ঢাকা ০৮:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডয়েচে ভেলের সঙ্গে দীপ্ত প্লের সমঝোতা চুক্তি

কাজী মিডিয়া লিমিটেডের (দীপ্ত টিভি) ওটিটি প্ল্যাটফর্ম দীপ্ত প্লের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সমঝোতা চুক্তি সম্পন্ন করেছে জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্র ডয়চে ভেলে (ডিডব্লিউ)।

এই চুক্তির অধীনে ডয়েচে ভেলের ভিডিও কনটেন্ট পাওয়া যাবে দীপ্ত প্লের ওয়েবসাইট (www.deeptoplay.com) ও অ্যাপে (https://onelink.to/98e5dx)।

তিনি আরও বলেন, সামনের দিনগুলোতে দীপ্ত টিভি পরিবারের সঙ্গে অনেক মানসম্মত কন্টেন্ট নিয়ে আমরা কাজ করবো বলে আশা রাখি। দীপ্ত টিভির হেড অব ডিজিটাল মিডিয়া মোহাম্মদ আবু নাসিম বলেন, ‘দীপ্ত টিভি শুরু থেকেই সুস্থ ধারার বিনোদন নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি আমরা আমাদের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম দীপ্ত প্লে লঞ্চ করেছি। এই অল্প সময়ে দর্শকদের যে ভালোবাসা, সমর্থন আমরা পাচ্ছি, এটা প্রমাণ করে যে দীপ্ত টিভির মতো দীপ্ত প্লে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। দর্শকদের আরও নতুন নতুন কন্টেন্ট দেওয়ার জন্য আমাদের ডয়েচে ভেলের সঙ্গে কন্টেন্ট পার্টনারশিপ করা হলাে। সামনের দিনগুলোতে আমরা আরও অনেক ধরনের কন্টেন্ট নিয়ে আসছি।’

আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্র ডয়চে ভেলের যাত্রা শুরু হয় ১৯৫৩ সালে। ৬৭ বছর ধরে বিশ্বের মানুষকে সংবাদ ও তথ্য সরবরাহ করছে ডয়চে ভেলে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্রটির বৈচিত্র্যময়তা ও ব্যবহারের পরিধিও বিস্তৃত হয়েছে। ‘দূরবর্তী দেশগুলোর প্রিয় শ্রোতারা’ এই শব্দগুলো দিয়ে ১৯৫৩ সালের ৩ মে ডয়চে ভেলের কার্যক্রম শুরু করেন জার্মানির তখনকার প্রেসিডেন্ট টেওডোর হয়েস। জার্মানির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক চিত্র বিদেশে শ্রোতাদের কাছে তুলে ধরতে জন্ম হয়েছিল দেশটির আন্তর্জাতিক রেডিও কেন্দ্রটির।

শুরুতে শর্টওয়েভে এবং শুধু জার্মান ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার করত ডয়চে ভেলে। সম্প্রচারকেন্দ্রটিতে প্রথম বিদেশি ভাষা যোগ করা হয় ১৯৫৪ সালে। আর ১৯৯২ সালে টেলিভিশন অনুষ্ঠান শুরু করে। এর কিছুদিন পরেই যাত্রা শুরু করে ইন্টারনেটে। ৩২টি ভাষায় সংবাদ পরিবেশন করে সংবাদমাধ্যমটি। ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ চালু হয় ১৯৭৫ সালে। সে সময় শর্টওয়েভে ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শ্রোতাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম বাড়ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ডয়েচে ভেলের সঙ্গে দীপ্ত প্লের সমঝোতা চুক্তি

আপডেট সময় ০১:১৮:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

কাজী মিডিয়া লিমিটেডের (দীপ্ত টিভি) ওটিটি প্ল্যাটফর্ম দীপ্ত প্লের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সমঝোতা চুক্তি সম্পন্ন করেছে জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্র ডয়চে ভেলে (ডিডব্লিউ)।

এই চুক্তির অধীনে ডয়েচে ভেলের ভিডিও কনটেন্ট পাওয়া যাবে দীপ্ত প্লের ওয়েবসাইট (www.deeptoplay.com) ও অ্যাপে (https://onelink.to/98e5dx)।

তিনি আরও বলেন, সামনের দিনগুলোতে দীপ্ত টিভি পরিবারের সঙ্গে অনেক মানসম্মত কন্টেন্ট নিয়ে আমরা কাজ করবো বলে আশা রাখি। দীপ্ত টিভির হেড অব ডিজিটাল মিডিয়া মোহাম্মদ আবু নাসিম বলেন, ‘দীপ্ত টিভি শুরু থেকেই সুস্থ ধারার বিনোদন নিয়ে কাজ করছে। সম্প্রতি আমরা আমাদের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম দীপ্ত প্লে লঞ্চ করেছি। এই অল্প সময়ে দর্শকদের যে ভালোবাসা, সমর্থন আমরা পাচ্ছি, এটা প্রমাণ করে যে দীপ্ত টিভির মতো দীপ্ত প্লে মানুষের মনে জায়গা করে নিয়েছে। দর্শকদের আরও নতুন নতুন কন্টেন্ট দেওয়ার জন্য আমাদের ডয়েচে ভেলের সঙ্গে কন্টেন্ট পার্টনারশিপ করা হলাে। সামনের দিনগুলোতে আমরা আরও অনেক ধরনের কন্টেন্ট নিয়ে আসছি।’

আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্র ডয়চে ভেলের যাত্রা শুরু হয় ১৯৫৩ সালে। ৬৭ বছর ধরে বিশ্বের মানুষকে সংবাদ ও তথ্য সরবরাহ করছে ডয়চে ভেলে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জার্মানির আন্তর্জাতিক সম্প্রচারকেন্দ্রটির বৈচিত্র্যময়তা ও ব্যবহারের পরিধিও বিস্তৃত হয়েছে। ‘দূরবর্তী দেশগুলোর প্রিয় শ্রোতারা’ এই শব্দগুলো দিয়ে ১৯৫৩ সালের ৩ মে ডয়চে ভেলের কার্যক্রম শুরু করেন জার্মানির তখনকার প্রেসিডেন্ট টেওডোর হয়েস। জার্মানির রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক চিত্র বিদেশে শ্রোতাদের কাছে তুলে ধরতে জন্ম হয়েছিল দেশটির আন্তর্জাতিক রেডিও কেন্দ্রটির।

শুরুতে শর্টওয়েভে এবং শুধু জার্মান ভাষায় অনুষ্ঠান প্রচার করত ডয়চে ভেলে। সম্প্রচারকেন্দ্রটিতে প্রথম বিদেশি ভাষা যোগ করা হয় ১৯৫৪ সালে। আর ১৯৯২ সালে টেলিভিশন অনুষ্ঠান শুরু করে। এর কিছুদিন পরেই যাত্রা শুরু করে ইন্টারনেটে। ৩২টি ভাষায় সংবাদ পরিবেশন করে সংবাদমাধ্যমটি। ডয়চে ভেলের বাংলা বিভাগ চালু হয় ১৯৭৫ সালে। সে সময় শর্টওয়েভে ডয়চে ভেলের বাংলা অনুষ্ঠান বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শ্রোতাদের কাছে খুবই জনপ্রিয় হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম বাড়ছে।