ঢাকা ০৫:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ভোলার তজুমদ্দিনের এক ভুক্তভোগী নারীর আকুতি

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার মলংচড়া ইউনিয়নের আকলিমা (২৮) স্বামী-জামাল মাঝি, ১নং বড় মলংচড়া ৬ নং ওয়ার্ড আজ থেকে আরও ২ বছর আগে চর- জহির উদ্দিন এর জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া(৪০) পিতা- রতন ভূঁইয়া, আওলাদ ভূঁইয়া(৩০) পিতা- রতন ভূঁইয়া।
আকলিমার স্বামীকে জোর পূর্বক ১,৩০,০০০/(এক লাখ ত্রিশ হাজার টাকা) দাধন বাবত দেন। নদীতে মাছ না থাকায় সঠিক সময মাছ না দেওয়ায় জাহাঙ্গীর ও আওলাদ ভূঁইয়া নৌকা, জাল ও ঘর থেকে আরও মালামালসহ যার বাজার মূল্য ৫০০,০০০/( পাঁচ লাখ টাকার) মত তারা নিয়ে যায়।
আকলিমা বেগমে আরও বলেন, আমাকে দাদন বাবত ১৩০,০০০/ টাকার বদলে ৫ লাখ টাকার মত নিয়ে যায়। বাকী টাকা চাইলে আমাকে উপজেলার চেয়ারম্যানের হুমকি দেয়।আমার স্বামী জামালকে ভয়ভীতি দেখায় বিধায় আমার স্বামী আমাদেরকে না জানিয়ে কোথায় চলে যায় আধো কোন খোঁজ খবর পাওয়া যায়নি। আমার ৩ টা সন্তান নিয়ে বাড়ীতে থাকতে পারিনা। প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি।
আমি ভোলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা চাই। এমনটাই বলেন ভুক্তভোগী আকলিমা বেগম। অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদের হাতের মোবাইল ফোন বন্ধ পাই। তার কিছুক্ষন পর কল ডুকলে কল রিসিভ করেননি।
Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গুলশান-বাড্ডা এলাকায় তিনজনকে কুপিয়ে বিপুল টাকা-ডলার-ইউরো ছিনতাই

ভোলার তজুমদ্দিনের এক ভুক্তভোগী নারীর আকুতি

আপডেট সময় ০১:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২২
ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলার মলংচড়া ইউনিয়নের আকলিমা (২৮) স্বামী-জামাল মাঝি, ১নং বড় মলংচড়া ৬ নং ওয়ার্ড আজ থেকে আরও ২ বছর আগে চর- জহির উদ্দিন এর জাহাঙ্গীর ভূঁইয়া(৪০) পিতা- রতন ভূঁইয়া, আওলাদ ভূঁইয়া(৩০) পিতা- রতন ভূঁইয়া।
আকলিমার স্বামীকে জোর পূর্বক ১,৩০,০০০/(এক লাখ ত্রিশ হাজার টাকা) দাধন বাবত দেন। নদীতে মাছ না থাকায় সঠিক সময মাছ না দেওয়ায় জাহাঙ্গীর ও আওলাদ ভূঁইয়া নৌকা, জাল ও ঘর থেকে আরও মালামালসহ যার বাজার মূল্য ৫০০,০০০/( পাঁচ লাখ টাকার) মত তারা নিয়ে যায়।
আকলিমা বেগমে আরও বলেন, আমাকে দাদন বাবত ১৩০,০০০/ টাকার বদলে ৫ লাখ টাকার মত নিয়ে যায়। বাকী টাকা চাইলে আমাকে উপজেলার চেয়ারম্যানের হুমকি দেয়।আমার স্বামী জামালকে ভয়ভীতি দেখায় বিধায় আমার স্বামী আমাদেরকে না জানিয়ে কোথায় চলে যায় আধো কোন খোঁজ খবর পাওয়া যায়নি। আমার ৩ টা সন্তান নিয়ে বাড়ীতে থাকতে পারিনা। প্রতিনিয়ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতেছি।
আমি ভোলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহায়তা চাই। এমনটাই বলেন ভুক্তভোগী আকলিমা বেগম। অভিযুক্তদের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদের হাতের মোবাইল ফোন বন্ধ পাই। তার কিছুক্ষন পর কল ডুকলে কল রিসিভ করেননি।