ঢাকা ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল পটুয়াখালীতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়া স্মৃতি পদক পেলেন জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজশাহী জেলার সদস্য সচিব গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন জরুরি : যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না তাঁতীলীগের সভাপতি ইকবালের যত কান্ড, জনমনে প্রশ্ন কে এই ইকবাল? সিএমপির পাহাড়তলী থানার মাদক বিরোধী অভিযানে ভুয়া সাংবাদিক ফারুক মাদকসহ গ্রেফতার অন্তর্বতী সরকারের ১শ দিন পার হলেও সচিবালয় সহ বিভিন্ন দপ্তরের এখনও আওয়ামী লীগের দোসরা বহাল পূর্বাচলে দুর্নীতির রাজত্ব গড়েছেন নায়েব আলী শরীফ ডঃ মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ নবীনবরণ উৎসব ২০২৪ পালিত। মুগদায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে শেখ রাসেল

ঘরোয়া ফুটবলে প্রথম ট্রেবল শিরোপাজয়ী ক্লাব শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র লিমিটেড। এবার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নিয়ে এগোচ্ছে তারা।

ভবিষ্যতে ভালো ফল করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ক্লাবটি। যার ফল আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ক্লাবটির ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স এবং টিম লিডার মো. ফখরুদ্দিন।
এবারের মৌসুমে কোচিং স্টাফ এবং দলের স্কোয়াডে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে শেখ রাসেল। যা তাদের লক্ষ্যের প্রতি নেওয়া পদক্ষেপের পরিষ্কার ধারণা দিচ্ছে। সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত ক্লাবটি পাঁচ বছরের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এই ব্যাপারে ক্লাব ডিরেক্টর বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তরুণ ফুটবলারদের খুঁজে বের করা এবং দক্ষ কোচিং স্টাফদের অধীনে প্রতিযোগিতাপূর্ণ খেলার জন্য প্রস্তুত করা। ’

‘আমরা অবশ্যই ঘরোয়া লিগে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করতে চাই। নতুন পরিকল্পনানুযায়ী আমাদের চার থেকে পাঁচ বছর সময় লেগে যাবে শক্তিশালি এবং সঠিক বোঝাপড়ার একটা দল গড়তে। ’- যোগ করেন তিনি।

গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে ১১ দলের মধ্যে পাঁচ নম্বরে থেকে মৌসুম শেষ করেছে শেখ রাসেল। আট জয়, ছয় ড্র এবং ছয় হারে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে আসর শেষ করে ক্লাবটি। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব থেকে মাত্র দুই পয়েন্ট দূরত্বে ছিল তার। তবে শেখ জামালের চেয়ে এগিয়ে ছিল ছয় পয়েন্টে।

যদিও মৌসুমের শুরুতে ভিন্ন চিত্র ছিল। নিয়মিত পয়েন্ট হারিয়ে রেলিগেশনের শঙ্কা তাড়া করছিল ক্লাবটিকে। তবে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ক্লাবের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর দলের চিত্র বদলে দিয়েছেন। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে দলকে কক্ষপথে ফিরিয়ে আনার কৃতিত্ব তারই।

প্র্রিমিয়ার লিগে ভালো অবস্থানে যাওয়ার পাশাপাশি মৌসুমের উদ্বোধনী আসর ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাপে রানার্স আপ হয় শেখ রাসেল। এছাড়া ফেডারেশন কাপে চতুর্থ অবস্থানে ছিল ক্লাবটি।

এবারের মৌসুমে নর্থ মেসোডিনিয়ান কোচ ইয়োস্লাভ ত্রেনচোভস্কিকে নিয়োগ দিয়েছে শেখ রাসেল। ইতোমধ্যেই দলের দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। দুই শিফটে কাজ করে দলকে প্রিমিয়ার লিগের জন্য প্রস্তুত করছেন এই কোচ।

৪৬ বছর বয়েসি এই নর্থ মেসোডেনিয়ান সৌদি আরবের ক্লাব আল ওরোবাহ এফসির সহকারী কোচ ছিলেন। কুয়েতের ক্লাব আর আরাবী এসসির ইয়ুথ দলের কোচ এবং মেসোডেনিয়ার ক্লাব এপি ব্রেরার কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়াও ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নর্থ মেসোডেনিয়ার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্বে ছিলেন ইয়োগোস্লাভ।

ক্লাবের টিম ম্যানেজারের দায়িত্ব থাকছে শাহেদুল আলম শাহেদের উপর এবং সহকারী ম্যানেজার হিসেবে থাকছেন ইফতেফার রহমান। সহকারী কোচ হিসেবে থাকছেন আব্দুল বাতেন মজুমদার কমল, গোলকিপিং কোচ মাসুম আহমেদ উজ্জ্বল এবং ফিজিওথ্যারাপিস্ট নুজাইম খান প্রান্ত।

কোচিংস্টাফদের পাশাপাশি স্কোয়াডেও থাকছে পরিবর্তন। গত বছরের দল থেকে দিপক রয়, নিহাত জামান উচ্ছ্বাস, মনির আলম, আবিদ আহমেদ এবং সুজন বিশ্বাসকে দেখা যাবে। এবারের মৌসুমে ক্লাবে যোগ দিয়েছেন সুমন রেজা, মিতুল মারমা।

থাকছেন তিন জন অনূর্ধ্ব-২৩ এর ফুটবলার। তারা হলেন তানভীর হোসেন, শাহিন আহমেদ, শহিদুল ইসলাম। এছাড়া অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফুটবলার চন্দন রয়কেও দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। দেশী ফুটবলারদের মধ্যে অন্যরা হলেন, রাকিবুল, নাঈম, রাব্বানী, শাখাওয়াত, আরিফুল, সাগর, আপন, জিনটু, ঈমন, মুন্না, ইকবাল, নিপু, আবু বকর, ফাহিম।

এবারের মৌসুমে পাঁচ বিদেশী ফুটবলারকে দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। তারা হলেন হাইতির ফুটবলার ফ্রান্টজেটি হেরার্ড, নাইজেরিয়ার ফুটবরার গানিউ আটান্ডা ওগুনবে, বুরুন্ডির ফুটবলার সেলেমানি লেনড্রি, উজবেকিস্তানের আব্দুলখাকভ আব্দুরখমন এবং জাপানের কোডাই লিডা।

‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দল থেকে বেশ কিছু ফুটবলার জাতীয় দল এবং অ-২৩ দলে ডাক পেয়েছে। এটা আমাদের বেশ অনুপ্রাণীত করেছে। তাই আমরা চেষ্টা করি তরুন ফুটবলার নিয়ে দল গড়তে। দলের অধিকাংশ ফুটবলারের বয়স ১৯-২৬ এর মধ্যে। ’ বলেন ক্লাবের ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স এবং টিম লিডার মো. ফখরুদ্দিন।

‘আমরা এইসকল তরুন ফুটবলারদের আগামী চার থেকে পাঁচ বছরে প্রতিযোগিতামূলক লিগের জন্য তৈরি করবো। এর মধ্যে কিছু ফুটবলার (দেশী) অত্যন্ত সম্ভাবনাময়, তারী আগামী দিনে জাতীয় দলের জন্য ভালো কিছু করতে পারবে। ’ যোগ করেন তিনি।

এর মধ্যেই নিজেদের প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ক্লাবটি। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নিজেদের ক্লাব প্রাঙ্গনেই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু করেছে শেখ রাসেল। এছাড়াও মোহামেডান এবং শেখ জামালের বিপক্ষে এই মাসেই দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলার কথাও আলোচনায় আছে।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল

দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে শেখ রাসেল

আপডেট সময় ০১:২২:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৩

ঘরোয়া ফুটবলে প্রথম ট্রেবল শিরোপাজয়ী ক্লাব শেখ রাসেল ক্রীড়া চক্র লিমিটেড। এবার দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নিয়ে এগোচ্ছে তারা।

ভবিষ্যতে ভালো ফল করার জন্য বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে ক্লাবটি। যার ফল আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন ক্লাবটির ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স এবং টিম লিডার মো. ফখরুদ্দিন।
এবারের মৌসুমে কোচিং স্টাফ এবং দলের স্কোয়াডে বেশ কিছু পরিবর্তন এনেছে শেখ রাসেল। যা তাদের লক্ষ্যের প্রতি নেওয়া পদক্ষেপের পরিষ্কার ধারণা দিচ্ছে। সাফল্যের জন্য ক্ষুধার্ত ক্লাবটি পাঁচ বছরের জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। এই ব্যাপারে ক্লাব ডিরেক্টর বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা হচ্ছে তরুণ ফুটবলারদের খুঁজে বের করা এবং দক্ষ কোচিং স্টাফদের অধীনে প্রতিযোগিতাপূর্ণ খেলার জন্য প্রস্তুত করা। ’

‘আমরা অবশ্যই ঘরোয়া লিগে টেবিলের শীর্ষস্থান দখল করতে চাই। নতুন পরিকল্পনানুযায়ী আমাদের চার থেকে পাঁচ বছর সময় লেগে যাবে শক্তিশালি এবং সঠিক বোঝাপড়ার একটা দল গড়তে। ’- যোগ করেন তিনি।

গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে ১১ দলের মধ্যে পাঁচ নম্বরে থেকে মৌসুম শেষ করেছে শেখ রাসেল। আট জয়, ছয় ড্র এবং ছয় হারে ৩০ পয়েন্ট নিয়ে আসর শেষ করে ক্লাবটি। মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব থেকে মাত্র দুই পয়েন্ট দূরত্বে ছিল তার। তবে শেখ জামালের চেয়ে এগিয়ে ছিল ছয় পয়েন্টে।

যদিও মৌসুমের শুরুতে ভিন্ন চিত্র ছিল। নিয়মিত পয়েন্ট হারিয়ে রেলিগেশনের শঙ্কা তাড়া করছিল ক্লাবটিকে। তবে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ক্লাবের চেয়ারম্যান সায়েম সোবহান আনভীর দলের চিত্র বদলে দিয়েছেন। সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে দলকে কক্ষপথে ফিরিয়ে আনার কৃতিত্ব তারই।

প্র্রিমিয়ার লিগে ভালো অবস্থানে যাওয়ার পাশাপাশি মৌসুমের উদ্বোধনী আসর ইন্ডিপেন্ডেন্ট কাপে রানার্স আপ হয় শেখ রাসেল। এছাড়া ফেডারেশন কাপে চতুর্থ অবস্থানে ছিল ক্লাবটি।

এবারের মৌসুমে নর্থ মেসোডিনিয়ান কোচ ইয়োস্লাভ ত্রেনচোভস্কিকে নিয়োগ দিয়েছে শেখ রাসেল। ইতোমধ্যেই দলের দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। দুই শিফটে কাজ করে দলকে প্রিমিয়ার লিগের জন্য প্রস্তুত করছেন এই কোচ।

৪৬ বছর বয়েসি এই নর্থ মেসোডেনিয়ান সৌদি আরবের ক্লাব আল ওরোবাহ এফসির সহকারী কোচ ছিলেন। কুয়েতের ক্লাব আর আরাবী এসসির ইয়ুথ দলের কোচ এবং মেসোডেনিয়ার ক্লাব এপি ব্রেরার কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়াও ২০০৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত নর্থ মেসোডেনিয়ার অনূর্ধ্ব-১৯ দলের দায়িত্বে ছিলেন ইয়োগোস্লাভ।

ক্লাবের টিম ম্যানেজারের দায়িত্ব থাকছে শাহেদুল আলম শাহেদের উপর এবং সহকারী ম্যানেজার হিসেবে থাকছেন ইফতেফার রহমান। সহকারী কোচ হিসেবে থাকছেন আব্দুল বাতেন মজুমদার কমল, গোলকিপিং কোচ মাসুম আহমেদ উজ্জ্বল এবং ফিজিওথ্যারাপিস্ট নুজাইম খান প্রান্ত।

কোচিংস্টাফদের পাশাপাশি স্কোয়াডেও থাকছে পরিবর্তন। গত বছরের দল থেকে দিপক রয়, নিহাত জামান উচ্ছ্বাস, মনির আলম, আবিদ আহমেদ এবং সুজন বিশ্বাসকে দেখা যাবে। এবারের মৌসুমে ক্লাবে যোগ দিয়েছেন সুমন রেজা, মিতুল মারমা।

থাকছেন তিন জন অনূর্ধ্ব-২৩ এর ফুটবলার। তারা হলেন তানভীর হোসেন, শাহিন আহমেদ, শহিদুল ইসলাম। এছাড়া অনূর্ধ্ব-১৭ দলের ফুটবলার চন্দন রয়কেও দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। দেশী ফুটবলারদের মধ্যে অন্যরা হলেন, রাকিবুল, নাঈম, রাব্বানী, শাখাওয়াত, আরিফুল, সাগর, আপন, জিনটু, ঈমন, মুন্না, ইকবাল, নিপু, আবু বকর, ফাহিম।

এবারের মৌসুমে পাঁচ বিদেশী ফুটবলারকে দলে নিয়েছে শেখ রাসেল। তারা হলেন হাইতির ফুটবলার ফ্রান্টজেটি হেরার্ড, নাইজেরিয়ার ফুটবরার গানিউ আটান্ডা ওগুনবে, বুরুন্ডির ফুটবলার সেলেমানি লেনড্রি, উজবেকিস্তানের আব্দুলখাকভ আব্দুরখমন এবং জাপানের কোডাই লিডা।

‘সাম্প্রতিক সময়ে আমাদের দল থেকে বেশ কিছু ফুটবলার জাতীয় দল এবং অ-২৩ দলে ডাক পেয়েছে। এটা আমাদের বেশ অনুপ্রাণীত করেছে। তাই আমরা চেষ্টা করি তরুন ফুটবলার নিয়ে দল গড়তে। দলের অধিকাংশ ফুটবলারের বয়স ১৯-২৬ এর মধ্যে। ’ বলেন ক্লাবের ডিরেক্টর অব ফিন্যান্স এবং টিম লিডার মো. ফখরুদ্দিন।

‘আমরা এইসকল তরুন ফুটবলারদের আগামী চার থেকে পাঁচ বছরে প্রতিযোগিতামূলক লিগের জন্য তৈরি করবো। এর মধ্যে কিছু ফুটবলার (দেশী) অত্যন্ত সম্ভাবনাময়, তারী আগামী দিনে জাতীয় দলের জন্য ভালো কিছু করতে পারবে। ’ যোগ করেন তিনি।

এর মধ্যেই নিজেদের প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ক্লাবটি। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নিজেদের ক্লাব প্রাঙ্গনেই প্রাক মৌসুম প্রস্তুতি শুরু করেছে শেখ রাসেল। এছাড়াও মোহামেডান এবং শেখ জামালের বিপক্ষে এই মাসেই দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলার কথাও আলোচনায় আছে।