ক্রেতা হারা ইটভাটা মালিকেরা আজ ক্রেতা নাই বসে বসে লোকসান গুনছে আর কতো দিন তাদের ঋণের বোঝা বইতে হবে, দিন দিন ঋণ নিতে নিতে পাহাড়ের সমান ঋণের বোঝা বইতে পারছে না। ইট ভাটা সমিতির মালিকরা জানায় তাদের দূর দশার কথা।
সাংবাদিক দের কাছে ইট ভাটা মালিক দের বুক ভরা বেদনা ও দূর দর্শীর কাথা জানায় আজ তিন বছর ধরে একই ভাবে চলছে ইটের ভাটার উপর জুলুম অত্যাচার বেড়েই চলছে। একদিকে কয়লার দাম বাড়তি অন্যদিকে মাটি ফসলে জমী থেকে মাটি কাটা সম্পূর্ণ ভাবে নিষেধ তাহলে আমরা ইট তৈরি করার মাটি কোথায় থেকে যোগান দিব। মাটির জন্য ইট তৈরি করা একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে মাটির কোন যোগান নেই আমরা সরকার কে এতো টাকা ভ্যাট দিয়ে ও সরকার থেকে কোন সহোযোগিতা পাই নাই।
আজ আমরা নিজের জীবনের সঞ্চয় নষ্ট করে , অনেক আশাবাদী হয়ে একটা ইটভাটা চালু করতে কোটি টাকা লাগে। বিনা নোটিশে হঠাৎ করে ম্যাজিস্ট্রেট এসে ভেঙ্গে ফেলে তাৎক্ষণিক সময় পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়। অতিরিক্ত সময় দিলে পাঁচ থেকে দশ মিনিটের মধ্য এই টাকা টা জোগাড় করে দেওয়া লাগে। আমাদের দুঃখ এটাই আমরা এদেশের নাগরিক ট্যাক্স ভ্যাট সঠিক সময় সরকারকে পরিষদ করার পরেও আমাদের উপর জুলুম অত্যাচার চলতেই থাকে। সরকারের কাছে আকুল আবেদন সরকার যেন আমাদের ইটভাটার উপর একটু যেন সু- দৃষ্টি রাখেন।
সারা বাংলাদেশের ইটভাটার উপর দুই থেকে আড়াই লাখ লোকের রুজি রোজকার ব্যাবস্থা রয়েছে আর এই প্রতিষ্টান যদি সরকার বন্ধ করে দেয় । তা হলে আড়াই লাখ লোক বেকার হয়ে পড়বে এতে দেশে আরও হাহাকার বেড়ে যাবে আর সরকার হারাবে বিপুল পরিমান রাজ্বস্য ।
ইট ভাটা মালিক সমিতির পক্ষ থেকে আকুল আবেদন সরকারের কাছে সরকার যেন এই ইট ভাটার মাটির জন্য পরিত্যাক্ত খাল গুলি থানা ইউনিয়ানে অপযোগি হয়ে পড়ে আছে ইটভাটার মাটির জন্য সে খাল গুলি খনন করে সকল ইটভাটায় মাটি সাপ্লাই দিলে আর কোন ইটভাটায় মাটির কোন সংকট থাকবে না।