ঢাকা ০৩:০১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কেন্দুয়া সান্দিকোণা ইউনিয়নের হলি চাইল্ড কিন্টার গার্ডেন এন্ড হাইস্কুলের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত দেশ গঠনে জিয়া পরিবারের অবদান অপরিসীম: যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্ন সুন্দরবনের জোংড়া এলাকা থেকে ২৫কেজি হরিণের মাংস ও হরিণ শিকারের ফাঁদ জব্দ করেছেন বনবিভাগ। জোরপূর্বক বড় ভাইয়ের জায়গা দখল করেছেন ছোট বোন বর্তমানে নিঃস্ব ভাই নাছির উদ্দিনের পরিবার কেন্দুয়ায় গরীব ও অসহায়দের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ছাত্রনেতাঃ আবুল হোসেন বড়াইগ্রামে কৃষি প্রণোদনা বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ! কালিয়াকৈর শহীদ জন্মবার্ষিকীরাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এর ৮৯ তম উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত জাতি শহীদ জিয়ার অবদান শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে;  আনিসুর রহমান আনিস বকশীগঞ্জে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মবার্ষিকী পালিত রংপুরে শহীদ জিয়ার জন্মদিনে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা

সৌর ও বায়ু থেকে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা

নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের আশা করছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। 

তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির বড় সুবিধা হলো এর ক্যাপাসিটি চার্জ বা ফুয়েল কস্ট কোনোটাই নেই। আমরা চেষ্টা করছি দেশে যতগুলো নন এগ্রিকালচারাল ল্যান্ড আছে সেগুলোকে ছোট ক্যাপাসিটির মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় নিয়ে আসা। আমাদের লক্ষ্য রয়েছে সৌর ও বায়ু থেকে দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা।

সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত এক চুক্তি সই অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সোলার পার্ক প্রকল্পের পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট (পিপিএ) ও ইমপ্লিমেন্টেশন (আইএ) সই অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ-চায়না রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি লিমিটেড। এর যৌথ মালিকানায় রয়েছে নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড ও চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপার্ট কর্পোরেশন।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ইতোমধ্যে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাইপলাইনে আছে। এর সঙ্গে ৫০০ মেগাওয়াট যুক্ত হলেই আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে। তবে এটি বাস্তবায়নে দেড় বছর সময় লাগতে পারে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও বিদ্যুৎ বিভাগ জেনারেশনের ১০ ভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার মাস্টারপ্ল্যান গ্রহণ করেছে। তারই একটি অংশ হিসেবে এই ৬৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হবে। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির চ্যালেঞ্জ হচ্ছে স্টেবল গ্রিড। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশকে (পিজিসিবি) কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবীবুর রহমান। এতে উপস্থিত ছিলেন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান ও পিজিসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম কিবরিয়াসহ আরও অনেকে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কেন্দুয়া সান্দিকোণা ইউনিয়নের হলি চাইল্ড কিন্টার গার্ডেন এন্ড হাইস্কুলের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

সৌর ও বায়ু থেকে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা

আপডেট সময় ০৩:৪৬:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ জানুয়ারী ২০২৩

নবায়নযোগ্য জ্বালানির মাধ্যমে দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের আশা করছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। 

তিনি বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির বড় সুবিধা হলো এর ক্যাপাসিটি চার্জ বা ফুয়েল কস্ট কোনোটাই নেই। আমরা চেষ্টা করছি দেশে যতগুলো নন এগ্রিকালচারাল ল্যান্ড আছে সেগুলোকে ছোট ক্যাপাসিটির মাধ্যমে নবায়নযোগ্য জ্বালানির আওতায় নিয়ে আসা। আমাদের লক্ষ্য রয়েছে সৌর ও বায়ু থেকে দুই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা।

সোমবার (৯ জানুয়ারি) বিদ্যুৎ ভবনে আয়োজিত এক চুক্তি সই অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। সিরাজগঞ্জ ৬৮ মেগাওয়াট সোলার পার্ক প্রকল্পের পাওয়ার পারচেজ এগ্রিমেন্ট (পিপিএ) ও ইমপ্লিমেন্টেশন (আইএ) সই অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ-চায়না রিনিউয়েবল এনার্জি কোম্পানি লিমিটেড। এর যৌথ মালিকানায় রয়েছে নর্থ ওয়েস্ট পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি লিমিটেড ও চায়না ন্যাশনাল মেশিনারি ইম্পোর্ট অ্যান্ড এক্সপার্ট কর্পোরেশন।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ইতোমধ্যে দেড় হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাইপলাইনে আছে। এর সঙ্গে ৫০০ মেগাওয়াট যুক্ত হলেই আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে। তবে এটি বাস্তবায়নে দেড় বছর সময় লাগতে পারে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকার ও বিদ্যুৎ বিভাগ জেনারেশনের ১০ ভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করার মাস্টারপ্ল্যান গ্রহণ করেছে। তারই একটি অংশ হিসেবে এই ৬৮ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ গ্রিডে যুক্ত হবে। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির চ্যালেঞ্জ হচ্ছে স্টেবল গ্রিড। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশকে (পিজিসিবি) কাজ করতে হবে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব হাবীবুর রহমান। এতে উপস্থিত ছিলেন টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) চেয়ারম্যান মুনীরা সুলতানা, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান ও পিজিসিবি ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম কিবরিয়াসহ আরও অনেকে।