ঢাকা ০৯:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইজতেমা নিয়ে মসজিদের খুতবায় অপপ্রচার-উস্কানি না দেওয়ার নির্দেশনা

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে মসজিদগুলোর খুতবায় অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বার্তা না দিয়ে সচেতনতামূলক বক্তব্য প্রচারের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। 

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানায়, টঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জুমার প্রাক খুতবায় ও ওয়াক্তিয়া নামাজের আগে পরে মসজিদের মাইক থেকে অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড পরিহারের করতে হবে। এ বিষয়ে সচেতনতামূলক বক্তব্য প্রচারের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

আগামী ১৩-১৫ জানুয়ারি প্রথম পর্ব ও ২০-২২ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অক্ষুণ্ন, ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি সুরক্ষা ও বিদেশিদের নিকট দেশের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে হবে। এ জন্য সব ধরনের বিভ্রান্তিকর, বিদ্বেষমূলক ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান পরিহার এবং দেশের সব মসজিদে উভয়পক্ষের দেশি-বিদেশি জামাত-মুসল্লির অবস্থান নিশ্চিত করা একান্ত জরুরি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইজতেমা নিয়ে মসজিদের খুতবায় অপপ্রচার-উস্কানি না দেওয়ার নির্দেশনা

আপডেট সময় ০১:০০:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৩

বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে মসজিদগুলোর খুতবায় অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বার্তা না দিয়ে সচেতনতামূলক বক্তব্য প্রচারের নির্দেশনা দিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন। 

মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ইসলামিক ফাউন্ডেশন জানায়, টঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জুমার প্রাক খুতবায় ও ওয়াক্তিয়া নামাজের আগে পরে মসজিদের মাইক থেকে অপপ্রচার ও উস্কানিমূলক বক্তব্য ও কর্মকাণ্ড পরিহারের করতে হবে। এ বিষয়ে সচেতনতামূলক বক্তব্য প্রচারের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হচ্ছে।

আগামী ১৩-১৫ জানুয়ারি প্রথম পর্ব ও ২০-২২ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। বিশ্ব ইজতেমা সুষ্ঠু ও সফলভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অক্ষুণ্ন, ধর্মীয় ও সামাজিক সম্প্রীতি সুরক্ষা ও বিদেশিদের নিকট দেশের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে হবে। এ জন্য সব ধরনের বিভ্রান্তিকর, বিদ্বেষমূলক ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রদান পরিহার এবং দেশের সব মসজিদে উভয়পক্ষের দেশি-বিদেশি জামাত-মুসল্লির অবস্থান নিশ্চিত করা একান্ত জরুরি।