ঢাকা ০৬:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ১৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালগঞ্জের ক্ষমতা ব্যবহার করে একে একে ছয় বিয়ে করল এমবিবিএস ডাক্তার মারুফ

ডাক্তার মোহাম্মদ মারুফ হাসান পিতা মৃত্যু মনসুরুল হক মাতা মারুফা বেগম পোস্ট কাশিয়ানী থানা জেলা গোপালগঞ্জের ক্ষমতা ব্যবহার করে একে একে এই বিয়ে পাগল এমবিবিএস ডাক্তার ছয়টি বিয়ে করলেন বাদ যাইনি মেডিকেল কলেজের অফিসার সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সহযোগী অধ্যাপিকা ও নার্স। বর্তমান তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে নিউরো মেডিসিন বিভাগে এসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার হিসেবে কর্মরত আছেন। প্রতারক এই ডাক্তার অধিকাংশ স্ত্রীর তালাক আইন খর্ব করে নিজে উল্টো মামলা দিয়ে জিম্মি করেন স্ত্রীদেরকে এমনই চাঞ্চল্য তথ্য উঠে এসেছে প্রতিবেদনে।

অনুসন্ধানীকে দেখা যায় ডাক্তার মারুফ তিনি একজন এমবিবিএস ডাক্তার ও নিউরো মেডিসিন বিভাগে এসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার হিসেবে কর্মরত আছেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

প্রথম তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন লায়েন্স স্কুল এন্ড কলেজের এক শিক্ষিকা মোছাঃ সাবিহার সঙ্গে, সেই ঘরে একটি সন্তানও রয়েছে,যার নাম মাহির।দ্বিতীয় বিয়ে করেন ডাক্তার মাহমুদা আফরোজ কে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে কর্মরত আছেন এবং সেই স্ত্রী এবং শ্বশুরের নামে মামলা করেন এবং ৬ মাস জেল হাজতে রেখেছিলেন পাশাপাশি আদালত প্রাঙ্গণে প্রভাব খাটিয়ে স্ত্রী শ্বশুরকে হাজিরা দিতে পর্যন্ত দেননি এই ডাক্তার। তৃতীয় স্ত্রীর শামসুন্নাহার বিসিএস তারাগঞ্জ সহকারি মেডিকেল অফিসার।সে ঘরে একজন সন্তান রয়েছে বয়স ৬ বছর। চতুর্থ বিয়ে করেন মোসাম্মদ সাদিয়া আক্তার কে সে পেশায় গৃহিণী। পঞ্চম বিয়ে করেন আয়েশা সিদ্দিকা নার্স। ষষ্ঠ বিয়ে করেন সেনাবাহিনীতে কর্মরত ক্যাপ্টেন (এএফএনএস) অফিসার জান্নাতুল ফেরদৌস কে,সে ঢাকা সেনানিবাসে কর্মরত আছেন।এই সেনাবাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও ডাক্তার মারুফ করেছেন মামলা। ৫ই আগস্ট পরবর্তী সময়ে স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে পরিচিত এই ডাক্তার মারুফের বিরুদ্ধে হয়েছে চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলাসহ ২টি তবুও কোন অদৃশ্য শক্তির বলে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। যাহা স্থানীয় সুশীল সমাজের বোধগম্য নয়।

এদিকে ডাক্তার মারুফ কে নিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা গেল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য এই ডাক্তার তাঁতী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকাকালীন অবস্থায় বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত থাকেন এবং গোপালগঞ্জের পরিচয় দিয়েছেন কতগুলো মানুষের যে ক্ষতি করছে তাহার হিসাব নেই এক কাবিন নামায় দেখা যায় মোহাম্মদ মারুফ হাসান পিতা মৃত্যু মনসুরুল হক মারুফা বেগম পোস্ট কাশিয়ানী থানা জেলা গোপালগঞ্জ আবার অন্যান্য কাবিননামা দেখা যায় মূলটোল কোতোয়ালি রংপুর। কাবিননামা গুলোতে তার নিজস্ব স্থায়ী ঠিকানা গোপালগঞ্জ রংপুর ব্যবহার করে এবং এই গোপালগঞ্জের পরিচয় দিয়ে তিনি একাধিক স্ত্রীর নামে মামলা করেন। ৫ই আগস্ট পরবর্তীতে চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলা সি আর ১০৭/২৪ বর্তমান মামলাটি তদন্তাধীন আছে ২, জিআর ৪০৩ তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার মামলা নং ২৯ তাং ৩১/৮/২০২৪ রবিউল ইসলাম এই মামলাটি করেন.

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

গোপালগঞ্জের ক্ষমতা ব্যবহার করে একে একে ছয় বিয়ে করল এমবিবিএস ডাক্তার মারুফ

আপডেট সময় ০৫:৪৪:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ডাক্তার মোহাম্মদ মারুফ হাসান পিতা মৃত্যু মনসুরুল হক মাতা মারুফা বেগম পোস্ট কাশিয়ানী থানা জেলা গোপালগঞ্জের ক্ষমতা ব্যবহার করে একে একে এই বিয়ে পাগল এমবিবিএস ডাক্তার ছয়টি বিয়ে করলেন বাদ যাইনি মেডিকেল কলেজের অফিসার সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন সহযোগী অধ্যাপিকা ও নার্স। বর্তমান তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজের হাসপাতালে নিউরো মেডিসিন বিভাগে এসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার হিসেবে কর্মরত আছেন। প্রতারক এই ডাক্তার অধিকাংশ স্ত্রীর তালাক আইন খর্ব করে নিজে উল্টো মামলা দিয়ে জিম্মি করেন স্ত্রীদেরকে এমনই চাঞ্চল্য তথ্য উঠে এসেছে প্রতিবেদনে।

অনুসন্ধানীকে দেখা যায় ডাক্তার মারুফ তিনি একজন এমবিবিএস ডাক্তার ও নিউরো মেডিসিন বিভাগে এসিস্ট্যান্ট রেজিস্টার হিসেবে কর্মরত আছেন রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

প্রথম তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন লায়েন্স স্কুল এন্ড কলেজের এক শিক্ষিকা মোছাঃ সাবিহার সঙ্গে, সেই ঘরে একটি সন্তানও রয়েছে,যার নাম মাহির।দ্বিতীয় বিয়ে করেন ডাক্তার মাহমুদা আফরোজ কে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে কর্মরত আছেন এবং সেই স্ত্রী এবং শ্বশুরের নামে মামলা করেন এবং ৬ মাস জেল হাজতে রেখেছিলেন পাশাপাশি আদালত প্রাঙ্গণে প্রভাব খাটিয়ে স্ত্রী শ্বশুরকে হাজিরা দিতে পর্যন্ত দেননি এই ডাক্তার। তৃতীয় স্ত্রীর শামসুন্নাহার বিসিএস তারাগঞ্জ সহকারি মেডিকেল অফিসার।সে ঘরে একজন সন্তান রয়েছে বয়স ৬ বছর। চতুর্থ বিয়ে করেন মোসাম্মদ সাদিয়া আক্তার কে সে পেশায় গৃহিণী। পঞ্চম বিয়ে করেন আয়েশা সিদ্দিকা নার্স। ষষ্ঠ বিয়ে করেন সেনাবাহিনীতে কর্মরত ক্যাপ্টেন (এএফএনএস) অফিসার জান্নাতুল ফেরদৌস কে,সে ঢাকা সেনানিবাসে কর্মরত আছেন।এই সেনাবাহিনীর কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও ডাক্তার মারুফ করেছেন মামলা। ৫ই আগস্ট পরবর্তী সময়ে স্বৈরাচারের দোসর হিসেবে পরিচিত এই ডাক্তার মারুফের বিরুদ্ধে হয়েছে চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলাসহ ২টি তবুও কোন অদৃশ্য শক্তির বলে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। যাহা স্থানীয় সুশীল সমাজের বোধগম্য নয়।

এদিকে ডাক্তার মারুফ কে নিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখা গেল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য এই ডাক্তার তাঁতী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকাকালীন অবস্থায় বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত থাকেন এবং গোপালগঞ্জের পরিচয় দিয়েছেন কতগুলো মানুষের যে ক্ষতি করছে তাহার হিসাব নেই এক কাবিন নামায় দেখা যায় মোহাম্মদ মারুফ হাসান পিতা মৃত্যু মনসুরুল হক মারুফা বেগম পোস্ট কাশিয়ানী থানা জেলা গোপালগঞ্জ আবার অন্যান্য কাবিননামা দেখা যায় মূলটোল কোতোয়ালি রংপুর। কাবিননামা গুলোতে তার নিজস্ব স্থায়ী ঠিকানা গোপালগঞ্জ রংপুর ব্যবহার করে এবং এই গোপালগঞ্জের পরিচয় দিয়ে তিনি একাধিক স্ত্রীর নামে মামলা করেন। ৫ই আগস্ট পরবর্তীতে চাঞ্চল্যকর মানিক হত্যা মামলা সি আর ১০৭/২৪ বর্তমান মামলাটি তদন্তাধীন আছে ২, জিআর ৪০৩ তাজহাট মেট্রোপলিটন থানার মামলা নং ২৯ তাং ৩১/৮/২০২৪ রবিউল ইসলাম এই মামলাটি করেন.