ঢাকা ১০:১৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

রাখাইনের রাজধানী সিত্তের আশপাশের গ্রাম খালি করার নির্দেশ জান্তাবাহিনীর

রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তে শহরের আশপাশের গ্রামগুলো খালি করার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির জান্তা।

সম্প্রতি দেশটির জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি সিত্তে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার হুমকি দেওয়ার পর সবাইকে গ্রাম ছেড়ে শহরের দিকে চলে যেতে বলেছে জান্তা।

রাখাইনে আরাকান আর্মির কাছে অনেক এলাকা হারিয়েছে জান্তা।

আরাকান আর্মির পক্ষ থেকে সিত্তে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকির পর জান্তার পক্ষ থেকে সেখানকার ১৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের পাঁচ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা রাজধানীতে চলে যেতে পারে।

সিত্তের পাশের গ্রামের এক বাসিন্দা বলেছেন, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে হুমকি দিয়ে বলা হয়েছে, শনিবারের পর কাউকে গ্রামে পাওয়া গেলে তাদের গুলি করা হবে।

শনিবার সকাল ১০টার মধ্যে গ্রামগুলো খালি করার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

গ্রামের লোকজনের নিরাপত্তার জন্য এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ গ্রামে সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ বাস করে। তবে এসব মানুষের জন্য থাকার কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

রাখাইনের রাজধানী সিত্তের আশপাশের গ্রাম খালি করার নির্দেশ জান্তাবাহিনীর

আপডেট সময় ১১:০৮:৫৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তে শহরের আশপাশের গ্রামগুলো খালি করার নির্দেশ দিয়েছে দেশটির জান্তা।

সম্প্রতি দেশটির জান্তাবিরোধী বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি সিত্তে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার হুমকি দেওয়ার পর সবাইকে গ্রাম ছেড়ে শহরের দিকে চলে যেতে বলেছে জান্তা।

রাখাইনে আরাকান আর্মির কাছে অনেক এলাকা হারিয়েছে জান্তা।

আরাকান আর্মির পক্ষ থেকে সিত্তে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকির পর জান্তার পক্ষ থেকে সেখানকার ১৫টি গ্রামের বাসিন্দাদের পাঁচ দিন সময় দেওয়া হয়েছে, যাতে তারা রাজধানীতে চলে যেতে পারে।

সিত্তের পাশের গ্রামের এক বাসিন্দা বলেছেন, সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে হুমকি দিয়ে বলা হয়েছে, শনিবারের পর কাউকে গ্রামে পাওয়া গেলে তাদের গুলি করা হবে।

শনিবার সকাল ১০টার মধ্যে গ্রামগুলো খালি করার শেষ সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।

গ্রামের লোকজনের নিরাপত্তার জন্য এ নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এ গ্রামে সাড়ে তিন হাজারের বেশি মানুষ বাস করে। তবে এসব মানুষের জন্য থাকার কোনো ব্যবস্থা করা হয়নি।