ঢাকা ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ জানুয়ারী ২০২৫, ২১ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রায় ১৩ বছর পর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকলেন জামায়াত নেতারা

রাজধানীর মগবাজার ওয়ারলেস রেলগেট পার হয়ে একটু সামনে গেলেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সেটি প্রায় ১৩ বছর ধরে বন্ধ ছিল। মগবাজারের কার্যালয়ের পাশাপাশি পুরানা পল্টনে জামায়াতের ঢাকা মহানগরী কার্যালয়ের দশাও ছিল একই।

সোমবার রাতে তারা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান।

এদিকে রাতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক শেষে জামায়াতের আমিরসহ শীর্ষ নেতারা কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। সেখান থেকে ভিডিও বার্তায় দেশবাসী ও নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কথা বলেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। সেসময় জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি আরও জোরাল হয়। তবে গত ১৫ বছরে সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

সম্প্রতি কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সহিংস হওয়ার পেছনে বিএনপি ও জামায়াতকে দায়ী করে ধর্মভিত্তিক দলটি নিষিদ্ধের বিষয়ে একমত হন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা। পরে সরকারের নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করা হয় জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রায় ১৩ বছর পর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢুকলেন জামায়াত নেতারা

আপডেট সময় ১১:৩৯:২৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অগাস্ট ২০২৪

রাজধানীর মগবাজার ওয়ারলেস রেলগেট পার হয়ে একটু সামনে গেলেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়। সেটি প্রায় ১৩ বছর ধরে বন্ধ ছিল। মগবাজারের কার্যালয়ের পাশাপাশি পুরানা পল্টনে জামায়াতের ঢাকা মহানগরী কার্যালয়ের দশাও ছিল একই।

সোমবার রাতে তারা কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান।

এদিকে রাতে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠক শেষে জামায়াতের আমিরসহ শীর্ষ নেতারা কার্যালয়ে প্রবেশ করেন। সেখান থেকে ভিডিও বার্তায় দেশবাসী ও নেতাকর্মীদের উদ্দেশে কথা বলেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের উদ্যোগ নেয়। সেসময় জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবি আরও জোরাল হয়। তবে গত ১৫ বছরে সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

সম্প্রতি কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন সহিংস হওয়ার পেছনে বিএনপি ও জামায়াতকে দায়ী করে ধর্মভিত্তিক দলটি নিষিদ্ধের বিষয়ে একমত হন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের নেতারা। পরে সরকারের নির্বাহী আদেশে নিষিদ্ধ করা হয় জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি।