ঢাকা ০৪:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভেঙে পড়েছে কাঠের সেতু, ১১ গ্রামের মানুষের ভোগান্তি চার দফা দাবিতে চাকরিচ্যুত সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের অবস্থান কর্মসূচি দেশে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম হু হু করে বাড়ছে  -রিজভী ঢাকা বাদামতলীতে পরিবহন শ্রমিকদের উপর  হামলা ও গ্রেফতারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন পবিপ্রবিতে প্রথমবারের মতো ‘গবেষণা উৎসব অনুষ্ঠিত ৫০ শতাংশ বোনাস বাড়ানোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নায়িকা নুসরাত ফারিয়া আটক কুমিল্লায় আ.লীগ নেতা সাহেব আলী গ্রেপ্তার সেবা দিয়ে জনগণের মন জয় করতে হবে -ডিএমপি কমিশনার সন্ত্রসীদের রাম রাজত্ব বেগমগঞ্জের পশ্চিমাঞ্চলে পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপন এখন সময়ের দাবি

আজ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী

বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ সিপাহি হামিদুর রহমানের ৫১তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ১৯৭১ সালের এই দিনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ধলই সীমান্তে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শহিদ হন। 

মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহিদ হওয়া সিপাহি হামিদুর রহমান ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। হামিদুরের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুরের খোরদা খালিশপুর গ্রামে।

তার বীরত্বে ওই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয় এবং তাদের ফাঁড়ি দখল করে নেওয়া হয়। তবে এ সংঘর্ষে শহীদ হন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সীমান্তের কাছে দাফন করা হয়। পরে ২০০৭ সালের ১০ ডিসেম্বর ভারতের ত্রিপুরা থেকে তার মরদেহ এনে গ্রামের বাড়িতে পুনরায় দাফন করা হয়।

নিজের জীবন উৎসর্গ করে হামিদুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আরও নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। দেশ তাকে তাই বীরশ্রেষ্ঠের সম্মানে ভূষিত করেছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভেঙে পড়েছে কাঠের সেতু, ১১ গ্রামের মানুষের ভোগান্তি

আজ বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী

আপডেট সময় ১০:৩০:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর ২০২২

বীরশ্রেষ্ঠ শহিদ সিপাহি হামিদুর রহমানের ৫১তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ শুক্রবার। ১৯৭১ সালের এই দিনে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার ধলই সীমান্তে পাক হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শহিদ হন। 

মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়। মাত্র ১৮ বছর বয়সে শহিদ হওয়া সিপাহি হামিদুর রহমান ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠ পদকপ্রাপ্ত শহীদ মুক্তিযোদ্ধার মধ্যে সর্বকনিষ্ঠ। হামিদুরের গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহ জেলার মহেশপুরের খোরদা খালিশপুর গ্রামে।

তার বীরত্বে ওই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে পাকিস্তানি বাহিনী পরাজিত হয় এবং তাদের ফাঁড়ি দখল করে নেওয়া হয়। তবে এ সংঘর্ষে শহীদ হন তিনি। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে সীমান্তের কাছে দাফন করা হয়। পরে ২০০৭ সালের ১০ ডিসেম্বর ভারতের ত্রিপুরা থেকে তার মরদেহ এনে গ্রামের বাড়িতে পুনরায় দাফন করা হয়।

নিজের জীবন উৎসর্গ করে হামিদুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আরও নিশ্চিত করে দিয়েছিলেন। দেশ তাকে তাই বীরশ্রেষ্ঠের সম্মানে ভূষিত করেছে।