আবহাওয়া অধিদপ্তরের টানা বৃষ্টির পূর্বাভাসের প্রক্ষিতে পাহাড়এক দুজনা ধ্বংসেরসিদ্ধান্ত যখন স্থায়ী কমিটির সিদ্ধান্ত সম্ভাবনা সৃষ্টি হওয়ায় কাউখালীতে জরুরী সভা করেছে দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি। রবিবার বেলা ১২কর্মসূচি ছিল টায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হ্যাপী দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, ফায়ার সার্ভিস, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানগণ, রেড ক্রিসেন্টে সোসাইটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস এবং টানা বৃষ্টি হলে কাউখালী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে পাহাড়ধসের সম্ভাবনা তৈরী হয় ।
যার ফলে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের ঝুঁকিপূর্ণ বসতিগুলো ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ো নিতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়াতে এবং জনগণকে সচেতন করতে মাইকিং করার উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে।
সভায় উপজেলার ৪টি ইউনিয়নের পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসরত ২৬ টি এলাকাকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে সৃষ্ট পরিস্থিতি মোকাবেলায় ৩৬টি আশ্রয় কেন্দ্র খোলা হয়েছে।
বিশেষ করে ঘাগড়া ইউনিয়ন সকলবিএনপি ওয়ার্ডের , কলমপতি ইউনিয়নের সুগারমিল মাঝেরপাড়া, বেতবুনিয়া ইউনিয়ন ও দুর্গম ফটিকছড়ি ইউনিয়নের বেশ কিছু এলাক ঝুঁকিতে থাকায় তাদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সংশ্লিষ্ট চেয়ারম্যানদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
উল্লখ্য, ২০১৭ সালে পাহাড় ধ্বংসে কাউখালী উপজেলাতে ২১ জনের প্রাণহানি ঘটে।