কুমিল্লা আদর্শ সদরে, আমরাতলী গ্রামে গত ৩০-০১-২০২৫ ইংরেজি তারিখে সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাবা ফাতেমা তুজ জোহরা
জনাব মামুন মিয়া গং নামে ব্যক্তি মালিকানাধীন পুরাতন মৎস্য চাষের পুকুরের মাটি কেটে মাছ চাষের উপযোগী করার জন্য অনুমতি দেন।
এই মাটি খেকুরামিলে ট্রাকের মাধ্যমে কয়েকজন অসাধু মাটি বিক্রেতা চক্র প্রশাসনের অনুমতি নিয়েছেন খনন করে মাছ চাষ করবেন। বর্তমানে কৃষি জমি মাটি কেটে অধিক মুনাফা বিক্রি
মামুন গং সিন্ডিকেটরা এদিকে সিন্ডিকেটের কারণে ফসলের মাঠ বিলিন ট্রাক্টর দ্বারা মাটি বিক্রি করে চলে যাচ্ছে দূর দূরান্তে। এই অত্যাচারী লোকের ভয়ে কোন কৃষক অভিযোগ করার সাহস করছে না।
সরজমিনে খোঁজ নিয়ে জানতে পারি যে, কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার আমরাতলী গ্রামের জনাব,মামুন মিয়া গং পুকুরে মাছ চাষের উপযোগী করার কথা বলে প্রশাসনের কাছ থেকে পুকুর খননের অনুমতি নেয়।
কিন্তু প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে অবৈধ ভেকুর দ্বাড়া ফসলি জমি মাটি কেটে ট্রাকটার দিয়ে অনেক দূরে মাটি বিক্রি করে আসতেছেন বলে জানা যায়।
নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক স্থানীয় জনগণ ও ভুক্তভোগী কৃষকরা জানাই, প্রথমে মাটি বিক্রিতারা অল্প জমিতে ভেকু দিয়ে মাটি কাটা চালু করলেও বর্তমানে অতিরিক্ত খননের কারণে এক পর্যায়েই আশেপাশের কৃষি জমি ভাঙতে শুরু হলে অসহায় কৃষক তখন নামমাত্র মূলে তাদেরকে জমি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। এভাবে সিন্ডিকেটরা কৃষকদের জমি ছাড়া করেছে বিভিন্ন ভয় বিথী দেখাইয়ে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাবা ফাতেমা তুজ জোহরা বলেন,ভেকু দ্বাড়া মাটি কাটলে কৃষি জমি নষ্ট করলে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান আছে বলে জানায়।
অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে।