ঢাকা ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে রংপুর শ্রম আদালতে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারও মামলা

ন্যায্য মজুরি প্রদান না করা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে রংপুর শ্রম আদালতে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারো মামলা হয়েছে।মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের সিনিয়র খামার ব্যবস্থাপক (অবসরপ্রাপ্ত) মো. ফারুকুল ইসলাম বাদী হয়ে রংপুর শ্রম আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী শামিম আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এডভোকেট শামিম আল মামুন জানান, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে মজুরি, গ্রাচ্যুইটি ও অর্জিত ছুটির অর্থ বাবদ বাদীর পাওনা ৯ লাখ ৭৫ হাজার ১২৫ টাকা প্রদান না করা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এবং উক্ত পাওনা ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে এই মামলা করা হয়েছে।

উল্লিখিত টাকা পাওনা থাকলেও সেটা প্রদান না করেই‌।বাদীকে বিভিন্ন সময় চাপ প্রয়োগ করে অবসর নিতে বাধ্য করেছেন ১নং বিবাদী ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ। মামলার মাধ্যমে পাওনাসহ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন বাদী ফারুকুল ইসলাম।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে রংপুর শ্রম আদালতে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারও মামলা

আপডেট সময় ১১:০১:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ন্যায্য মজুরি প্রদান না করা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে রংপুর শ্রম আদালতে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারো মামলা হয়েছে।মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশনের সিনিয়র খামার ব্যবস্থাপক (অবসরপ্রাপ্ত) মো. ফারুকুল ইসলাম বাদী হয়ে রংপুর শ্রম আদালতে মামলাটি দায়ের করেন।

মামলায় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। বাদীপক্ষের আইনজীবী শামিম আল মামুন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এডভোকেট শামিম আল মামুন জানান, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে রংপুর শ্রম আদালতে মজুরি, গ্রাচ্যুইটি ও অর্জিত ছুটির অর্থ বাবদ বাদীর পাওনা ৯ লাখ ৭৫ হাজার ১২৫ টাকা প্রদান না করা ও শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এবং উক্ত পাওনা ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে এই মামলা করা হয়েছে।

উল্লিখিত টাকা পাওনা থাকলেও সেটা প্রদান না করেই‌।বাদীকে বিভিন্ন সময় চাপ প্রয়োগ করে অবসর নিতে বাধ্য করেছেন ১নং বিবাদী ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং গ্রামীণ কৃষি ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ। মামলার মাধ্যমে পাওনাসহ ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন বাদী ফারুকুল ইসলাম।