নিহত ৩

আপডেট সময় ১২:৩৫:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩

মণিপুরের বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায়  নতুন এক সহিংসতার ঘটনায় অন্তত তিনজন মারা গেছেন। শুক্রবার গভীর রাতে ঘটা স্ংঘর্ষে নিহতরা মেইতি সম্প্রদায়ের সদস্য বলে জানা গেছে।

বিষ্ণুপুর পুলিশ ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলোতে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছে।

 

সহিংসতার ঘটনায় কুকি সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকটি বাড়িঘরও পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এসময় কুকি সম্প্রদায় এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে বিষ্ণুপুর জেলার কোয়াকতা এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলি হয়। গুলিতে মণিপুরের এক কমান্ডো মাথায় আঘাত পেয়েছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী দ্বারা সুরক্ষিত কোয়াকতা এলাকায় ২ কিলোমিটারেরও বেশি জায়গা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি বাফার জোন। সেই বাফার জোন পেরিয়ে মেইতেইদের এলাকায় কয়েকজন লোক ঢুকে পরে এবং তাদের ওপর গুলি চালায়।

স্থানীয় সূত্রে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম গুলো বলছে,  কয়েক জন মেইতি মহিলারা জেলার একটি বাফার জোন অতিক্রম করার চেষ্টা করলে আসাম রাইফেলস এবং র‍্যাপিড অ্যাকশন ফোর্স (আরএএফ)  তাদের থামিয়ে দেয়, পরে তারা নিরাপত্তা বাহিনির সদস্যদের ওপর পাথর নিক্ষেপ শুরু করলে  সংঘর্ষ শুরু হয়।

মণিপুরের রাজধানী ইম্পালে চলমান কারফিউ প্রত্যাহারের যে আলোচনা চলছিল এই ঘটনার পর তা আরও পিছিয়ে পরলো বলে ধারণা করা হচ্ছে।