ঢাকা ১২:২৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

তুরস্কে ভূ‌মিকম্পে নিখোঁজ এক বাংলাদে‌শিকে উদ্ধার

তুরস্কে ভূ‌মিক‌ম্পে দেশ‌টির আজাজ শহরে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির ম‌ধ্যে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া নুর আলম না‌মের ওই বাংলা‌দে‌শি সুস্থ আছেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশ কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ নুরে আলম এ তথ্য জা‌নি‌য়ে‌ছেন। তি‌নি জানান, তুরস্কে ভূমিকম্পে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির ম‌ধ্যে নুর আলম না‌মের এক বাংলা‌দে‌শি‌কে উদ্ধার করা হ‌য়ে‌ছে। কিন্তু মো. রিংকু না‌মের এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তারা দু`জন তুরস্কের আজাজ শহরে বসবাস কর‌ছি‌লেন।

জানা গে‌ছে, নি‌খোঁজ বাংলা‌দে‌শি রিংকুর বা‌ড়ি বগুড়ায়। সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।

ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা ৩ হাজার ৬০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনও অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে। যে কারণে মৃত্যুর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছে কর্তৃপক্ষ।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তুরস্কে ভূ‌মিকম্পে নিখোঁজ এক বাংলাদে‌শিকে উদ্ধার

আপডেট সময় ০১:৪১:৫৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

তুরস্কে ভূ‌মিক‌ম্পে দেশ‌টির আজাজ শহরে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির ম‌ধ্যে একজনকে উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার হওয়া নুর আলম না‌মের ওই বাংলা‌দে‌শি সুস্থ আছেন এবং বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

ইস্তাম্বুলে বাংলাদেশ কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ নুরে আলম এ তথ্য জা‌নি‌য়ে‌ছেন। তি‌নি জানান, তুরস্কে ভূমিকম্পে নিখোঁজ দুই বাংলাদেশির ম‌ধ্যে নুর আলম না‌মের এক বাংলা‌দে‌শি‌কে উদ্ধার করা হ‌য়ে‌ছে। কিন্তু মো. রিংকু না‌মের এক বাংলাদেশি শিক্ষার্থী এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। তারা দু`জন তুরস্কের আজাজ শহরে বসবাস কর‌ছি‌লেন।

জানা গে‌ছে, নি‌খোঁজ বাংলা‌দে‌শি রিংকুর বা‌ড়ি বগুড়ায়। সোমবার ভোর ৪টা ১৭ মিনিটে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তে শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৮।

ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় প্রাণহানির সংখ্যা ৩ হাজার ৬০০ জন ছাড়িয়ে গেছে। এখনও অসংখ্য মানুষ ধসে যাওয়া হাজার হাজার ভবনের নিচে চাপা পড়ে আছে। যে কারণে মৃত্যুর সংখ্যা আরো বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেছে কর্তৃপক্ষ।