ঢাকা ০২:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাঝে মাঝে নিজে রান্না করেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তার অন্যতম একটি শখ রান্না করা। বুধবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনে এক অনুষ্ঠানে তিনি নিজের এই শখের কথা তুলে ধরেন।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, চেম্বারে যখন কোনো কঠিন কাজ করি। কঠিন কাজ করতে করতে যখন মাথাটা ধরে আসে তখন আমি চেম্বার থেকে উঠে কিছু রান্না করি। রান্না এটাও একটা শিল্প। বহু রকমের রান্না আছে। রান্না করাটা আমারও শখ।

এসময় আইনজীবীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে আমাদের যারা বোন আছেন, তারা সবাই রান্নার সঙ্গে সম্পৃক্ত এটা জানি। আর ভাইয়েরা যারা আছেন তারাও রান্নার প্র্যাকটিসটা করবেন। দেখবেন রান্না করলে একটা অন্যরকম ফিলিংস হয়। আজ আমি রান্না করেছি এক ঘণ্টা। তারপর আমার স্নেহের ছোট ভাই বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের টেলিফোন পেয়ে অনুষ্ঠানে এসেছি।

ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলএলএম ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডুলা) মেম্বারস ডিরেক্টরি ও রবীন্দ্র সংগীত অনুষ্ঠানে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এসব কথা বলেন। পরে মেম্বারস ডিরেক্টরির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

ডুলার সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির, বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুন নূর দুলাল, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী।

অনুষ্ঠানে ডুলার সভাপতি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর সভাপতিত্ব করেন। উপস্থিত ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া, বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম, অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু প্রমুখ। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী রেজোয়ানা চৌধুরী বন্যা ও তপন চৌধুরী।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মাঝে মাঝে নিজে রান্না করেন বিচারপতি ওবায়দুল হাসান

আপডেট সময় ০৯:৪১:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২২

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান। তার অন্যতম একটি শখ রান্না করা। বুধবার (১৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনে এক অনুষ্ঠানে তিনি নিজের এই শখের কথা তুলে ধরেন।

বিচারপতি ওবায়দুল হাসান বলেন, চেম্বারে যখন কোনো কঠিন কাজ করি। কঠিন কাজ করতে করতে যখন মাথাটা ধরে আসে তখন আমি চেম্বার থেকে উঠে কিছু রান্না করি। রান্না এটাও একটা শিল্প। বহু রকমের রান্না আছে। রান্না করাটা আমারও শখ।

এসময় আইনজীবীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এখানে আমাদের যারা বোন আছেন, তারা সবাই রান্নার সঙ্গে সম্পৃক্ত এটা জানি। আর ভাইয়েরা যারা আছেন তারাও রান্নার প্র্যাকটিসটা করবেন। দেখবেন রান্না করলে একটা অন্যরকম ফিলিংস হয়। আজ আমি রান্না করেছি এক ঘণ্টা। তারপর আমার স্নেহের ছোট ভাই বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের টেলিফোন পেয়ে অনুষ্ঠানে এসেছি।

ঢাকা ইউনিভার্সিটি এলএলএম ল ইয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (ডুলা) মেম্বারস ডিরেক্টরি ও রবীন্দ্র সংগীত অনুষ্ঠানে বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এসব কথা বলেন। পরে মেম্বারস ডিরেক্টরির মোড়ক উন্মোচন করা হয়।

ডুলার সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার, অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি অ্যাডভোকেট মোমতাজ উদ্দিন ফকির, বার কাউন্সিলের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুন নূর দুলাল, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরসেদ, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক অ্যাডভোকেট বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী।

অনুষ্ঠানে ডুলার সভাপতি অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর সভাপতিত্ব করেন। উপস্থিত ছিলেন হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ, বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া, বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ, জ্যেষ্ঠ আইনজীবী অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম, অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন সাজু প্রমুখ। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী রেজোয়ানা চৌধুরী বন্যা ও তপন চৌধুরী।