ঢাকা ১১:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ২৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দেন পুতিন!

যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন দাবি করেছেন, তার ওপর মিসাইল ছোড়ার হুমকি দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির একটি ডকুমেন্টারিতে এমন তথ্য দিয়েছেন বরিস।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা করে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। এ হামলা ঠেকাতে যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা দেশগুলো দৌড়ঝাপ করে। কিন্তু পুতিনকে আটকাতে পারেনি তারা।

এ ব্যাপারে বরিস জনসন বলেছেন, “একটা পর্যায়ে তিনি আমাকে হুমকি দেন এবং বলেন, ‘বরিস, আমি তোমাকে আঘাত করতে চাই না, কিন্তু একটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে, এটি শুধুমাত্র এক মিনিট সময় নেবে’, অথবা এমন কিছু।” সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, তিনি পুতিনকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন ইউক্রেন নিকট ভবিষ্যতে ন্যাটোতে যোগ দেবেন না।

জনসন জানিয়েছেন, পুতিন খুবই ঠাণ্ডা ভাষায় তাকে হুমকি দিয়েছিলেন। তার কণ্ঠে কোনো আবেগ পরিলক্ষিত হয়নি। এছাড়া পুতিনকে আলোচনায় বসার কথা বললেও তিনি সেটি পাত্তা দেননি বলে জানিয়েছেন বরিস জনসন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দেন পুতিন!

আপডেট সময় ১২:১৯:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ জানুয়ারী ২০২৩

যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন দাবি করেছেন, তার ওপর মিসাইল ছোড়ার হুমকি দিয়েছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির একটি ডকুমেন্টারিতে এমন তথ্য দিয়েছেন বরিস।

২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনে হামলা করে রাশিয়ার সেনাবাহিনী। এ হামলা ঠেকাতে যুক্তরাজ্যসহ পশ্চিমা দেশগুলো দৌড়ঝাপ করে। কিন্তু পুতিনকে আটকাতে পারেনি তারা।

এ ব্যাপারে বরিস জনসন বলেছেন, “একটা পর্যায়ে তিনি আমাকে হুমকি দেন এবং বলেন, ‘বরিস, আমি তোমাকে আঘাত করতে চাই না, কিন্তু একটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে, এটি শুধুমাত্র এক মিনিট সময় নেবে’, অথবা এমন কিছু।” সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, তিনি পুতিনকে বোঝানোর চেষ্টা করেছিলেন ইউক্রেন নিকট ভবিষ্যতে ন্যাটোতে যোগ দেবেন না।

জনসন জানিয়েছেন, পুতিন খুবই ঠাণ্ডা ভাষায় তাকে হুমকি দিয়েছিলেন। তার কণ্ঠে কোনো আবেগ পরিলক্ষিত হয়নি। এছাড়া পুতিনকে আলোচনায় বসার কথা বললেও তিনি সেটি পাত্তা দেননি বলে জানিয়েছেন বরিস জনসন।