ঢাকা ১২:১১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
কঙ্গোতে

ফেরি ডুবে ৩৮ জন নি-হ-ত, নিখোঁজ শতাধিক

গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বুসিরা নদীতে একটি ফেরি ডুবে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও শতাধিক মানুষ। গত শুক্রবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। খবর আল-জাজিরা

ইনজেন্ডে শহরের মেয়র জোসেফ কাংগোলিংগোলি জানিয়েছেন, ফেরিটি একটি নৌবহরের অংশ ছিল। যাত্রীদের অধিকাংশই ব্যবসায়ী ছিলেন, যারা বড়দিন উপলক্ষে বাড়িতে ফিরছিলেন। ফেরি ডুবির পর এখন পর্যন্ত ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা এনদোলো কাড্ডি জানান, ফেরিটিতে চার শতাধিক যাত্রী ছিলেন। এটি ইনজেন্ডে ও লুলো বন্দরে থেমে যাত্রী উঠিয়ে নেওয়ার কারণে আশঙ্কা করা হচ্ছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযানের বিস্তারিতও প্রকাশ করা হয়নি।

উল্লেখ্য, কঙ্গোর নদীগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন প্রায়ই বড় দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যদিও কর্মকর্তারা এসব বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সাধারণত প্রত্যন্ত এলাকায় বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় মানুষ বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌযানে ভ্রমণ করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

কঙ্গোতে

ফেরি ডুবে ৩৮ জন নি-হ-ত, নিখোঁজ শতাধিক

আপডেট সময় ০৩:৫৪:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বুসিরা নদীতে একটি ফেরি ডুবে অন্তত ৩৮ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় নিখোঁজ রয়েছেন আরও শতাধিক মানুষ। গত শুক্রবার রাতে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় কর্মকর্তারা। খবর আল-জাজিরা

ইনজেন্ডে শহরের মেয়র জোসেফ কাংগোলিংগোলি জানিয়েছেন, ফেরিটি একটি নৌবহরের অংশ ছিল। যাত্রীদের অধিকাংশই ব্যবসায়ী ছিলেন, যারা বড়দিন উপলক্ষে বাড়িতে ফিরছিলেন। ফেরি ডুবির পর এখন পর্যন্ত ২০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা এনদোলো কাড্ডি জানান, ফেরিটিতে চার শতাধিক যাত্রী ছিলেন। এটি ইনজেন্ডে ও লুলো বন্দরে থেমে যাত্রী উঠিয়ে নেওয়ার কারণে আশঙ্কা করা হচ্ছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। উদ্ধার অভিযানের বিস্তারিতও প্রকাশ করা হয়নি।

উল্লেখ্য, কঙ্গোর নদীগুলোতে অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন প্রায়ই বড় দুর্ঘটনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। যদিও কর্মকর্তারা এসব বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সাধারণত প্রত্যন্ত এলাকায় বিকল্প পরিবহন ব্যবস্থা না থাকায় মানুষ বাধ্য হয়ে ঝুঁকিপূর্ণ নৌযানে ভ্রমণ করেন।