ঢাকা ০২:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল পটুয়াখালীতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়া স্মৃতি পদক পেলেন জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজশাহী জেলার সদস্য সচিব গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন জরুরি : যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না তাঁতীলীগের সভাপতি ইকবালের যত কান্ড, জনমনে প্রশ্ন কে এই ইকবাল? সিএমপির পাহাড়তলী থানার মাদক বিরোধী অভিযানে ভুয়া সাংবাদিক ফারুক মাদকসহ গ্রেফতার অন্তর্বতী সরকারের ১শ দিন পার হলেও সচিবালয় সহ বিভিন্ন দপ্তরের এখনও আওয়ামী লীগের দোসরা বহাল পূর্বাচলে দুর্নীতির রাজত্ব গড়েছেন নায়েব আলী শরীফ ডঃ মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ নবীনবরণ উৎসব ২০২৪ পালিত। মুগদায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

অধিকার সম্পাদক আদিলুরের মামলার রায় পিছিয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর

ঢাকা: এক দশক আগে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে হওয়া মামলায় মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খানসহ দুজনের মামলার রায় পিছিয়ে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালতে এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল।

তবে এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে রায়ের জন্য আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন দিন ধার্য করা হয়।
মামলার অপর আসামি হলেন এ এস এম নাসির উদ্দিন এলান।

এর আগে গত ২৪ আগস্ট রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। ওইদিনই আদালত রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম শামীম ও আসামিপক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভূঁইয়া শুনানি করেন।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১৩ সালে হেফাজতের শাপলা চত্বরে সমাবেশে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার। এ ঘটনায় একই বছরের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ডিবির উপ-পরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম। ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আশরাফুল আলম আদিলুর ও নাসিরুদ্দিন এলানের নামে অভিযোগপত্র জমা দেন।

পরদিন ৫ ঢাকার সিএমএম বিকাশ কুমার সাহা মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে পাঠান। এরপর ১১ সেপ্টেম্বর ‘অধিকার’ সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এএসএম নাসির উদ্দিন এলানের নামে আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। সেই মামলায় আদিলুরকে গ্রেপ্তার দেখানোর পাশাপাশি পলাতক আসামি নাসির উদ্দিন এলানের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

পরে অবশ্য আদিলুর রহমান খান ও নাসিরুদ্দিন এলান দুজনই জামিনে মুক্তি পান।

২০২১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সেই মামলায় দীর্ঘ আট বছর পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। ওইদিন সাক্ষ্য দেন ডিবির তৎকালীন উপপরিদর্শক (বর্তমানে সিআইডির পরিদর্শক) আশরাফুল ইসলাম।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল

অধিকার সম্পাদক আদিলুরের মামলার রায় পিছিয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর

আপডেট সময় ১১:৩৪:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ঢাকা: এক দশক আগে মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে হওয়া মামলায় মানবাধিকার সংগঠন অধিকারের সম্পাদক আদিলুর রহমান খানসহ দুজনের মামলার রায় পিছিয়ে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াতের আদালতে এ মামলার রায় ঘোষণার দিন ধার্য ছিল।

তবে এদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় তা পিছিয়ে রায়ের জন্য আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর নতুন দিন ধার্য করা হয়।
মামলার অপর আসামি হলেন এ এস এম নাসির উদ্দিন এলান।

এর আগে গত ২৪ আগস্ট রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। ওইদিনই আদালত রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষে আইনজীবী ওই ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর নজরুল ইসলাম শামীম ও আসামিপক্ষে সিনিয়র আইনজীবী মোহাম্মদ রুহুল আমিন ভূঁইয়া শুনানি করেন।

মামলার বিবরণীতে জানা যায়, ২০১৩ সালে হেফাজতের শাপলা চত্বরে সমাবেশে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে মানবাধিকার সংগঠন অধিকার। এ ঘটনায় একই বছরের ১০ আগস্ট গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ডিবির উপ-পরিদর্শক (এসআই) আশরাফুল ইসলাম। ওই বছরের ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার সিএমএম আদালতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক আশরাফুল আলম আদিলুর ও নাসিরুদ্দিন এলানের নামে অভিযোগপত্র জমা দেন।

পরদিন ৫ ঢাকার সিএমএম বিকাশ কুমার সাহা মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে পাঠান। এরপর ১১ সেপ্টেম্বর ‘অধিকার’ সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এএসএম নাসির উদ্দিন এলানের নামে আদালতে জমা দেওয়া অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। সেই মামলায় আদিলুরকে গ্রেপ্তার দেখানোর পাশাপাশি পলাতক আসামি নাসির উদ্দিন এলানের নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

পরে অবশ্য আদিলুর রহমান খান ও নাসিরুদ্দিন এলান দুজনই জামিনে মুক্তি পান।

২০২১ সালের ৫ সেপ্টেম্বর সেই মামলায় দীর্ঘ আট বছর পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। ওইদিন সাক্ষ্য দেন ডিবির তৎকালীন উপপরিদর্শক (বর্তমানে সিআইডির পরিদর্শক) আশরাফুল ইসলাম।