ঢাকা ০৯:৫২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা।

প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর পার হলেও জাজিরা পৌর এলাকায় গড়ে ওঠেনি মজবুত ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে পয়ঃনিস্কাশন না হওয়ায় এখন পৌরসভায় জনদুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই পৌরসভার অধিকাংশ পাড়া মহল্লা তলিয়ে যায় পানির নিচে। শহরের ছোট বড় সব খাল, পুকুর ও নালা ভরাট করে বহুতল ভবন তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও পৌরসভা কর্তৃপক্ষের ইচ্ছায় খাল ভরাট করে বাজার বসিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে পয়ঃনিস্কাশনের প্রাকৃতিক উপায়। তাই পানি বের হওয়ার কোন রাস্তা নেই।

ড্রেনেজ ব্যবস্থার উদ্যোগ নিয়ে একটি ড্রেন নির্মাণ করা হলেও সেই ড্রেনের কোন মাথামুণ্ডু নেই। পঁচিশ বছরে জাজিরা পৌরসভায় বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যান বা মেয়র নির্বাচিত হলেও তারা শক্তিশালী ড্রেনেজ ব্যবস্থা করতে এবং খাল ও ডোবাগুলো রক্ষা করতে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। অথচ ড্রেন নির্মাণের নামে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা লোপাটসহ পৌরসভায় অবস্থিত খাল ও ডোবা রক্ষায় প্রকল্পের টাকা লোপাট করা হয়েছে এমন কথাও ক্ষোভের সঙ্গে পৌরবাসীকে বলতে শোনা যায়।

জাজিরা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালে জাজিরা পৌরসভা গঠিত হয়। এ পর্যন্ত ৫ জন রাজনৈতিক নেতা প্রশাসক ও মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু পরিকল্পিত ড্রেন উন্নয়নে এবং খাল ও ডোবা সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা পালন করেননি কেউ এমনটিই অভিযোগ করছেন পৌরবাসি। প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভার মোট আয়তন ১৬ বর্গকিলোমিটার। ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত জাজিরা পৌরসভায় পাঁচ হাজার ৩৪৯ পরিবার বসবাস করেন। জনসংখ্যা রয়েছে ৩৭ হাজার ২০০ জন। ২০১৯ সালের তথ্যমতে পৌরসভার মধ্যে খাল রয়েছে ৮ কিলোমিটার। কিন্তু সরেজমিনে দেখা যায় এর দুই তৃতীয়াংশই দখল হয়ে গেছে।

চলাচলের জন্য পৌর এলাকার বেশিরভাগ সড়ক দীর্ঘদিন বেহাল অবস্থায় রয়েছে।

পৌরসভার সূত্রমতে জাজিরা শহরে ২৩.৫১৮ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। অন্যদিকে কাচা সড়ক আছে ৭.৬ কিলোমিটার এবং অন্যান্য(ইটের সোলিং, হেরিং বোন) ৩.৯ কিলোমিটার। পৌরসভার পুরাতন তথ্য বলছে জাজিরা শহরের গোডাউন মোড় এলাকায় ৫০০ মিটার ইটের ড্রেন রয়েছে। যা নির্মাণ ব্যয় সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারেনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় তা রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সম্পূর্ণই অকেজো হয়ে পড়েছে।

জাজিরা পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বরকত মোল্লা বলেন, “কয়েক বছর আগে দেখেছিলাম জাজিরা পৌরসভার গোডাউন মোড়ে ড্রেন তৈরী করা হয়েছে। তার কিছুদিন পর খেয়াল করলাম ঐ ড্রেনে কোন প্রবাহ নেই। নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। ড্রেনটি ভেঙ্গে সমান হয়ে গেছে।

বরকত মোল্লা অভিযোগ করে আরও বলেন, কোন রকম পরিকল্পনা ছাড়াই পৌরসভার ড্রেনেজ নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়াও পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খাল রক্ষণাবেক্ষণের পরিবর্তে দায়িত্বে থাকা জনপ্রতিনিধিরা(মেয়র) দখল করে ধ্বংস করার পথ তৈরী করে দিয়েছে। যার ফলে পৌরবাসিরা জলাবদ্ধতা থেকে কোন নিষ্কৃতি পায়নি। জলাবদ্ধতার কারনে বাড়ী থেকে ময়লা পানি মাড়িয়ে চলাচলের ফলে পৌর এলাকার মানুষ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।”

জাজিরা পৌরসভার একাধিক বাসিন্দা অভিযোগ করে বলেন, গোডাউন মোড় এলাকায় নির্মাণকৃত ড্রেনের মাথামুন্ডু আজও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমাদের এলাকার ডোবা ও খালগুলো ভরাট করে দখল করার কারনে এখন বৃষ্টির পানি নেমে নদীতে যেতে পারেনা এতে সামান্য বৃষ্টি হলেই বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করে। পরে দিনের পর দিন পানি কাদা মাড়িয়ে বাড়িতে চলাফেরা করতে হয়।

হরিয়াশা এলাকার বাসিন্দা সুমন বেপারী জানান, জাজিরা পৌরসভার গোডাউন মোড় হতে পুরাতন লঞ্চঘাট ও জাজিরা হাসপাতাল হতে পুরাতন বাজার পর্যন্ত দুটি খাল ছিল। এই খালগুলো দিয়ে জাজিরা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকার বৃষ্টির পানি কীর্তিনাশা নদী হয়ে পদ্মা নদীতে পড়তো। কিন্তু সেই খাল ভরাট করে বাড়িঘর, দোকানপাট, বাড়ীতে ঢোকার সড়ক, মসজিদসহ বিভিন্ন স্থাপণ নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে উপজেলা সদরের পানি বের হওয়ার কোন পথ নেই। যেসব ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছিল সেগুলোর শেষ মাথা না থাকায় গোটা পৌর এলাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা লেজেগোবরে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

জাজিরা পুরাতন বাজার ভুমি অফিস সংলগ্ন সড়ক, উত্তর বাইশা(পূর্বাংশ) ও খোশাল শিকদার কান্দি মিলে গঠিত ভিআইপি মহল্লা, হরিয়াশা, উপজেলা মোড় হতে ফকির কান্দি এলাকায় যাওয়ার সড়কে অল্প বৃষ্টিতে হাটু পানি হয়ে যায়।

জাজিরা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শাহাজাদুল ইসলাম আমাদের মাতৃভূমিকে বলেন, “জাজিরা পৌর এলাকায় সিপিসিআরপি(জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর প্রভাব মোকাবিলায় সরকারি বিনিয়োগ এবং উন্নয়ন কার্যক্রমকে আরও কার্যকর এবং টেকসই করার জন্য গৃহীত একটি উদ্যোগ।) প্রকল্পের আওতায় ড্রেন তৈরির সার্ভে চলছে। এছাড়া পৌর এলাকায় খাল, ডোবা ও পুরাতন কালভার্ট সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে শহরে আর কোনো জলাবদ্ধতা থাকবে না বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা।

আপডেট সময় ০১:০৬:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর পার হলেও জাজিরা পৌর এলাকায় গড়ে ওঠেনি মজবুত ড্রেনেজ ব্যবস্থা। ফলে পয়ঃনিস্কাশন না হওয়ায় এখন পৌরসভায় জনদুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সামান্য বৃষ্টি হলেই পৌরসভার অধিকাংশ পাড়া মহল্লা তলিয়ে যায় পানির নিচে। শহরের ছোট বড় সব খাল, পুকুর ও নালা ভরাট করে বহুতল ভবন তৈরি করা হয়েছে। এছাড়াও পৌরসভা কর্তৃপক্ষের ইচ্ছায় খাল ভরাট করে বাজার বসিয়ে ধ্বংস করা হয়েছে পয়ঃনিস্কাশনের প্রাকৃতিক উপায়। তাই পানি বের হওয়ার কোন রাস্তা নেই।

ড্রেনেজ ব্যবস্থার উদ্যোগ নিয়ে একটি ড্রেন নির্মাণ করা হলেও সেই ড্রেনের কোন মাথামুণ্ডু নেই। পঁচিশ বছরে জাজিরা পৌরসভায় বেশ কয়েকজন চেয়ারম্যান বা মেয়র নির্বাচিত হলেও তারা শক্তিশালী ড্রেনেজ ব্যবস্থা করতে এবং খাল ও ডোবাগুলো রক্ষা করতে কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেননি। অথচ ড্রেন নির্মাণের নামে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা লোপাটসহ পৌরসভায় অবস্থিত খাল ও ডোবা রক্ষায় প্রকল্পের টাকা লোপাট করা হয়েছে এমন কথাও ক্ষোভের সঙ্গে পৌরবাসীকে বলতে শোনা যায়।

জাজিরা পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালে জাজিরা পৌরসভা গঠিত হয়। এ পর্যন্ত ৫ জন রাজনৈতিক নেতা প্রশাসক ও মেয়রের দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু পরিকল্পিত ড্রেন উন্নয়নে এবং খাল ও ডোবা সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা পালন করেননি কেউ এমনটিই অভিযোগ করছেন পৌরবাসি। প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভার মোট আয়তন ১৬ বর্গকিলোমিটার। ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত জাজিরা পৌরসভায় পাঁচ হাজার ৩৪৯ পরিবার বসবাস করেন। জনসংখ্যা রয়েছে ৩৭ হাজার ২০০ জন। ২০১৯ সালের তথ্যমতে পৌরসভার মধ্যে খাল রয়েছে ৮ কিলোমিটার। কিন্তু সরেজমিনে দেখা যায় এর দুই তৃতীয়াংশই দখল হয়ে গেছে।

চলাচলের জন্য পৌর এলাকার বেশিরভাগ সড়ক দীর্ঘদিন বেহাল অবস্থায় রয়েছে।

পৌরসভার সূত্রমতে জাজিরা শহরে ২৩.৫১৮ কিলোমিটার পাকা সড়ক রয়েছে। অন্যদিকে কাচা সড়ক আছে ৭.৬ কিলোমিটার এবং অন্যান্য(ইটের সোলিং, হেরিং বোন) ৩.৯ কিলোমিটার। পৌরসভার পুরাতন তথ্য বলছে জাজিরা শহরের গোডাউন মোড় এলাকায় ৫০০ মিটার ইটের ড্রেন রয়েছে। যা নির্মাণ ব্যয় সম্পর্কে কোন তথ্য দিতে পারেনি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় তা রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে সম্পূর্ণই অকেজো হয়ে পড়েছে।

জাজিরা পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা বরকত মোল্লা বলেন, “কয়েক বছর আগে দেখেছিলাম জাজিরা পৌরসভার গোডাউন মোড়ে ড্রেন তৈরী করা হয়েছে। তার কিছুদিন পর খেয়াল করলাম ঐ ড্রেনে কোন প্রবাহ নেই। নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। ড্রেনটি ভেঙ্গে সমান হয়ে গেছে।

বরকত মোল্লা অভিযোগ করে আরও বলেন, কোন রকম পরিকল্পনা ছাড়াই পৌরসভার ড্রেনেজ নির্মাণ করা হয়েছিল। এছাড়াও পৌরসভার গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি খাল রক্ষণাবেক্ষণের পরিবর্তে দায়িত্বে থাকা জনপ্রতিনিধিরা(মেয়র) দখল করে ধ্বংস করার পথ তৈরী করে দিয়েছে। যার ফলে পৌরবাসিরা জলাবদ্ধতা থেকে কোন নিষ্কৃতি পায়নি। জলাবদ্ধতার কারনে বাড়ী থেকে ময়লা পানি মাড়িয়ে চলাচলের ফলে পৌর এলাকার মানুষ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।”

জাজিরা পৌরসভার একাধিক বাসিন্দা অভিযোগ করে বলেন, গোডাউন মোড় এলাকায় নির্মাণকৃত ড্রেনের মাথামুন্ডু আজও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আমাদের এলাকার ডোবা ও খালগুলো ভরাট করে দখল করার কারনে এখন বৃষ্টির পানি নেমে নদীতে যেতে পারেনা এতে সামান্য বৃষ্টি হলেই বাসাবাড়িতে পানি প্রবেশ করে। পরে দিনের পর দিন পানি কাদা মাড়িয়ে বাড়িতে চলাফেরা করতে হয়।

হরিয়াশা এলাকার বাসিন্দা সুমন বেপারী জানান, জাজিরা পৌরসভার গোডাউন মোড় হতে পুরাতন লঞ্চঘাট ও জাজিরা হাসপাতাল হতে পুরাতন বাজার পর্যন্ত দুটি খাল ছিল। এই খালগুলো দিয়ে জাজিরা উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ এলাকার বৃষ্টির পানি কীর্তিনাশা নদী হয়ে পদ্মা নদীতে পড়তো। কিন্তু সেই খাল ভরাট করে বাড়িঘর, দোকানপাট, বাড়ীতে ঢোকার সড়ক, মসজিদসহ বিভিন্ন স্থাপণ নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে উপজেলা সদরের পানি বের হওয়ার কোন পথ নেই। যেসব ড্রেন নির্মাণ করা হয়েছিল সেগুলোর শেষ মাথা না থাকায় গোটা পৌর এলাকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা লেজেগোবরে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

জাজিরা পুরাতন বাজার ভুমি অফিস সংলগ্ন সড়ক, উত্তর বাইশা(পূর্বাংশ) ও খোশাল শিকদার কান্দি মিলে গঠিত ভিআইপি মহল্লা, হরিয়াশা, উপজেলা মোড় হতে ফকির কান্দি এলাকায় যাওয়ার সড়কে অল্প বৃষ্টিতে হাটু পানি হয়ে যায়।

জাজিরা পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী শাহাজাদুল ইসলাম আমাদের মাতৃভূমিকে বলেন, “জাজিরা পৌর এলাকায় সিপিসিআরপি(জলবায়ু পরিবর্তন এবং এর প্রভাব মোকাবিলায় সরকারি বিনিয়োগ এবং উন্নয়ন কার্যক্রমকে আরও কার্যকর এবং টেকসই করার জন্য গৃহীত একটি উদ্যোগ।) প্রকল্পের আওতায় ড্রেন তৈরির সার্ভে চলছে। এছাড়া পৌর এলাকায় খাল, ডোবা ও পুরাতন কালভার্ট সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।

এসব প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে শহরে আর কোনো জলাবদ্ধতা থাকবে না বলে মনে করেন এই কর্মকর্তা।