ঢাকা ১২:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভয়ানক তথ্য পাওয়া গেল ‘জুয়া ও কোটিপতির’ গ্রাম নিয়ে চট্টগ্রাম ইপিজেডে কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট টঙ্গীতে যুবতীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩ জাজিরায় মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু তারেক রহমানের নেতৃত্বেই স্বৈরাচারের পতনের মধ্যদিয়ে দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে: মোস্তফা জামান বিচারের আগে আওয়ামী লীগের কোনো পূর্ণবাসন নয় – হাসনাত আবদুল্লাহ পাঁচবিবিতে মাওলানা ভাসানীকে নিয়ে আলোচনা সভায় গনতান্ত্রিক বাংলাদেশ ও বৈদেশিক নীতির সরলীকরণ: ভোলার হত্যা মামলার পলাতক আসামী ঢাকায় র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কাশিমপুরে চলছে জমজমাট মেলা নষ্ট হচ্ছে বাচ্চাদের লেখাপড়া।

চূড়ান্ত নিয়োগে পিএসসির সুপারিশ থেকে বাদ পড়লেন ৩৪ জন

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) থেকে ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হয় গত ৩০ মার্চ। প্রকাশিত ওই ফলাফল অনুযায়ী ১ হাজার ৯৬৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি। তবে পিএসসির সুপারিশকৃত সেই তালিকা থেকে ৩৪ জনকে বাদ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। প্রকাশিত এ প্রজ্ঞাপনে ১ হাজার ৯২৯ প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়য়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। এর আগে মন্ত্রণালয় থেকে গেজেটটির কাগজপত্র রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দপ্তরে পাঠানো হলে তিনি তাতে স্বাক্ষর করেন। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি দপ্তর থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আসার পর সেটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ অনুসারে নতুন নিয়োগ পাওয়া প্রার্থীদের বেতন হবে ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা। এতে বলা হয়, প্রার্থীদের লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অথবা সরকার নির্ধারিত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তাদের দুই বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের আগামী ৪ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্দেশিত বা পদায়িত কার্যালয়ে যোগদানের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর পিএসসি ৪০তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ওই বিসিএসে আবেদন করেন ৪ লাখ ১২ হাজার ৫৩২ প্রার্থী। তবে পরীক্ষা দেন ৩ লাখ ২৭ হাজার জন। ওই বছরের ২৫ জুলাই প্রকাশিত ফলাফলে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ২৭৭ প্রার্থী। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় ফেব্রুয়ারিতে। দেশে ওই সময় করোনা মহামারি শুরু হলে খাতা দেখাসহ অন্যান্য কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভয়ানক তথ্য পাওয়া গেল ‘জুয়া ও কোটিপতির’ গ্রাম নিয়ে

চূড়ান্ত নিয়োগে পিএসসির সুপারিশ থেকে বাদ পড়লেন ৩৪ জন

আপডেট সময় ০৯:৪০:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২ নভেম্বর ২০২২

সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) থেকে ৪০তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ হয় গত ৩০ মার্চ। প্রকাশিত ওই ফলাফল অনুযায়ী ১ হাজার ৯৬৩ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করেছিল পিএসসি। তবে পিএসসির সুপারিশকৃত সেই তালিকা থেকে ৩৪ জনকে বাদ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। প্রকাশিত এ প্রজ্ঞাপনে ১ হাজার ৯২৯ প্রার্থীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়য়ের সিনিয়র সচিব কে এম আলী আজম স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপনটি জারি করা হয়। এর আগে মন্ত্রণালয় থেকে গেজেটটির কাগজপত্র রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দপ্তরে পাঠানো হলে তিনি তাতে স্বাক্ষর করেন। মঙ্গলবার রাষ্ট্রপতি দপ্তর থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় আসার পর সেটি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ অনুসারে নতুন নিয়োগ পাওয়া প্রার্থীদের বেতন হবে ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা। এতে বলা হয়, প্রার্থীদের লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র অথবা সরকার নির্ধারিত প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তাদের দুই বছর শিক্ষানবিশ হিসেবে কাজ করতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের আগামী ৪ ডিসেম্বর সংশ্লিষ্ট ক্যাডার নিয়ন্ত্রণকারী মন্ত্রণালয় বা বিভাগ নির্দেশিত বা পদায়িত কার্যালয়ে যোগদানের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।

২০১৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর পিএসসি ৪০তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ওই বিসিএসে আবেদন করেন ৪ লাখ ১২ হাজার ৫৩২ প্রার্থী। তবে পরীক্ষা দেন ৩ লাখ ২৭ হাজার জন। ওই বছরের ২৫ জুলাই প্রকাশিত ফলাফলে প্রিলিমিনারিতে উত্তীর্ণ হন ২০ হাজার ২৭৭ প্রার্থী। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় ফেব্রুয়ারিতে। দেশে ওই সময় করোনা মহামারি শুরু হলে খাতা দেখাসহ অন্যান্য কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটে।