ঢাকা ১০:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
হলুদ মিডিয়ায় প্রতিপক্ষের মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন ও

গৃহহীন বিধবা মহিলার সম্পত্তি দখলের অপচেষ্টা

চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গৃহহীন বিধবা মহিলার নামে অনিবন্ধিত হলুদ মিডিয়ায় প্রতিপক্ষের বানানো মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন। গত ২ নভেম্বর ২০২২ তারিখে চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত ফরিদগঞ্জ উপজেলায় একটি অনিবন্ধিত অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত একটি ভিডিও বার্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

খবরের হেডলাইনটি নিম্নরূপ” ফরিদগঞ্জে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে ভাঙ্গলো দেয়াল, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে আদালতে মামলা ” প্রকাশিত সংবাদটি দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকায় দৃষ্টিপাত হলে, উক্ত পত্রিকার অনুসন্ধান টিম ঘটনার সূচনা ও নিউজের সত্যতা যাচাইয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। স্থানীয় মেম্বার , চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় নিউজ প্রদানকারী রিপন মিয়া ও নাসিমা বেগম রীনা উভয়ে ১৪নং ইউনিয়নের অন্তর্গত ৪নং ওয়ার্ডের বরকন্দাজ বাড়ির বাসিন্দা এবং একই বাড়িতে বসবাসরত এবং ওয়ারিশসূত্রে একই গোষ্ঠীর লোক ।

দীর্ঘদিন যাবত তাদের উভয়ের মধ্যে সম্পত্তিগত বিরোধ রয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা করে জানা যায় ,নাসিমা বেগমের স্বামী কালু মিয়া হিস্যা মতে নালিসী সাবেক ১৪৬০ দাগের হাল ১৫৫০ দাগে মোট . ১৯৫০ একর ভূমিতে মালিক দখলদার থাকিয়া মৃত্যুবরণ কালে নাসিমা বেগম রীনা ও তাহার ১ পুত্র এবং ২ কন্যাকে ওয়ারিশ রাখিয়া গেলে তাহারা কালু মিয়ার তাজ্য বিত্তে মালিক দখলদার থাকিয়া কালু মিয়ার পুরাতন বসতঘর ভাঙিয়া পাকা ভবন নির্মাণ করা অবস্থায় প্রতিপক্ষ রিপন মিয়া মিথ্যা উক্তিতে উক্ত সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে উত্তরাধিকারী বিধবার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টট কোটে মোকদ্দমা দায়ের করেন।

বিজ্ঞ আদালত উক্ত মামলা তদন্তের জন্য উপজেলার তদন্ত অফিসারকে মামলার দায়িত্ব প্রদান করেন। তদন্ত কর্মকর্তা উক্ত দায়িত্ব স্থানীয় মেম্বার , চেয়ারম্যান ও একজন সারভেয়ার আমিন নিযুক্ত করে জায়গার প্রকৃত মালিকানা ও দখল স্বত্ব নিশ্চিত করে নাসিমা বেগমের পক্ষে তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা করেন। আদালত উক্ত রিপোর্টের আলোকে নাসিমা বেগমের পক্ষে রায় প্রদান করে তাহার মালিকানা ভূমিতে ভবন নির্মাণের অনুমতি প্রদান করে।

আদালতের রায় পেয়ে নাসিমা বেগম পূনরায় তাহার ভবন নির্মাণ কাজ আরম্ভ করিলে প্রতিপক্ষ রিপন মিয়া তাহার ভবন নির্মাণ কাজে একাধিক বার বাধা প্রদান করে এবং নির্মিত প্রাচীর ভেঙে ফেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। রিপনের এসকল আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে অতিষ্ট হয়ে নাসিমা বেগম রীনা স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে বিষয়টি অবগত করে।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বার অভিযোগটি তদন্ত করে তাদের উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে সালিশদের রায় মোতাবেক নাসিমা বেগম রীনাকে তাহার নির্মান কার্য চলমান রাখার অনুমতি প্রদান করে। উক্ত রায় অনুযায়ী রিনা বেগম পুনরায় তাহার ভবন নির্মাণ কাজ পরিচালনা করে এবং ভবনের চারপাশের প্রাচীর নির্মাণ কাজ শেষ করলে গত ১ নভেম্বর গভীর রাতে রিপন মিয়া তাহার পরিবারের লোক ও লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে নাসিমা বেগমের নির্মিত প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে।

সকালে বিষয়টি নাসিমা বেগমের দৃষ্টিপাত হলে তিনি বাড়ির সকলের নিকট রিপনের বিরুদ্ধে প্রাচীর ভাঙ্গার অভিযোগ করেন এবং রিপন সহকারে তাহার পরিবারের মোট সাত জনকে আসামি করে আমলি আদালতে মামলা দায়ের করেন। নাসিমা বেগমের অভিযোগে ক্ষীপ্ত হয়ে রিপন মিয়া বাড়ির সকলের উপস্থিতিতে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য নাসিমা বেগমকে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন এবং নাসিমা বেগমের ভিটায় নির্মিত ভবনের সকল অবকাঠামো নিশ্চিহ্ন করার হুমকি প্রদান করেন।

রিপন মিয়া ও নাসিমা বেগমের বাড়িতে বসবাসরত একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বলে জানা যায় ,পূর্ব ঘোষিত হুমকি অনুযায়ী রাতের অন্ধকারে রিপন মিয়া নিজেই তার সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে দেয়ালটি ভেঙে ফেলে এবং ভেঙ্গে ফেলার পর আবার নিজেই ভুয়া সাংবাদিক পরিচয়দানকারী হলুদ মিডিয়া এনে ভুয়া ও বানোয়াট নিউজ তৈরী করে এবং নির্মিত প্রাচীর ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে ভেঙ্গছে বলে দাবী করে এবং নাসিমা বেগমকে দোষারোপের অপচেষ্টা গ্রহণ করে।

নিউজ প্রচার শেষে নিজেই আবার বাড়িতে এসে সকলের উপস্থিতিতে চিৎকার ও হুমকি দিয়ে বলেন, রাতে আমি নিজেই প্রাচীর ভেঙ্গেছি কার কি হয়েছে? বাকি অংশটুকুও ভেঙে ফেলবো।  রিপন মিয়ার এই মন্তব্যের একাধিক সাক্ষী ও রিপনের মায়ের মৌখিক স্বীকার উক্তির ভিডিও সহকারে সকল তথ্য বিবরণী সাংবাদিকদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

বাড়ির লোকজন ও এলাকাবাসী জানান, রিপন একজন সন্ত্রাসী ও মামলাবাজ প্রকৃতির লোক। আমরা তার ভয়ে কথা বলতে পারিনা। সে মামলার ভয় দেখিয়ে বাড়ির লোকদের তাহার পক্ষে জিম্মি করে রাখতে চায়। এবং প্রতিনিয়ত সকলকে মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে সে তার অনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে । সব শেষে নাসিমা বেগম বলেন, আমি স্বামী হারা একজন নিরীহ মহিলা ।

আমার বর্তমানে থাকার ঘর নেই ,নিজের জায়গা থাকা সত্ত্বেও রিপনের হামলা মামলার স্বীকার হয়ে অন্যের ঘরে বসবাস করতেছি । আমি রিপনের অনৈতিক কার্যক্রমের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি কামনা করি এবং হলুদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

হলুদ মিডিয়ায় প্রতিপক্ষের মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন ও

গৃহহীন বিধবা মহিলার সম্পত্তি দখলের অপচেষ্টা

আপডেট সময় ০৭:৪৫:৫৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ নভেম্বর ২০২২

চাঁদপুর জেলার ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গৃহহীন বিধবা মহিলার নামে অনিবন্ধিত হলুদ মিডিয়ায় প্রতিপক্ষের বানানো মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন। গত ২ নভেম্বর ২০২২ তারিখে চাঁদপুর জেলার অন্তর্গত ফরিদগঞ্জ উপজেলায় একটি অনিবন্ধিত অনলাইন মিডিয়ায় প্রকাশিত একটি ভিডিও বার্তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

খবরের হেডলাইনটি নিম্নরূপ” ফরিদগঞ্জে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে ভাঙ্গলো দেয়াল, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে আদালতে মামলা ” প্রকাশিত সংবাদটি দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকায় দৃষ্টিপাত হলে, উক্ত পত্রিকার অনুসন্ধান টিম ঘটনার সূচনা ও নিউজের সত্যতা যাচাইয়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। স্থানীয় মেম্বার , চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায় নিউজ প্রদানকারী রিপন মিয়া ও নাসিমা বেগম রীনা উভয়ে ১৪নং ইউনিয়নের অন্তর্গত ৪নং ওয়ার্ডের বরকন্দাজ বাড়ির বাসিন্দা এবং একই বাড়িতে বসবাসরত এবং ওয়ারিশসূত্রে একই গোষ্ঠীর লোক ।

দীর্ঘদিন যাবত তাদের উভয়ের মধ্যে সম্পত্তিগত বিরোধ রয়েছে এবং উভয়ের মধ্যে একাধিক মামলা চলমান রয়েছে। মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা করে জানা যায় ,নাসিমা বেগমের স্বামী কালু মিয়া হিস্যা মতে নালিসী সাবেক ১৪৬০ দাগের হাল ১৫৫০ দাগে মোট . ১৯৫০ একর ভূমিতে মালিক দখলদার থাকিয়া মৃত্যুবরণ কালে নাসিমা বেগম রীনা ও তাহার ১ পুত্র এবং ২ কন্যাকে ওয়ারিশ রাখিয়া গেলে তাহারা কালু মিয়ার তাজ্য বিত্তে মালিক দখলদার থাকিয়া কালু মিয়ার পুরাতন বসতঘর ভাঙিয়া পাকা ভবন নির্মাণ করা অবস্থায় প্রতিপক্ষ রিপন মিয়া মিথ্যা উক্তিতে উক্ত সম্পত্তির মালিকানা দাবি করে উত্তরাধিকারী বিধবার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্টট কোটে মোকদ্দমা দায়ের করেন।

বিজ্ঞ আদালত উক্ত মামলা তদন্তের জন্য উপজেলার তদন্ত অফিসারকে মামলার দায়িত্ব প্রদান করেন। তদন্ত কর্মকর্তা উক্ত দায়িত্ব স্থানীয় মেম্বার , চেয়ারম্যান ও একজন সারভেয়ার আমিন নিযুক্ত করে জায়গার প্রকৃত মালিকানা ও দখল স্বত্ব নিশ্চিত করে নাসিমা বেগমের পক্ষে তদন্ত রিপোর্ট আদালতে জমা করেন। আদালত উক্ত রিপোর্টের আলোকে নাসিমা বেগমের পক্ষে রায় প্রদান করে তাহার মালিকানা ভূমিতে ভবন নির্মাণের অনুমতি প্রদান করে।

আদালতের রায় পেয়ে নাসিমা বেগম পূনরায় তাহার ভবন নির্মাণ কাজ আরম্ভ করিলে প্রতিপক্ষ রিপন মিয়া তাহার ভবন নির্মাণ কাজে একাধিক বার বাধা প্রদান করে এবং নির্মিত প্রাচীর ভেঙে ফেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয়। রিপনের এসকল আইন বহির্ভূত কর্মকাণ্ডে অতিষ্ট হয়ে নাসিমা বেগম রীনা স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বারকে বিষয়টি অবগত করে।

স্থানীয় চেয়ারম্যান ও মেম্বার অভিযোগটি তদন্ত করে তাদের উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে সালিশদের রায় মোতাবেক নাসিমা বেগম রীনাকে তাহার নির্মান কার্য চলমান রাখার অনুমতি প্রদান করে। উক্ত রায় অনুযায়ী রিনা বেগম পুনরায় তাহার ভবন নির্মাণ কাজ পরিচালনা করে এবং ভবনের চারপাশের প্রাচীর নির্মাণ কাজ শেষ করলে গত ১ নভেম্বর গভীর রাতে রিপন মিয়া তাহার পরিবারের লোক ও লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে নাসিমা বেগমের নির্মিত প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে।

সকালে বিষয়টি নাসিমা বেগমের দৃষ্টিপাত হলে তিনি বাড়ির সকলের নিকট রিপনের বিরুদ্ধে প্রাচীর ভাঙ্গার অভিযোগ করেন এবং রিপন সহকারে তাহার পরিবারের মোট সাত জনকে আসামি করে আমলি আদালতে মামলা দায়ের করেন। নাসিমা বেগমের অভিযোগে ক্ষীপ্ত হয়ে রিপন মিয়া বাড়ির সকলের উপস্থিতিতে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য নাসিমা বেগমকে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন এবং নাসিমা বেগমের ভিটায় নির্মিত ভবনের সকল অবকাঠামো নিশ্চিহ্ন করার হুমকি প্রদান করেন।

রিপন মিয়া ও নাসিমা বেগমের বাড়িতে বসবাসরত একাধিক ব্যক্তির সাথে কথা বলে জানা যায় ,পূর্ব ঘোষিত হুমকি অনুযায়ী রাতের অন্ধকারে রিপন মিয়া নিজেই তার সাঙ্গ পাঙ্গ নিয়ে দেয়ালটি ভেঙে ফেলে এবং ভেঙ্গে ফেলার পর আবার নিজেই ভুয়া সাংবাদিক পরিচয়দানকারী হলুদ মিডিয়া এনে ভুয়া ও বানোয়াট নিউজ তৈরী করে এবং নির্মিত প্রাচীর ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ে ভেঙ্গছে বলে দাবী করে এবং নাসিমা বেগমকে দোষারোপের অপচেষ্টা গ্রহণ করে।

নিউজ প্রচার শেষে নিজেই আবার বাড়িতে এসে সকলের উপস্থিতিতে চিৎকার ও হুমকি দিয়ে বলেন, রাতে আমি নিজেই প্রাচীর ভেঙ্গেছি কার কি হয়েছে? বাকি অংশটুকুও ভেঙে ফেলবো।  রিপন মিয়ার এই মন্তব্যের একাধিক সাক্ষী ও রিপনের মায়ের মৌখিক স্বীকার উক্তির ভিডিও সহকারে সকল তথ্য বিবরণী সাংবাদিকদের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

বাড়ির লোকজন ও এলাকাবাসী জানান, রিপন একজন সন্ত্রাসী ও মামলাবাজ প্রকৃতির লোক। আমরা তার ভয়ে কথা বলতে পারিনা। সে মামলার ভয় দেখিয়ে বাড়ির লোকদের তাহার পক্ষে জিম্মি করে রাখতে চায়। এবং প্রতিনিয়ত সকলকে মিথ্যা মামলার ভয় দেখিয়ে সে তার অনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে । সব শেষে নাসিমা বেগম বলেন, আমি স্বামী হারা একজন নিরীহ মহিলা ।

আমার বর্তমানে থাকার ঘর নেই ,নিজের জায়গা থাকা সত্ত্বেও রিপনের হামলা মামলার স্বীকার হয়ে অন্যের ঘরে বসবাস করতেছি । আমি রিপনের অনৈতিক কার্যক্রমের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি কামনা করি এবং হলুদ সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি