নিয়মিত নজরদারির অভাব , সময় মত স্কুল তদারকি না করা , নিয়মিত ছাত্র উপস্থিতি না থাকা স্কুলগুলো কে নিয়মিত বেতন প্রদান না করা ,
এবং আত্মীয় করণে চলছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম।
অভিযোগ রয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর উপ-পরিচালক মোঃ আশিকুর রহমান ভূঁইয়া ও সহকারী পরিচালক কাজী মোঃ জাবেদ হোসেন দু’জনের সিন্ডিকেট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশন অকার্যকর ও দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে।
সরজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায় , ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উপরিচালক মোঃ আশিকুর রহমান ভূঁইয়া ও সহকারি পরিচালক কাজি জাবেদ হোসেন সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর একান্ত আস্থাভাজন হয়েও স্বপদে বহাল থাকায় নানা মহলে এ নিয়ে গুঞ্জন ও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
বিশেষ করে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কাজি জাবেদ হোসেনের নিয়োগ জনসংযোগ কর্মকর্তা হিসেবে কিন্তু সাবেক গৃহান ও গণপূর্ত মন্ত্রী ওবায়দুল মুক্তাদির চৌধুরীর ভাতিজি জামাই হওয়ার কারণে দীর্ঘদিন ধরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকেই উনি অফিসিয়াল কার্য পরিচালনা করছেন। আর তাকে দেওয়া হয়েছে একটি আলাদা অফিস।
উপ- পরিচালক মোঃ আশিকুর রহমান ভূঁইয়া গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রীর দাপটে নিয়মিত অফিস করতেন না।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় অনেক অস্তিত্বহীন স্কুল আছে যার মাশোয়ারা তিনি প্রতি মাসে নিয়ে থাকেন।
কারণে-অকারণে অধীনস্থ কর্মকর্তাদের টাকার বিনিময়ে বদলি। এবং অযথা হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে বিস্তর।
এ ব্যাপারে ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর উপ-পরিচালক মোঃ আশিকুর রহমান ভূইয়ার সাথে কথা বলতে গেলে এবং ভুতুর স্কুলের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন ঢাকা অফিস থেকে তালিকা নিতে হবে।
আর সহকারী পরিচালক কাজী জাবেদ হোসেন কোন বক্তব্য দিতে রাজি হননি।