ঢাকা ০৪:২৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মানবজাতির মুক্তির দিশারি মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আবুল হাশেম বক্কর বি আর টি সির চেয়ারম্যানের অপসারণ ও গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন। ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে সেমিনারে অধ্যাপক ডা. এম এ হাসান চৌধুরী ভুয়া ঠিকানায় নিরাপত্তা ছাড়পত্রের চেষ্টা গণপূর্তের প্রকৌশলী রাজু আহমেদের পটুয়াখালীতে এক মাদক ব্যবসায়ীকে ২০ দিন কারাদন্ড অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়নে পটুয়াখালী সদর উপজেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত একমঞ্চে গাইবেন আতিফ আসলাম ও তাহসান ভোজ্যতেলে ভ্যাট ছাড় দিল এনবিআর শেখ হাসিনাকে ফেরাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে সরকার রাকুলের পোশাকটি কেমন হবে, পরামর্শ দিতেন বাবা

এবার ডিবি কার্যালয়ে ভাত খেলেন শাহজাহান ওমর

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এবার ভাত খেলেন বিএনপির বহিষ্কৃত ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে তিনি রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে যান।

শাহজাহান ওমরের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আমাদের এখানে সব শ্রেণিপেশার মানুষ আসেন। খেটে খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশার মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসেন। তেমনি একটি সমস্যা নিয়ে একজন এসেছেন।

তিনি সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ দিতে এসেছেন। তিনি আমাদের কাছে যে নামগুলো দিবেন, সে অনুযায়ী তদন্ত করে আমরা ব্যবস্থা নিব।

উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায় অনেককেই ডিবি কার্যালয়ে ভাত খাইয়ে আপ্যায়ন করা হয়। ইতোমধ্যে ভাত খাওয়ানোর কিছু ছবি ভাইরালও হয়েছে। ছবি ভাইরালের পর ডিবি কার্যালয়কে ‘ডিবির ভাতের হোটেল’ বলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে মন্তব্য করেছেন। তবে এসব মন্তব্যকে ডিবি ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছে। ডিবি বলছে, ডিবির ভাতের হোটেলের বিষয়টি মানুষ রসবোধ থেকে বলছে।

এবার ডিবি কার্যালয়ে ভাত খেলেন শাহজাহান ওমর
ডিবির ভাতের হোটেল নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, এটা রসবোধের প্রশ্ন। বাঙালি একটা রসবোধসম্পন্ন জাতি। সাহিত্যে রসবোধের প্রয়োগ আমাদের মনের খোরাক জোগায়। আমি মনে করি, এটা রসবোধপ্রবণ একটি বিষয় যে ডিবি ভাত খাওয়ায়। আমরা তো আসলে কাউকে ডেকে এনে খাওয়াই না।

কেউ যদি কাজের জন্য আমাদের কাছে আসে, তার কাজটা করে দেওয়ার চেষ্টা করি। এর পাশাপাশি লাঞ্চ টাইম হলে লাঞ্চের অফার করি। সে যদি অফার গ্রহণ করেন তাহলে খেয়ে যান। আর আমরা তো ব্রিটিশ পুলিশ না। আমরা এখন স্বাধীন দেশের পুলিশ। একটা সময় থানায় যেতে মানুষ ভয় পেতো। আর এখন আমি একজন ডিআইজি, আমার এখানেই শত শত লোক কোনও না কোনও কাজে আসছে। সাইবার বুলিংসহ বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে মানুষ আমাদের কাছে আসছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মানবজাতির মুক্তির দিশারি মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) আবুল হাশেম বক্কর

এবার ডিবি কার্যালয়ে ভাত খেলেন শাহজাহান ওমর

আপডেট সময় ০৪:১৯:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৩

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এবার ভাত খেলেন বিএনপির বহিষ্কৃত ভাইস চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর। বুধবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে তিনি রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে যান।

শাহজাহান ওমরের বিষয়ে জানতে চাইলে ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, আমাদের এখানে সব শ্রেণিপেশার মানুষ আসেন। খেটে খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে বিভিন্ন পেশার মানুষ বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আসেন। তেমনি একটি সমস্যা নিয়ে একজন এসেছেন।

তিনি সাইবার বুলিংয়ের শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ দিতে এসেছেন। তিনি আমাদের কাছে যে নামগুলো দিবেন, সে অনুযায়ী তদন্ত করে আমরা ব্যবস্থা নিব।

উল্লেখ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখা যায় অনেককেই ডিবি কার্যালয়ে ভাত খাইয়ে আপ্যায়ন করা হয়। ইতোমধ্যে ভাত খাওয়ানোর কিছু ছবি ভাইরালও হয়েছে। ছবি ভাইরালের পর ডিবি কার্যালয়কে ‘ডিবির ভাতের হোটেল’ বলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে মন্তব্য করেছেন। তবে এসব মন্তব্যকে ডিবি ইতিবাচক হিসেবে নিয়েছে। ডিবি বলছে, ডিবির ভাতের হোটেলের বিষয়টি মানুষ রসবোধ থেকে বলছে।

এবার ডিবি কার্যালয়ে ভাত খেলেন শাহজাহান ওমর
ডিবির ভাতের হোটেল নিয়ে প্রশ্ন করা হলে মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, এটা রসবোধের প্রশ্ন। বাঙালি একটা রসবোধসম্পন্ন জাতি। সাহিত্যে রসবোধের প্রয়োগ আমাদের মনের খোরাক জোগায়। আমি মনে করি, এটা রসবোধপ্রবণ একটি বিষয় যে ডিবি ভাত খাওয়ায়। আমরা তো আসলে কাউকে ডেকে এনে খাওয়াই না।

কেউ যদি কাজের জন্য আমাদের কাছে আসে, তার কাজটা করে দেওয়ার চেষ্টা করি। এর পাশাপাশি লাঞ্চ টাইম হলে লাঞ্চের অফার করি। সে যদি অফার গ্রহণ করেন তাহলে খেয়ে যান। আর আমরা তো ব্রিটিশ পুলিশ না। আমরা এখন স্বাধীন দেশের পুলিশ। একটা সময় থানায় যেতে মানুষ ভয় পেতো। আর এখন আমি একজন ডিআইজি, আমার এখানেই শত শত লোক কোনও না কোনও কাজে আসছে। সাইবার বুলিংসহ বিভিন্ন অভিযোগ নিয়ে মানুষ আমাদের কাছে আসছে।