দীর্ঘদিন ধরে গোপালগঞ্জ কাশিয়ানী উপজেলা সহকারী কর্মকর্তা ভূমি (এসিল্যান্ড) ভূমি মুনমুন পাল। দুর্নীতি ও অনিয়ম বিষয়টি সাধারণ মানুষের মুখে মুখে ব্যাপক আলোচনায় ছিল। অবশেষে ওই দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয় নিয়ে জনস্বার্থে আমাদের পত্রিকা কার্যালয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে জানা যায় (এসি ল্যান্ড) ভূমি মুনমুন পাল ও তার অধীন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা, কর্মচারীরা পতিত সরকার দলীয় বেশ কয়েকজন জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতা ও স্থানীয় দলিল লেখকদের সঙ্গে যোগসাজশ রেখে দীর্ঘদিন ধরে দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে কাশীয়ানি উপজেলার বিভিন্ন মানুষকে জিম্মি করে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। উক্ত আয়বহির্ভূত অর্থ দিয়ে নিজ এলাকায় বাড়ি, কিনেছেন ও প্রচুর পরিমাণে কৃষিজমি ক্রয় করার অভিযোগ উঠেছে। এই সকল কর্মচারী কর্মকর্তারা বিভিন্ন ব্যাংকে নামে বেনামে জমিয়েছেন টাকা। কয়েকজন ভুক্তভোগী জানায় তাদের ক্রয়কৃত সম্পত্তি নাম জারি করতে গেলে তহশিলদার সহ ভূমি অফিরা টাকা ছাড়া সই করতে চায় না বলে প্রতিবেদককে ভুক্তভোগী পরিবার জানায়। এমনকি যারা টাকা দিতে অশিকৃতি জানায় তাদের জমির নামজারি বাতিল করে বিভিন্ন অজুহাত করে তালবাহানা করে বলে ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজন জানায়। তার ঘুষও অনিয়মের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে মর্মে জিজ্ঞেস করার জন্য বার বার (এসিল্যান্ড) ভূমি মুনমুন পালকে মুঠো ফোনে ফোন করলেও তিনি ফোন ধরেন নি। দেশে অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের সকল আপময় জন সাধারণ রুখে দাড়িয়েছে। মুনমুন পালের মত বেহায়া নির্লজ্জ সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও বেথুড়ী ইউনিয়ন ভূমি আনিস মিয়াকে দূরত্ব কাশীয়ানি উপজেলা হতে অপসারণের দাবি জানায় ভুক্তভোগী পরিবারের লোকজন। ব্যাপারে তার বিরুদ্ধে দুদকসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দেওয়া হবে বলে প্রতিবেদককে অভিযোগকারীরা জানায়। এই সংবাদ প্রকাশ করতে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করতে রামদিয়া বাজারে তওসিল দারকে ফোন করলে তিনি ফোন বন্ধ করে রাখেন। এবং ভুক্তভোগী পরিবারের নামজারি করে দিবে বলে ২ বারে ৪ হাজার টাকা নিয়ে প্রস্তাবনা দেয় ভূমি সহকারী কমিশনার নিকট। ভূমি সহকারী কমিশনার মুনমুন পাল কেচটি নিষ্পত্তি করে বাতিল করে দেন।