ঢাকা ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৭ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আনসার সদস্যদের সাহসিকতায় বেঁচে গেল ৮ জনের প্রাণ! শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান করুনা সিন্ধু চৌধুরী বাবুলকে শিক্ষকদের সংবর্ধনা বিএনপি থেকে আরো অনেকেই চলে আসবে, একটু অপেক্ষা : তথ্যমন্ত্রী সিংড়ায় রাতের আঁধারে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনায় উত্তেজনা বিরাজ করছে এলাকায় প্রকৃতি থেকে বিলুপ্তির পথে বাবুইপাখি সালাউদ্দিন জাকি ও মোশারফ দু’জন বিশিষ্ট চলচ্চিত্র ব্যক্তির ইন্তেকাল শান্ত’র অপারেশন চলছে সকলেই দোয়া করবেন তার জন্য: মানবিক এমপি সালাম মূর্শেদী, কুমিল্লার আদালতে খালেদা জিয়ার তিন মামলার শুনানি অনুষ্ঠিত ভোলার শ্রেষ্ঠ ওসি তজুমদ্দিন থানার মাকসুদুর রহমান মুরাদ বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক এমপি নজির হুসেন অসুস্থ সবার নিকট দোয়া প্রার্থী

আজ স্ত্রীকে প্রশংসা করার দিন

  • মুসিদা
  • আপডেট সময় ১১:২৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ৫১১ বার পড়া হয়েছে

কথায় আছে ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’। একদম তাই, পরিবারকে আগলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন একজন স্ত্রী। তিনি সর্বোচ্চটুকু ত্যাগ স্বীকার করে পরম মমতায় আগলে রাখেন একটি পরিবার। দুই হাতে সামলে রাখেন স্বামী, সন্তান, সংসার।

আর এইসব ত্যাগী স্ত্রীরা পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে স্বামীর একটু প্রসংশা বা উৎসাহ পেলে মুহূর্তেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে। দ্বিগুণ আগ্রহে আরও বেশি মনোনিবেশ করেন সংসারে। অনেক স্বামীই আছে, যারা স্ত্রীর প্রসংশা করতে কার্পণ্য করেন, খুঁৎ খুঁজে বেড়ান। একটু এদিক-সেদিক হলেই কথা শুনিয়ে দেন। সমীক্ষা বলছে, এসব স্বামীদের কপালে পারিবারিক অশান্তি লেগেই থাকে।

যেহেতু পরিবারের সবদিকটা স্ত্রী খুব নিপুণভাবে দেখভাল করে থাকেন, তাই তিনি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সেজন্য আজকের দিনটি বেছে নিতে পারেন, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারেন স্ত্রীর প্রতি। কারণ, আজ স্ত্রীর প্রশংসা দিবস।

বছরের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রবিবার যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রীর প্রশংসা দিবস উদযাপন করা হয়। গত ২০০৬ সালে দেশটিতে প্রথম দিবসটি উদযাপিত হয়। তারপর থেকে এটি অনেক দেশে পালিত হয়ে আসছে। তবে, দিবসটি নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা না গেলেও মনে করা হয়, স্ত্রীর প্রশংসা দিবসটি মূলত স্ত্রীদের সম্মান জানানোর জন্য উদযাপন করা হয়।

মারাত্মক দুঃসময়ে প্রথমে যে মানুষটি পাশে থাকে, যে মানুষটির আলতো চুমু হতাশা নিরাময়ের মহৌষধ, চরম সিদ্ধান্তিহীনতায় যে ব্যক্তি একটি লক্ষ্যে স্থির রাখতে সাহায্য করে, তিনিই স্ত্রী। স্ত্রীরা স্বামীদের কঠোর পরিশ্রমের অনুপ্রেরণা। শুধু তাই নয়, সারাদিন পরিশ্রমের পর রাতে বাসায় ফেরার পর এক পশলা স্বস্তির নিশ্বাস বয়ে আনে ওই স্ত্রীই। তাই স্ত্রীই কেবল একমাত্র নিঃস্বার্থ ভালোবাসা কিংবা প্রশংসার দাবিদার।

বিশেষ এই দিনটিতে স্ত্রীর হাতে তুলে দিতে পারে একগুচ্ছ ফুল। ঘুরতে যেতে পারেন কোথাও। চাইলে ছোট-বড় উপহারও দিতে পারেন। পারেন তাকে রান্না করে খাওয়াতেও।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আনসার সদস্যদের সাহসিকতায় বেঁচে গেল ৮ জনের প্রাণ!

আজ স্ত্রীকে প্রশংসা করার দিন

আপডেট সময় ১১:২৪:৪৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কথায় আছে ‘সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে’। একদম তাই, পরিবারকে আগলে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন একজন স্ত্রী। তিনি সর্বোচ্চটুকু ত্যাগ স্বীকার করে পরম মমতায় আগলে রাখেন একটি পরিবার। দুই হাতে সামলে রাখেন স্বামী, সন্তান, সংসার।

আর এইসব ত্যাগী স্ত্রীরা পরিবারের অন্য সবার, বিশেষ করে স্বামীর একটু প্রসংশা বা উৎসাহ পেলে মুহূর্তেই উৎফুল্ল হয়ে ওঠে। দ্বিগুণ আগ্রহে আরও বেশি মনোনিবেশ করেন সংসারে। অনেক স্বামীই আছে, যারা স্ত্রীর প্রসংশা করতে কার্পণ্য করেন, খুঁৎ খুঁজে বেড়ান। একটু এদিক-সেদিক হলেই কথা শুনিয়ে দেন। সমীক্ষা বলছে, এসব স্বামীদের কপালে পারিবারিক অশান্তি লেগেই থাকে।

যেহেতু পরিবারের সবদিকটা স্ত্রী খুব নিপুণভাবে দেখভাল করে থাকেন, তাই তিনি অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। সেজন্য আজকের দিনটি বেছে নিতে পারেন, কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারেন স্ত্রীর প্রতি। কারণ, আজ স্ত্রীর প্রশংসা দিবস।

বছরের সেপ্টেম্বর মাসের তৃতীয় রবিবার যুক্তরাষ্ট্রে স্ত্রীর প্রশংসা দিবস উদযাপন করা হয়। গত ২০০৬ সালে দেশটিতে প্রথম দিবসটি উদযাপিত হয়। তারপর থেকে এটি অনেক দেশে পালিত হয়ে আসছে। তবে, দিবসটি নিয়ে খুব বেশি তথ্য জানা না গেলেও মনে করা হয়, স্ত্রীর প্রশংসা দিবসটি মূলত স্ত্রীদের সম্মান জানানোর জন্য উদযাপন করা হয়।

মারাত্মক দুঃসময়ে প্রথমে যে মানুষটি পাশে থাকে, যে মানুষটির আলতো চুমু হতাশা নিরাময়ের মহৌষধ, চরম সিদ্ধান্তিহীনতায় যে ব্যক্তি একটি লক্ষ্যে স্থির রাখতে সাহায্য করে, তিনিই স্ত্রী। স্ত্রীরা স্বামীদের কঠোর পরিশ্রমের অনুপ্রেরণা। শুধু তাই নয়, সারাদিন পরিশ্রমের পর রাতে বাসায় ফেরার পর এক পশলা স্বস্তির নিশ্বাস বয়ে আনে ওই স্ত্রীই। তাই স্ত্রীই কেবল একমাত্র নিঃস্বার্থ ভালোবাসা কিংবা প্রশংসার দাবিদার।

বিশেষ এই দিনটিতে স্ত্রীর হাতে তুলে দিতে পারে একগুচ্ছ ফুল। ঘুরতে যেতে পারেন কোথাও। চাইলে ছোট-বড় উপহারও দিতে পারেন। পারেন তাকে রান্না করে খাওয়াতেও।