কুমিল্লার চান্দিনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা লিটন সরকারের ওপর হা*ম*লার প্র-তিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষো-ভ মিছিল করেছে নেতাকর্মীরা।
কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (২০ জুন) দুপুরে চান্দিনা-বাগুর বাসস্ট্যান্ডে ওই মানববন্ধন ও বিক্ষো-ভ মিছিল করে তারা।
এসময় বক্তারা বলেন, হ-ত্যা-র উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক লিটন সরকারের ওপর হা-ম-লা করা হয়েছে। নি-র্ম-ম, নৃ-শং-সভাবে তাঁর বাম হাতের আঙুল কা-টা হয়েছে। এসময় দ্রুত বিচার আইনে এর বিচার দাবি করেন।
তারা বলেন, সন্ত্রাসী কাউছার একটি পক্ষের মদদে হা-ম-লা চালিয়ে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা লিটনের বাম হাতের আঙুল কু-পি-য়ে বিচ্ছিন্ন করেছে। এলাকার যত অ-প-রাধ, অ-প-কর্ম কাউছার দ্বারাই সংগঠিত হয়। তাকে আইনের আওতায় এনে এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার দাবি জানান বক্তারা।
মানববন্ধনে চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আমির হোসেন আমু’র সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন- কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি জিএস সুমন, সহ-সভাপতি ফয়সাল বারী মুকুল,সহ-সভাপতি মনির সিকদার,দপ্তর সম্পাদক দারুস সালাম শুভ, উপ আইন বিষয়ক সম্পাদক আল-আমিন, চান্দিনা উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আখলাকুর রহমান জুয়েল, তিতাস উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি ডা. সাত্তার, সাধারণ সম্পাদক সবুজ সরকার,মেঘনা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক আলী হোসেন,দাউদকান্দি উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মানিক সরকার।
এসময় উপস্থিত ছিলেন – কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগ সদস্য মো. শামীম,টিটু,মোস্তফা কামাল মামুন,দেবিদ্বার উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন, চান্দিনা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক সহ-সভাপতি শাহাদাত হোসেন, আবু সুফিয়ান,চান্দিনা পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি হাবিবুর রহমান জনি, সাধারণ সম্পাদক আবু মুছা জনি সহ জেলা ও বিভিন্ন উপজেলার নেতৃবৃন্দ।
প্রসঙ্গত, ঈদের আগের দিন ১৬ জুন দুপুরে দেবীদ্বার উপজেলার বরকামতা ইউনিয়নের বাগুর বাজারের মসজিদ থেকে নামাজ শেষে সবজি কেনার সময় হ-ত্যা-র উদ্দেশ্যে পিছন থেকে চাপাতি দিয়ে আ-ঘা-ত করে কাউসার নামের এক সন্ত্রাসী। এসময় সবজি বিক্রেতার চিৎকারে পিছন ফিরে চা-পা-তি ধরতে গিয়ে বাম হাতের আঙ্গুল হারান কুমিল্লা উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. লিটন সরকার।