সিরাজগঞ্জ জেলার কাজীপুর উপজেলার চরগিরিশ কেন্দ্রে আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ উপজেলা শ্রেষ্ঠতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আর এই প্রতিষ্ঠান ১১ জন শিক্ষার্থী কে বহিষ্কার শেফালী বেগম নামে একজন একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীকে ৭দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড,কেন্দ্র সচিবসহ নয় জন শিক্ষক প্রত্যাহার কে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সহ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন এডিসি শিক্ষা সিরাজগঞ্জ।
তত্ত্ব ও অনুসন্ধানে ভিডিও ফুটেজের আলোকে দেখা যায়,(মিশন এ প্লাস) হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ খুলে প্রশ্নপত্র ও উত্তর সবকিছুই চলে আসে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে। এই (মিশন এ প্লাস) গ্রুপটি নিয়ন্ত্রণ করছে শাওন, শাকিল ও সুমন। গ্রুপে যুক্ত হতে চাইলেই পরিক্ষার্থীকে গুনতে হচ্ছে ৫০০০হাজার টাকা।
কলেজের নাম “আলহাজ ফরহাদ আলী মেমোরিয়াল ডিগ্রী কলেজ”
অধ্যক্ষ- আবুল কালাম আজাদের তত্ত্বাবধায়নে
“চর গিরিশ” কেন্দ্রে চলছে রমরমা নকল বানিজ্য।
ইউনিয়ন”মনসুরনগর”কাজিপুর, সিরাজগঞ্জ জেলা।
কলেজের সাথেই এম মুনসুর আলী জাতীয় উচ্চবিদ্যালয়।এবং পরিক্ষা সেখানেই হচ্ছে।
এটা যমুনার পূর্ব পাশে সরিষাবাড়ী উপজেলার পোঘলদিঘা ইউনিয়ের সাথে জড়িত, কাজিপুর,মনসুর নগর ইউনিয়ন ও চর গিরিশ ইনিয়ন।। ২টা খেয়া পার হয়ে আসতে হয় তার জন্য শিক্ষা অফিসার,উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও জেলা প্রশাসকের সিরাজগঞ্জ থেকে আসা কষ্টকর হয়ে পড়ে। তাদের অনুপস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে করে যাচ্ছে নকলের রমরমা বাণিজ্য।
এ বিষয়ে সিরাজগঞ্জ এডিসি শিক্ষা প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেন, ০৭/০৭/২৪ ইং তারিখে সহকারী কমিশনার ভূমি (কাজিপুর) কর্তৃক বর্ণিত কেন্দ্রে ১১ জনকে বহিষ্কার করা হয় এবং পরীক্ষায় অসুদপায় অবলম্বনে শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা করার কারনে একজন ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী জনাব শেফালী বেগমকে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়েছে।
এছাড়াও বিষয়টি নিয়ে সমন্বিত প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।