২০২৩ সালের জানুয়ারির ৬ তারিখ থেকে মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের নবম আসর। আসন্ন আসরে বাড়তে যাচ্ছে টুর্নামেন্টের প্রাইজমানি। সবমিলিয়ে এবারের বিপিএলে প্রাইজমানি হিসেবে থাকছে ৪ কোটি টাকা। শনিবার গণমাধ্যমে এসব কথা জানান বিপিএল গভার্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাইল হায়দার মল্লিক।
উপস্থিত সাংবাদিকদের মল্লিক বলেন, ‘চ্যাম্পিয়ন দলের জন্য আমরা ২ কোটি টাকা রেখেছি, রানার্স আপ দলেে জন্য ১ কোটি টাকা। এইভাবে করে প্রায় ৪ কোটি টাকার মতো প্রাইজমানি থাকবে টোটাল। সেক্ষেত্রে ম্যান অব দ্য সিরিজের জন্য ১০ লাখ টাকা দেওয়ার চিন্তা আছে। বেস্ট বোলার বা বেস্ট ব্যাটারকে একটা ভালো অ্যামাউন্ট দেওয়ার চিন্তাও রয়েছে।’
বিপিএল শুরুর দিন থেকে প্রযুক্তি হিসেবে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম থাকবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মল্লিক বলেন, ‘আমরা সবসময় এটা নিয়ে কাজ করছি। মাত্র ভারত সিরিজ শেষ হল। ৬ তারিখে আমাদের টুর্নামেন্ট শুরু। ডিআরএস এলিমিনেটরে থাকবে। সেখানে তিনটা ম্যাচ হয়, আরেকটা ফাইনাল। এখানে পুরোপুরি ডিআরএস থাকবে। আর বাকি ম্যাচগুলোতে আমরা একটা অল্টারনেট ডিআরএস দেওয়ার চেষ্টা করছি। যেটা গতবার ছিল, তার থেকে আপগ্রেড ভার্সনের ডিআরএস থাকবে। যেটাকে আমরা বলি অল্টারনেট ডিআরএস।’
শুরুর দিকে পূর্ণ ডিআরএস আনতে না পারার কারণ জানিয়ে মল্লিক বলেন, ‘এই সময় সারা বিশ্বের সব জায়গায় খেলা হচ্ছে। আসলে হক আই অ্যাভেইলেবল। দুইটা কোম্পানি অ্যাভেইলেবল থাকে- হক আই আর ভার্চুয়াল আই। ভার্চুয়াল আই সাধারণত অস্ট্রেলিয়া-নিউজিল্যান্ডের ওখানে করে। হক আই যেহেতু দ্বিপক্ষীয় সিরিজে চুক্তিবদ্ধ থাকে, তাই শুধু এলিমিনেটরে আমরা আনতে পারবো।’