ঢাকা ০৯:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪, ৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়া বাজারে গুলি: যুবদল কর্মী বিপু গুলিবিদ্ধ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে মতবিনিময় সভায় সাবেক এমপি আলহাজ্ব শাহজাহান চৌধুরী। ফের বাড়ল সোনার দাম মুসলমানদেরকে শিরক মুক্ত ঈমান ও ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর সন্তোষ অর্জন করতে হবে ভোলায় গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সংগ্রহের লিফলেট বিতরণ মধ্যরাতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ঝটিকা মিছিল নভেম্বরেও হচ্ছে না হামজার অভিষেক! ইউএনও’র বাসভবনে সিন্দুক ভরা পোড়া টাকার ভিডিও ভাইরাল, সমালোচনা কুমিল্লা জেলা দেবিদ্বার থানাধীন গ্রাম পদ্মকোট বৈধ গ্যাস লাইন বকেয়ার বিলের কারনে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হয়। সংলাপ ফলপ্রসূ হয়েছে, পরামর্শ ইতিবাচকভাবে নিয়েছে সরকার

উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে প্রতারণার ফাঁদ, মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি

  • সুমন সেন
  • আপডেট সময় ০৬:৫৮:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪
  • ৫৩৫ বার পড়া হয়েছে

এবার উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে একটি চক্র। এ থেকে নিরাপদ থাকতে জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সই করা জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটি রোববার (১৪ জুলাই) প্রকাশ করে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।

এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ জিটুপি পদ্ধতিতে EFT-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password ব্যবহার করে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য SPFMS কর্মসূচি, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের MIS সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট ও সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি করা হয়।

MIS-এ প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি/সংশোধন সম্পাদনের পর সফটওয়্যার থেকে ডেটা সংগ্রহ, বৃত্তির গেজেটের সঙ্গে ক্রস ‘চেকিং, Pay Roll প্রস্তুত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীর নামীয় ব্যাংক হিসাবে G2P পদ্ধতিতে EFT-এর’ মাধ্যমে অর্থ পাঠানো হয়। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মাউশি, শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান/শিক্ষার্থী/অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের Password / PIN Number / OTP চাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির জন্য কোনো অর্থ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে চাওয়া হয় না বিধায় যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য এবং কোনো Password/ PIN Number/ OTP কারো সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password-এর গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনুরোধ করা হলো।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ঈশ্বরদীর আরামবাড়িয়া বাজারে গুলি: যুবদল কর্মী বিপু গুলিবিদ্ধ

উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে প্রতারণার ফাঁদ, মাউশির জরুরি বিজ্ঞপ্তি

আপডেট সময় ০৬:৫৮:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জুলাই ২০২৪

এবার উপবৃত্তির অর্থ পাইয়ে দিতে শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীর নাম ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পেতেছে একটি চক্র। এ থেকে নিরাপদ থাকতে জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)। মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদের সই করা জরুরি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিটি রোববার (১৪ জুলাই) প্রকাশ করে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।

এদিকে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছর থেকে রাজস্ব খাতভুক্ত সব ধরনের বৃত্তি (পিএসসি, জেএসসি, এসএসসি ও এইচএসসি) ও উপবৃত্তির (পেশামূলক ও তফসিলি) অর্থ জিটুপি পদ্ধতিতে EFT-এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর কার্যক্রম চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password ব্যবহার করে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য SPFMS কর্মসূচি, অর্থ বিভাগ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের MIS সফটওয়্যারে প্রতিষ্ঠান (সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সাধারণ কলেজ, মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং বুয়েট ও সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান) থেকে এন্ট্রি করা হয়।

MIS-এ প্রতিষ্ঠান থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি/সংশোধন সম্পাদনের পর সফটওয়্যার থেকে ডেটা সংগ্রহ, বৃত্তির গেজেটের সঙ্গে ক্রস ‘চেকিং, Pay Roll প্রস্তুত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরাসরি শিক্ষার্থীর নামীয় ব্যাংক হিসাবে G2P পদ্ধতিতে EFT-এর’ মাধ্যমে অর্থ পাঠানো হয়। কিন্তু সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে যে মাউশি, শিক্ষা বোর্ড ও বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে প্রতারক চক্র শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান/শিক্ষার্থী/অভিভাবকের কাছ থেকে অর্থ, ডেবিট/ক্রেডিট কার্ডের Password / PIN Number / OTP চাচ্ছে।

উল্লেখ্য, রাজস্ব খাতভুক্ত বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বৃত্তির অর্থ প্রাপ্তির জন্য কোনো অর্থ বা ডেবিট/ক্রেডিট কার্ড সংক্রান্ত তথ্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে চাওয়া হয় না বিধায় যেকোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন থেকে বিরত থাকার জন্য এবং কোনো Password/ PIN Number/ OTP কারো সঙ্গে শেয়ার না করার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধ করা হলো। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানের User ID ও Password-এর গোপনীয়তা যথাযথভাবে সংরক্ষণ করার জন্য প্রতিষ্ঠানসমূহকে অনুরোধ করা হলো।