ঢাকা ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি বাকেরগঞ্জের বিরঙ্গল দারুসুন্নাত নেছারিয়া দাখিল মাদ্রাসাটির বিভিন্ন অনিয়ম রয়েছে গোপালগঞ্জের সোহাগ একসঙ্গে দুই সরকারি চাকরি করেন বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

ঢাকার বাতাসে দেড় কোটি টন কার্বন, সৃষ্টি হচ্ছে নানা রোগব্যাধি

ঢাকার বাতাসে প্রায় দেড় কোটি টন কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে, এতে সৃষ্টি হচ্ছে নানা রোগব্যাধি। জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নয়টি খাতে রাজধানী ঢাকা থেকে বছরে ১ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার টন সমপরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ৭৬ লাখ ৫০ হাজার টন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৫৬ লাখ ৬০ হাজার টন কার্বন নিঃসরণ করছে; যা ঢাকার পরিবেশ নষ্ট, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও নানা রোগব্যাধি সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে।

রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ‘জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি।

জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার উপস্থাপনায় বলা হয়, ঢাকা উত্তর এলাকায় বছরে কার্বন নিঃসরণ হয়- দূষিত পানি ১০ শতাংশ, সড়কে চলাচলকরা গাড়ি ১০ শতাংশ, ত্রুটিযুক্ত যানবাহনে ১১ শতাংশ, বাণিজ্যিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণে ৯ শতাংশ, বর্জ্য ৩২ শতাংশ, কঠিন বর্জ্য অপসারণে ২২ শতাংশ, আবাসিক ৩৫ শতাংশ, শিল্প ১১ শতাংশ, স্টেশনারি ৫৭ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ২ শতাংশ। ঢাকা দক্ষিণ এলাকায় বছরে কার্বন নিঃসরণ হয়- দূষিত পানি ১০ শতাংশ, সড়কে চলাচল করা গাড়ি ১২ শতাংশ, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ১২ শতাংশ, বাণিজ্যিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণে ৯ শতাংশ, বর্জ্য ৩২ শতাংশ, কঠিন বর্জ্য অপসারণ ২২ শতাংশ, আবাসিক ৩৪ শতাংশ, শিল্প ১১ শতাংশ, স্টেশনারি ৫৬ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ২ শতাংশ।

প্রতিকারের উদ্যোগ : জলবায়ু কর্মপরিকল্পনায় ঢাকার কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকা উত্তর ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪.৯, ২০৪০ সালে ৩৩.৮ এবং ২০৫০ সালে ৭০.৬ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২০৩০ সালে ১৪.৯, ২০৪০ সালে ৩৩.৮ এবং ২০৫০ সালে ৭০.৬ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, ব্রিটিশ ডেপুটি কাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেয়রদের সংগঠন সি-৪০-এর নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস, নগরবিদ অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

অতিথিদের বক্তব্য : প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, একটি শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। দেখা যায়, শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি, সে এলাকায় তাপমাত্রা কম। তাই তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। আর ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে, তা নির্ধারণ করা হবে।

তিনি বলেন, পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসাবে এ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। দুই কোটি মানুষের নগরীতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের এক ঢাকা ঘোষণা সময়োপযোগী। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উন্নত দেশগুলো প্রধানত দায়ী। বৈশ্বিক সম্মেলনে তারা বিভিন্ন পরিমাণ অর্থ দেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু সেসব দেয় না। পৃথিবীর ক্ষতির জন্য তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রথমদিকে ঢাকা শহরের জন্য জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা করা সম্ভব হয়েছে। এটির সুপারিশ ও দিকনির্দেশনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঢাকা শহরের কার্বন নিঃসরণ অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এজন্য এখন থেকে প্রতিটি বাজেটে বরাদ্দ রাখার পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ঢাকা শহরের জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন কাজ শুরু হয়। এজন্য ঢাকার কার্বন নিঃসরণের ২০২১-২০২২ অর্থবছরের হিসাব জলবায়ু কর্মপরিকল্পনায় উল্লে­খ করা হয়েছে। ওই সালকে বেইজ ধরে ২০৩০, ২০৪০ ও ২০৫০ সালে কত কার্বন নিঃসরণ করা যাবে, তা উল্লে­খ করা হয়েছে।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পিলখানা হত্যাকাণ্ডকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ আখ্যায়িত করার দাবি

ঢাকার বাতাসে দেড় কোটি টন কার্বন, সৃষ্টি হচ্ছে নানা রোগব্যাধি

আপডেট সময় ১০:৩৬:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪

ঢাকার বাতাসে প্রায় দেড় কোটি টন কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে, এতে সৃষ্টি হচ্ছে নানা রোগব্যাধি। জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নয়টি খাতে রাজধানী ঢাকা থেকে বছরে ১ কোটি ৩৩ লাখ ১০ হাজার টন সমপরিমাণ কার্বন নিঃসরণ হচ্ছে। এর মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ৭৬ লাখ ৫০ হাজার টন এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ৫৬ লাখ ৬০ হাজার টন কার্বন নিঃসরণ করছে; যা ঢাকার পরিবেশ নষ্ট, তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও নানা রোগব্যাধি সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে।

রোববার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ‘জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা’র উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থাপিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি।

জলবায়ু কর্মপরিকল্পনার উপস্থাপনায় বলা হয়, ঢাকা উত্তর এলাকায় বছরে কার্বন নিঃসরণ হয়- দূষিত পানি ১০ শতাংশ, সড়কে চলাচলকরা গাড়ি ১০ শতাংশ, ত্রুটিযুক্ত যানবাহনে ১১ শতাংশ, বাণিজ্যিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণে ৯ শতাংশ, বর্জ্য ৩২ শতাংশ, কঠিন বর্জ্য অপসারণে ২২ শতাংশ, আবাসিক ৩৫ শতাংশ, শিল্প ১১ শতাংশ, স্টেশনারি ৫৭ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ২ শতাংশ। ঢাকা দক্ষিণ এলাকায় বছরে কার্বন নিঃসরণ হয়- দূষিত পানি ১০ শতাংশ, সড়কে চলাচল করা গাড়ি ১২ শতাংশ, ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন ১২ শতাংশ, বাণিজ্যিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কারণে ৯ শতাংশ, বর্জ্য ৩২ শতাংশ, কঠিন বর্জ্য অপসারণ ২২ শতাংশ, আবাসিক ৩৪ শতাংশ, শিল্প ১১ শতাংশ, স্টেশনারি ৫৬ শতাংশ এবং অন্যান্য কারণে ২ শতাংশ।

প্রতিকারের উদ্যোগ : জলবায়ু কর্মপরিকল্পনায় ঢাকার কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার উদ্যোগ গ্রহণের কথা বলা হয়েছে। কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী ঢাকা উত্তর ২০৩০ সালের মধ্যে ১৪.৯, ২০৪০ সালে ৩৩.৮ এবং ২০৫০ সালে ৭০.৬ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনবে। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ২০৩০ সালে ১৪.৯, ২০৪০ সালে ৩৩.৮ এবং ২০৫০ সালে ৭০.৬ শতাংশ কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র জায়েদা খাতুন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএসএম মাকসুদ কামাল, ব্রিটিশ ডেপুটি কাইকমিশনার ম্যাট ক্যানেল, বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেয়রদের সংগঠন সি-৪০-এর নির্বাহী পরিচালক মার্ক ওয়াটস, নগরবিদ অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

অতিথিদের বক্তব্য : প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, একটি শহরের সুস্থ ও বাসযোগ্য পরিবেশের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ সবুজের প্রয়োজন। দেখা যায়, শহরে যে এলাকায় গাছ বেশি, সে এলাকায় তাপমাত্রা কম। তাই তাপমাত্রা সহনীয় রাখতে ঢাকায় নগর বনায়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। আর ঢাকার জন্য বিশেষ স্যাটেলাইট ইমেজ তৈরি হচ্ছে, যার মাধ্যমে কোথায় গাছ লাগাতে হবে, তা নির্ধারণ করা হবে।

তিনি বলেন, পরিচ্ছন্ন, সবুজ ও প্রাণবন্ত ঢাকা গড়তে জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ঢাকায় দুটি সিটি করপোরেশন থাকলেও এক ঢাকা হিসাবে এ কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হবে। দুই কোটি মানুষের নগরীতে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের এক ঢাকা ঘোষণা সময়োপযোগী। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় মন্ত্রণালয়গুলোর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানো হবে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উন্নত দেশগুলো প্রধানত দায়ী। বৈশ্বিক সম্মেলনে তারা বিভিন্ন পরিমাণ অর্থ দেওয়ার আশ্বাস দেয়। কিন্তু সেসব দেয় না। পৃথিবীর ক্ষতির জন্য তাদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে প্রথমদিকে ঢাকা শহরের জন্য জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা করা সম্ভব হয়েছে। এটির সুপারিশ ও দিকনির্দেশনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ঢাকা শহরের কার্বন নিঃসরণ অনেকাংশে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এজন্য এখন থেকে প্রতিটি বাজেটে বরাদ্দ রাখার পরিকল্পনার কথা জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালে ঢাকা শহরের জলবায়ু কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন কাজ শুরু হয়। এজন্য ঢাকার কার্বন নিঃসরণের ২০২১-২০২২ অর্থবছরের হিসাব জলবায়ু কর্মপরিকল্পনায় উল্লে­খ করা হয়েছে। ওই সালকে বেইজ ধরে ২০৩০, ২০৪০ ও ২০৫০ সালে কত কার্বন নিঃসরণ করা যাবে, তা উল্লে­খ করা হয়েছে।