ঢাকা ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচন হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল!

কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ঢাকা-১৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে আরও ৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ সমর্থিত লাঙ্গলের প্রার্থী মামুনুর রশিদের মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়েছে। তবে জাতীয় পার্টির জি এম কাদের সমর্থিত প্রার্থী আনিসুর রহমানের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার, ১৮ জুন মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান। আর এই আসনে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া অন্যরা হলেন জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞাঁ, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আজম খান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মুসাউর রহমান খান, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. মজিবুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।

গত বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন আগারগাঁওয়ের জেলা নির্বাচন অফিসে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরম জমা দেন হিরো আলম।

এর আগে গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সেই সময় ধরে পরবর্তী পাঁচ বছর মেয়াদ ধরলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থাৎ আসনটিতে যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি পাঁচ মাসের মতো সময়ের জন্য সংসদ সদস্য হবেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

ঢাকা-১৭ আসন নির্বাচন হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিল!

আপডেট সময় ০১:৩৫:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুন ২০২৩

কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলমের ঢাকা-১৭ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র বাতিল করেছে নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে আরও ৭ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ সমর্থিত লাঙ্গলের প্রার্থী মামুনুর রশিদের মনোনয়নপত্রও বাতিল করা হয়েছে। তবে জাতীয় পার্টির জি এম কাদের সমর্থিত প্রার্থী আনিসুর রহমানের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।

রোববার, ১৮ জুন মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও ঢাকা জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা মুনীর হোসাইন খান। আর এই আসনে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া অন্যরা হলেন জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞাঁ, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু আজম খান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মুসাউর রহমান খান, বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্টের (বিএনএফ) মো. মজিবুর রহমান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।

গত বৃহস্পতিবার, ১৫ জুন আগারগাঁওয়ের জেলা নির্বাচন অফিসে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে মনোনয়ন ফরম জমা দেন হিরো আলম।

এর আগে গত ১৫ মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সেই সময় ধরে পরবর্তী পাঁচ বছর মেয়াদ ধরলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থাৎ আসনটিতে যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি পাঁচ মাসের মতো সময়ের জন্য সংসদ সদস্য হবেন।