ঢাকা ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লাকসাম প্রেসক্লাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন সোসাইটি অফ এনলাইটেন্ড পিপলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত টাকা আত্মসাৎ করলেন ম্যানেজার, মামলা মাঠকর্মীর নামে! ঐক্যবদ্ধভাবে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করব: শায়েখে চরমোনাই কোনাবাড়ী থানা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত। পটুয়াখালী জেলার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পুলিশ সুপারের প্রেস ব্রিফিং ৮ ডিসেম্বরের সমাবেশে শেখ হাসিনা কিভাবে যুক্ত হবেন, জানে ভারত ড্রিম লুক বিউটি জোন আধুনিক মানের বিউটি পার্লার উদ্বোধন জিআই স্বীকৃতি পেল শেরপুরের ছানার পায়েস ৫ আগস্ট বঙ্গভবনের ঘটনা নিয়ে গণসংহতির বিবৃতি

বনানী থানার ওসিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে তাবিথের মামলা খারিজ

রাজধানীর বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজমসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে তাবিথ আউয়ালের করা মামলার আবেদন খারিজ করেছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান মামলা গ্রহণের মতো কোনো উপাদান না থাকায় তা খারিজ করে দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সোমবার (৭ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলার আবেদন করেন তাবিথ আউয়াল। এদিন আদালত মামলার বাদী তাবিথ আউয়ালের জবানবন্দি গ্রহণ করে মঙ্গলবার আদেশ দেবেন বলে জানান।

ওসি নূরে আজম ছাড়াও আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাদের খান, বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন, আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নাছির, শ্রমিক লীগের বাবু, যুবলীগের শ্যামল, দোলন, রনি, ববি, সাগর, মামুন, মারুফ ও শফিক।

সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে চলমান থাকা অবস্থায় কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা হামলা করে। এ সময় বাদী বিএনপির নির্বাহী কমিটি সদস্য তাবিথ আউয়াল শান্তিপূর্ণ মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি নিশ্চিতের জন্য বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এসময় আসামিদের নেতৃত্বে ২০০-৩০০ অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসী লাঠি সোটা, রড, হকিস্টিক, বাঁশ, চাপাতিসহ দেশিয় ও বিদেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। এই আক্রমণের ফলে বাদী মাথার পেছনের অংশ, বাম কাঁধে, ডান হাতের কব্জির ওপরের অংশ ও ডান পায়ে মারাত্মকভাবে জখম হন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে লাকসাম প্রেসক্লাবের ৩৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন

বনানী থানার ওসিসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে তাবিথের মামলা খারিজ

আপডেট সময় ০২:৫৬:৪৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৮ নভেম্বর ২০২২

রাজধানীর বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজমসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে তাবিথ আউয়ালের করা মামলার আবেদন খারিজ করেছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান মামলা গ্রহণের মতো কোনো উপাদান না থাকায় তা খারিজ করে দেন। সংশ্লিষ্ট আদালতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এর আগে সোমবার (৭ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলার আবেদন করেন তাবিথ আউয়াল। এদিন আদালত মামলার বাদী তাবিথ আউয়ালের জবানবন্দি গ্রহণ করে মঙ্গলবার আদেশ দেবেন বলে জানান।

ওসি নূরে আজম ছাড়াও আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের যাদেরকে আসামি করা হয়েছে তারা হলেন- ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি কাদের খান, বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মীর মোশারফ হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমজাদ হোসেন, আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও ১৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, ২ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নাছির, শ্রমিক লীগের বাবু, যুবলীগের শ্যামল, দোলন, রনি, ববি, সাগর, মামুন, মারুফ ও শফিক।

সুশৃঙ্খল ও শান্তিপূর্ণভাবে চলমান থাকা অবস্থায় কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা হামলা করে। এ সময় বাদী বিএনপির নির্বাহী কমিটি সদস্য তাবিথ আউয়াল শান্তিপূর্ণ মোমবাতি প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি নিশ্চিতের জন্য বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে অনুরোধ করেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। এসময় আসামিদের নেতৃত্বে ২০০-৩০০ অজ্ঞাতপরিচয় সন্ত্রাসী লাঠি সোটা, রড, হকিস্টিক, বাঁশ, চাপাতিসহ দেশিয় ও বিদেশি অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিভিন্ন স্লোগান দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। এই আক্রমণের ফলে বাদী মাথার পেছনের অংশ, বাম কাঁধে, ডান হাতের কব্জির ওপরের অংশ ও ডান পায়ে মারাত্মকভাবে জখম হন।