ঢাকা ১০:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

আজ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী

বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ সিপাহি হামিদুর রহমানের ৫১তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ১৯৭১ সালের এই দিনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ধলই সীমান্তে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শহিদ হন। 

মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহিদ হওয়া সিপাহি হামিদুর রহমান ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। হামিদুরের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুরের খোরদা খালিশপুর গ্রামে।

তার বীরত্বে ওই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয় এবং তাদের ফাঁড়ি দখল করে নেওয়া হয়। তবে এ সংঘর্ষে শহীদ হন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সীমান্তের কাছে দাফন করা হয়। পরে ২০০৭ সালের ১০ ডিসেম্বর ভারতের ত্রিপুরা থেকে তার মরদেহ এনে গ্রামের বাড়িতে পুনরায় দাফন করা হয়।

নিজের জীবন উৎসর্গ করে হামিদুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আরও নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। দেশ তাকে তাই বীরশ্রেষ্ঠের সম্মানে ভূষিত করেছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

আজ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী

আপডেট সময় ১০:৩০:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ সিপাহি হামিদুর রহমানের ৫১তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ১৯৭১ সালের এই দিনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ধলই সীমান্তে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শহিদ হন। 

মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহিদ হওয়া সিপাহি হামিদুর রহমান ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। হামিদুরের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুরের খোরদা খালিশপুর গ্রামে।

তার বীরত্বে ওই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয় এবং তাদের ফাঁড়ি দখল করে নেওয়া হয়। তবে এ সংঘর্ষে শহীদ হন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সীমান্তের কাছে দাফন করা হয়। পরে ২০০৭ সালের ১০ ডিসেম্বর ভারতের ত্রিপুরা থেকে তার মরদেহ এনে গ্রামের বাড়িতে পুনরায় দাফন করা হয়।

নিজের জীবন উৎসর্গ করে হামিদুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আরও নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। দেশ তাকে তাই বীরশ্রেষ্ঠের সম্মানে ভূষিত করেছে।