ঢাকা ০১:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান না দেওয়ার ঘোষণা বাইডেনের

রাশিয়ার সেনাবাহিনী নতুন করে ইউক্রেনে আরেকবার বড় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, গত কয়েকদিন ধরে এমন দাবি করে আসছে কিয়েভ। তাদের হামলা প্রতিহতে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোর কাছে প্রথমে ট্যাংক সহায়তা চায় ইউক্রেন। ট্যাংকের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর এখন যুদ্ধবিমান চাইছে তারা।

বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান চেয়েছে দেশটি। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তারা ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দেবেন না। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) এক সাংবাদিক বাইডেনকে প্রশ্ন করেন কিয়েভকে যুদ্ধবিমান দেওয়ার কোনো ইচ্ছা তার আছে কি না। এ প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, ‘না’।

রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রায় এক বছর ধরে যুদ্ধ করায় আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে ইউক্রেনের বিমানবাহিনীর শক্তি। যখন পশ্চিমারা তাদের ট্যাংক দিতে সম্মত হলো তখন কিয়েভ ভাবল এখন তাদের যুদ্ধবিমানও দিতে পারে তারা। আর এসব যুদ্ধবিমান দিয়ে নিজেদের বিমানবাহিনীর শক্তি আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত সরাসরি এ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। এরআগে জার্মানিও যুদ্ধবিমান দেবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেয়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান না দেওয়ার ঘোষণা বাইডেনের

আপডেট সময় ০১:১৪:৪৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

রাশিয়ার সেনাবাহিনী নতুন করে ইউক্রেনে আরেকবার বড় হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে, গত কয়েকদিন ধরে এমন দাবি করে আসছে কিয়েভ। তাদের হামলা প্রতিহতে যুক্তরাষ্ট্র ও পশ্চিমা মিত্র দেশগুলোর কাছে প্রথমে ট্যাংক সহায়তা চায় ইউক্রেন। ট্যাংকের প্রতিশ্রুতি পাওয়ার পর এখন যুদ্ধবিমান চাইছে তারা।

বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান চেয়েছে দেশটি। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জানিয়েছেন, তারা ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দেবেন না। সোমবার (৩০ জানুয়ারি) এক সাংবাদিক বাইডেনকে প্রশ্ন করেন কিয়েভকে যুদ্ধবিমান দেওয়ার কোনো ইচ্ছা তার আছে কি না। এ প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, ‘না’।

রাশিয়ার বিরুদ্ধে প্রায় এক বছর ধরে যুদ্ধ করায় আশঙ্কাজনকভাবে কমেছে ইউক্রেনের বিমানবাহিনীর শক্তি। যখন পশ্চিমারা তাদের ট্যাংক দিতে সম্মত হলো তখন কিয়েভ ভাবল এখন তাদের যুদ্ধবিমানও দিতে পারে তারা। আর এসব যুদ্ধবিমান দিয়ে নিজেদের বিমানবাহিনীর শক্তি আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। তবে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত সরাসরি এ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। এরআগে জার্মানিও যুদ্ধবিমান দেবে না বলে স্পষ্ট জানিয়ে দেয়।