ঢাকা ০৫:১৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর বেআইনি হত্যার অভিযোগের তদন্ত শুরু

আফগানিস্তানে ব্রিটিশ সেনা সদস্যদের বেআইনি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী ও  দেশের সুনাম রক্ষার জন্য এ তদন্তের প্রয়োজন ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।  

২০১০ সালের মাঝামাঝি থেকে ২০১৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে আফগানিস্তানে মোতায়েন ব্রিটিশ স্পেশাল ফোর্সেস (কমান্ডো) বাহিনীর পরিচালিত রাতের অভিযানগুলোর ব্যাপারে এই তদন্তে অনুসন্ধান চালানো হবে।

আইন বহির্ভূত হত্যা এবং সেগুলোকে পরবর্তীকালে ধামাচাপা দেওয়া- দুটি অভিযোগই এই তদন্ত কমিটি খতিয়ে দেখবে।

লর্ড জাস্টিস হ্যাডন-কেভ বলেছেন, এটি স্পষ্টতই গুরুত্বপূর্ণ যে আইন ভঙ্গ করেছে যে তাকে তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে এবং একইভাবে, যারা কোনো দোষ করেননি তাদের মাথার ওপর থেকেও সন্দেহের কালো মেঘ দূর করতে হবে।

আইনি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগগুলো তদন্ত করতে এর আগে ২০১৪ সালেও তদন্ত করেছিল রয়্যাল মিলিটারি পুলিশ। কিন্তু কোনো অভিযোগ গঠন ছাড়াই ২০১৯ সালে ওই তদন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা বিভাগ সে সময়ে বলেছিল, ৬০০টিরও বেশি কথিত অভিযোগ থাকলেও অপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

আফগানিস্তানে ব্রিটিশ বাহিনীর বেআইনি হত্যার অভিযোগের তদন্ত শুরু

আপডেট সময় ১২:৫৪:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩

আফগানিস্তানে ব্রিটিশ সেনা সদস্যদের বেআইনি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগের তদন্ত শুরু হয়েছে। ব্রিটিশ সামরিক বাহিনী ও  দেশের সুনাম রক্ষার জন্য এ তদন্তের প্রয়োজন ছিল বলে মনে করা হচ্ছে।  

২০১০ সালের মাঝামাঝি থেকে ২০১৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে আফগানিস্তানে মোতায়েন ব্রিটিশ স্পেশাল ফোর্সেস (কমান্ডো) বাহিনীর পরিচালিত রাতের অভিযানগুলোর ব্যাপারে এই তদন্তে অনুসন্ধান চালানো হবে।

আইন বহির্ভূত হত্যা এবং সেগুলোকে পরবর্তীকালে ধামাচাপা দেওয়া- দুটি অভিযোগই এই তদন্ত কমিটি খতিয়ে দেখবে।

লর্ড জাস্টিস হ্যাডন-কেভ বলেছেন, এটি স্পষ্টতই গুরুত্বপূর্ণ যে আইন ভঙ্গ করেছে যে তাকে তদন্তের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে এবং একইভাবে, যারা কোনো দোষ করেননি তাদের মাথার ওপর থেকেও সন্দেহের কালো মেঘ দূর করতে হবে।

আইনি হত্যাকাণ্ডের অভিযোগগুলো তদন্ত করতে এর আগে ২০১৪ সালেও তদন্ত করেছিল রয়্যাল মিলিটারি পুলিশ। কিন্তু কোনো অভিযোগ গঠন ছাড়াই ২০১৯ সালে ওই তদন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়।

ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা বিভাগ সে সময়ে বলেছিল, ৬০০টিরও বেশি কথিত অভিযোগ থাকলেও অপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।