ঢাকা ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভোরে নামাজ পড়ার পর সময় পেলে ফুটবল খেলা দেখি: প্রধানমন্ত্রী

খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেকে দেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলা হচ্ছে। সময় পেলে নিজেও ফুটবল খেলা উপভোগ করেন বলে জানান তিনি। গতকাল শনিবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৪’- এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এই আয়োজনের জন্য বিএবিকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা এগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা না করলে হয় না। খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেকে দেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায়। এমন আয়োজনের মাধ্যমে ভালো খেলোয়াড় তৈরি হবে, যাতে করে দেশের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হতে পারে বিশ্বপরিমণ্ডলে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে খেলাধুলা ঠিকমতো না করলে কিভাবে চলবে? এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলা হচ্ছে। একদিন আমাদের খেলোয়াড়রাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারদর্শিতা দেখাবে।’

খেলাধুলার মাধ্যমে প্রতিযোগিতার চর্চাও গড়ে ওঠে জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কিন্তু ফুটবল খেলা হয়েছে। এছাড়া আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, বাবাও খেলতেন, ছোট ভাইয়েরা খেলতো, এখন নাতিরাও দেখছি ফুটবলই খেলে। ভোরে নামাজ পড়ার পর সময় পেলে নিজেও ফুটবল খেলা দেখি। তিনি বলেন, ‘অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, এটি অব্যাহত রেখেই এগিয়ে যেতে হবে।’

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভোরে নামাজ পড়ার পর সময় পেলে ফুটবল খেলা দেখি: প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:৩৩:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জুলাই ২০২৪

খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেকে দেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায় জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলা হচ্ছে। সময় পেলে নিজেও ফুটবল খেলা উপভোগ করেন বলে জানান তিনি। গতকাল শনিবার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৪’- এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

এই আয়োজনের জন্য বিএবিকে অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, খেলাধুলা, সংস্কৃতি চর্চা এগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা না করলে হয় না। খেলাধুলার মাধ্যমে নিজেকে দেশের জন্য প্রস্তুত করে তোলা যায়। এমন আয়োজনের মাধ্যমে ভালো খেলোয়াড় তৈরি হবে, যাতে করে দেশের ভাবমূর্তিও উজ্জ্বল হতে পারে বিশ্বপরিমণ্ডলে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘ছোটবেলা থেকে খেলাধুলা ঠিকমতো না করলে কিভাবে চলবে? এজন্য প্রত্যেক উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলা হচ্ছে। একদিন আমাদের খেলোয়াড়রাও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারদর্শিতা দেখাবে।’

খেলাধুলার মাধ্যমে প্রতিযোগিতার চর্চাও গড়ে ওঠে জানিয়ে তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময়ও কিন্তু ফুটবল খেলা হয়েছে। এছাড়া আমার দাদা ফুটবল খেলতেন, বাবাও খেলতেন, ছোট ভাইয়েরা খেলতো, এখন নাতিরাও দেখছি ফুটবলই খেলে। ভোরে নামাজ পড়ার পর সময় পেলে নিজেও ফুটবল খেলা দেখি। তিনি বলেন, ‘অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ, এটি অব্যাহত রেখেই এগিয়ে যেতে হবে।’