ঢাকা ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মৃত্যুর দুই দিন পর জহুর আলীর মরদেহ হস্তান্তর করল বিএসএফ বোরহানউদ্দিনে‘তারুণ্যের ভাবনায় আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত পবিপ্রবির রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য হলেন বিখ্যাত আইটি বিশেষজ্ঞ শরফুদ্দিন দক্ষিণ মুগদা থানা ৭১ নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত নির্বাচিত সরকার ছাড়া কোনো সংস্কারের বৈধতা আমরা দিতে পারব না: ফখরুল জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে যে পদক্ষেপের কথা জানালেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম কুমিল্লায় কিশোর গ্যাংয়ের ৭ সদস্য গ্রেফতার কোনো দল-গোষ্ঠী-ব্যক্তিকে সহযোগিতা করতে মাঠে নামিনি: সিইসি আনিসুল হক আরেক মামলায় গ্রেফতার চান্দিনায় মারুতির পেছনে বাসের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু,অন্তঃসত্ত্বা মা সহ আহত ৩

দেশে যাত্রা শুরু হচ্ছে এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাসের

শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে দক্ষ ও মাল্টি ট্যালেন্টেড হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশে এই প্রথম এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস যাত্রা শুরু হচ্ছে। শুক্রবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী ইন্টারন্যাশনাল কালারিং কম্পিটিশনে অংশ গ্রহণ করবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খা মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা।

এসআইপি অ্যাবাকাস ইন্ডিয়া এবং ইন্টারন্যাশনাল পার্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দিনেশ ভিক্টর বলেন, এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস মূলত শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে অধিক মনোযোগী ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে কাজ করে। শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশের জন্য এই প্রোগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা সাধারণত আমাদের দুপাশের ব্রেইন একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারি না, এই প্রোগ্রামে এর ব্যবহার শেখানো হয়, যেন একজন মানুষের কর্মদক্ষতা অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত এই প্রোগ্রামে ৬ থেকে ১২ বছরের শিশুর জন্য ভর্তির উপযুক্ত সময়। অ্যাবাকাস, ব্রেইন জিম ও স্পীড রাইটিং এই তিনটির বিষয়ের সমন্বয়ে বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে আমাদের ট্রেইন্ড শিক্ষকগণ শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। যাতে করে যেকোনো শিক্ষার্থী বর্তমান থেকে পাঁচগুণ বেশি মেধাবী হতে পরে। না হয় আমাদের ব্র্যান্ড প্রমিজ অনুযায়ী ১৫ হাজার টাকা রিফান্ড দিতে বাধ্য। এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস প্রোগ্রামের প্রধান বিশেষত্ব হচ্ছে, এই প্রোগ্রামের বিষয়গুলো শিশুদেরকে এমনভাবে শেখানো হয়, যেন তাদের মস্তিষ্কের ওপর কোনো প্রকার চাপ না পড়ে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল ইকুয়েশন ম্যানেজার প্রবীণ ইজি ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার সাজাদ খান, বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর ডক্টর মো. মাতিন আহমেদ, অশোকা ফেলো অন এডুকেশন (ইউএসএ) ডিরেক্টর বনীর হাকিম, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার মো. ওমর ফারুক প্রমুখ।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মৃত্যুর দুই দিন পর জহুর আলীর মরদেহ হস্তান্তর করল বিএসএফ

দেশে যাত্রা শুরু হচ্ছে এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাসের

আপডেট সময় ১০:১৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে দক্ষ ও মাল্টি ট্যালেন্টেড হিসেবে গড়ে তুলতে বাংলাদেশে এই প্রথম এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস যাত্রা শুরু হচ্ছে। শুক্রবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন স্কুলের প্রায় ১০ হাজার শিক্ষার্থী ইন্টারন্যাশনাল কালারিং কম্পিটিশনে অংশ গ্রহণ করবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খা মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা।

এসআইপি অ্যাবাকাস ইন্ডিয়া এবং ইন্টারন্যাশনাল পার্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দিনেশ ভিক্টর বলেন, এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস মূলত শিশুদের শিক্ষা কার্যক্রমে অধিক মনোযোগী ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে কাজ করে। শিশুর মস্তিষ্কের সঠিক বিকাশের জন্য এই প্রোগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা সাধারণত আমাদের দুপাশের ব্রেইন একসঙ্গে ব্যবহার করতে পারি না, এই প্রোগ্রামে এর ব্যবহার শেখানো হয়, যেন একজন মানুষের কর্মদক্ষতা অনেকগুণ বৃদ্ধি পায়।

তিনি আরও বলেন, সাধারণত এই প্রোগ্রামে ৬ থেকে ১২ বছরের শিশুর জন্য ভর্তির উপযুক্ত সময়। অ্যাবাকাস, ব্রেইন জিম ও স্পীড রাইটিং এই তিনটির বিষয়ের সমন্বয়ে বিশেষ কৌশল অবলম্বন করে আমাদের ট্রেইন্ড শিক্ষকগণ শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। যাতে করে যেকোনো শিক্ষার্থী বর্তমান থেকে পাঁচগুণ বেশি মেধাবী হতে পরে। না হয় আমাদের ব্র্যান্ড প্রমিজ অনুযায়ী ১৫ হাজার টাকা রিফান্ড দিতে বাধ্য। এস আই পি অ্যাবাকাস প্লাস প্রোগ্রামের প্রধান বিশেষত্ব হচ্ছে, এই প্রোগ্রামের বিষয়গুলো শিশুদেরকে এমনভাবে শেখানো হয়, যেন তাদের মস্তিষ্কের ওপর কোনো প্রকার চাপ না পড়ে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল ইকুয়েশন ম্যানেজার প্রবীণ ইজি ও ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার সাজাদ খান, বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর ডক্টর মো. মাতিন আহমেদ, অশোকা ফেলো অন এডুকেশন (ইউএসএ) ডিরেক্টর বনীর হাকিম, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার মো. ওমর ফারুক প্রমুখ।