শেরপুর সরকারি কলেজের অনার্সের ছাত্র, মোহাম্মদ মিরাজ আলীর পুত্র মোহাম্মদ মাহবুব আলম গত বছরের ৪ আগষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মসূচি পালনকালে ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ির চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে শাহাদাতবরণ করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে রোববার শেরপুর সদর উপজেলার তারাগর কান্দাপাড়ায় মাহবুবের পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম।
এ সময় ৪ আগষ্ট ছেলে নিহতের ঘটনার বর্ণনা করতে গিয়ে মাহবুবের মাতা মোসাম্মত মাহফুজা খাতুন কান্নায় ভেঙে পড়েন।
তিনি বলেন, সরকার থেকে এখন পর্যন্ত তেমন কোনো সাহায্য বা সহযোগিতা মোহাম্মদ মাহবুব আলম এর পরিবারকে করা হয়নি। শহিদের পরিবার মানবতের জীবনযাপন করছে। শহিদ পরিবার সরকারের কাছে হত্যার বিচার ও পুনর্বাসন দাবি করেন। পাশাপাশি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুবদলের সাবেক স্বাস্থ্য বিষয়ক সহ-সম্পাদক ডা. জাহাঙ্গীর হোসেন, ডা. খন্দকার মাহবুব আলম। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে মাহবুবের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়।