ঢাকা ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
হিসাব রক্ষক আলাউদ্দিনের এক যুগের দুর্নীতি ঘোচাবে কে? গণপূর্তে সন্ত্রাসীদের দ্বারা সিন্ডিকেট গড়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী তামজিদ হোসেন কুমিল্লায় তায়কোয়ানদো প্রতিযোগিতার পুরষ্কার বিতরণ সম্পন্ন গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির পরিকল্পনা শিল্পঘাতক: আইইএফ দেশীয় সিগারেট শিল্প বৈষম্যের শিকার জুলাই বিপ্লবে নিহত মাহবুবের পরিবারের পাশে তারেক রহমান ‘নিত্যপণ্যে ভ্যাট বসিয়ে ফ্যাসিস্টের রাস্তায় হাঁটছে সরকার’ বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ চলতি বছরেই নির্বাচন সম্পন্ন করা জরুরি ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোন ষড়যন্ত্রকারী বিএনপির ক্ষতি করতে পারবে না : আমিনুল হক

আজ স্ত্রীকে প্রশংসা করার দিন

  • মুসিদা
  • আপডেট সময় ১১:২৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৫৮৮ বার পড়া হয়েছে

কথায় আছে ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’। একদম তাই, পরিবারকে আগলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন একজন স্ত্রী। তিনি সর্বোচ্চটুকু ত্যাগ স্বীকার করে পরম মমতায় আগলে রাখেন একটি পরিবার। দুই হাতে সামলে রাখেন স্বামী, সন্তান, সংসার।

আর এইসব ত্যাগী স্ত্রীরা পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে স্বামীর একটু প্রসংশা বা উৎসাহ পেলে মুহূর্তেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে। দ্বিগুণ আগ্রহে আরও বেশি মনোনিবেশ করেন সংসারে। অনেক স্বামীই আছে, যারা স্ত্রীর প্রসংশা করতে কার্পণ্য করেন, খুঁৎ খুঁজে বেড়ান। একটু এদিক-সেদিক হলেই কথা শুনিয়ে দেন। সমীক্ষা বলছে, এসব স্বামীদের কপালে পারিবারিক অশান্তি লেগেই থাকে।

যেহেতু পরিবারের সবদিকটা স্ত্রী খুব নিপুণভাবে দেখভাল করে থাকেন, তাই তিনি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সেজন্য আজকের দিনটি বেছে নিতে পারেন, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারেন স্ত্রীর প্রতি। কারণ, আজ স্ত্রীর প্রশংসা দিবস।

বছরের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রবিবার যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রীর প্রশংসা দিবস উদযাপন করা হয়। গত ২০০৬ সালে দেশটিতে প্রথম দিবসটি উদযাপিত হয়। তারপর থেকে এটি অনেক দেশে পালিত হয়ে আসছে। তবে, দিবসটি নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা না গেলেও মনে করা হয়, স্ত্রীর প্রশংসা দিবসটি মূলত স্ত্রীদের সম্মান জানানোর জন্য উদযাপন করা হয়।

মারাত্মক দুঃসময়ে প্রথমে যে মানুষটি পাশে থাকে, যে মানুষটির আলতো চুমু হতাশা নিরাময়ের মহৌষধ, চরম সিদ্ধান্তিহীনতায় যে ব্যক্তি একটি লক্ষ্যে স্থির রাখতে সাহায্য করে, তিনিই স্ত্রী। স্ত্রীরা স্বামীদের কঠোর পরিশ্রমের অনুপ্রেরণা। শুধু তাই নয়, সারাদিন পরিশ্রমের পর রাতে বাসায় ফেরার পর এক পশলা স্বস্তির নিশ্বাস বয়ে আনে ওই স্ত্রীই। তাই স্ত্রীই কেবল একমাত্র নিঃস্বার্থ ভালোবাসা কিংবা প্রশংসার দাবিদার।

বিশেষ এই দিনটিতে স্ত্রীর হাতে তুলে দিতে পারে একগুচ্ছ ফুল। ঘুরতে যেতে পারেন কোথাও। চাইলে ছোট-বড় উপহারও দিতে পারেন। পারেন তাকে রান্না করে খাওয়াতেও।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হিসাব রক্ষক আলাউদ্দিনের এক যুগের দুর্নীতি ঘোচাবে কে?

আজ স্ত্রীকে প্রশংসা করার দিন

আপডেট সময় ১১:২৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কথায় আছে ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’। একদম তাই, পরিবারকে আগলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন একজন স্ত্রী। তিনি সর্বোচ্চটুকু ত্যাগ স্বীকার করে পরম মমতায় আগলে রাখেন একটি পরিবার। দুই হাতে সামলে রাখেন স্বামী, সন্তান, সংসার।

আর এইসব ত্যাগী স্ত্রীরা পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে স্বামীর একটু প্রসংশা বা উৎসাহ পেলে মুহূর্তেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে। দ্বিগুণ আগ্রহে আরও বেশি মনোনিবেশ করেন সংসারে। অনেক স্বামীই আছে, যারা স্ত্রীর প্রসংশা করতে কার্পণ্য করেন, খুঁৎ খুঁজে বেড়ান। একটু এদিক-সেদিক হলেই কথা শুনিয়ে দেন। সমীক্ষা বলছে, এসব স্বামীদের কপালে পারিবারিক অশান্তি লেগেই থাকে।

যেহেতু পরিবারের সবদিকটা স্ত্রী খুব নিপুণভাবে দেখভাল করে থাকেন, তাই তিনি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সেজন্য আজকের দিনটি বেছে নিতে পারেন, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারেন স্ত্রীর প্রতি। কারণ, আজ স্ত্রীর প্রশংসা দিবস।

বছরের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রবিবার যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রীর প্রশংসা দিবস উদযাপন করা হয়। গত ২০০৬ সালে দেশটিতে প্রথম দিবসটি উদযাপিত হয়। তারপর থেকে এটি অনেক দেশে পালিত হয়ে আসছে। তবে, দিবসটি নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা না গেলেও মনে করা হয়, স্ত্রীর প্রশংসা দিবসটি মূলত স্ত্রীদের সম্মান জানানোর জন্য উদযাপন করা হয়।

মারাত্মক দুঃসময়ে প্রথমে যে মানুষটি পাশে থাকে, যে মানুষটির আলতো চুমু হতাশা নিরাময়ের মহৌষধ, চরম সিদ্ধান্তিহীনতায় যে ব্যক্তি একটি লক্ষ্যে স্থির রাখতে সাহায্য করে, তিনিই স্ত্রী। স্ত্রীরা স্বামীদের কঠোর পরিশ্রমের অনুপ্রেরণা। শুধু তাই নয়, সারাদিন পরিশ্রমের পর রাতে বাসায় ফেরার পর এক পশলা স্বস্তির নিশ্বাস বয়ে আনে ওই স্ত্রীই। তাই স্ত্রীই কেবল একমাত্র নিঃস্বার্থ ভালোবাসা কিংবা প্রশংসার দাবিদার।

বিশেষ এই দিনটিতে স্ত্রীর হাতে তুলে দিতে পারে একগুচ্ছ ফুল। ঘুরতে যেতে পারেন কোথাও। চাইলে ছোট-বড় উপহারও দিতে পারেন। পারেন তাকে রান্না করে খাওয়াতেও।