নড়াইল-১ আসনে স্বামী বর্তমান এমপি বি এম কবীরুল হক মুক্তির বিপক্ষে দাড়িয়েই থাকলেন স্ত্রী চন্দনা হক।
রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনেও স্বামীর বিপক্ষে স্ত্রী মনোনয়ন প্রত্যাহার করেননি। এই আসনে আরো যারা প্রার্থী হিসেবে থাকছেন তারা হলো জাতীয় পার্টির মো.মিল্টন মোল্যা, ওয়ার্কার্স পাটির মো.নজরুল ইসসলাম, তৃনমূল বি এনপি’র শ্যামল চৌধুরী,জাতীয় পার্টি-জেপি’র শামিম আরা পারভীন (ইয়াসমীন)।
এদিকে নড়াইল-২ আসনে আ.লীগের প্রার্থী মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা’র প্রতিদ্বন্দী হিসেবে থাকছেন জাতীয় পার্টির খন্দকার ফায়েকুজ্জামান,ওয়ার্কার্স পাটির শেখ হাফিজুর রহমান, গণফ্রন্ট এর লতিফুর রহমান,ইসলামী ঐক্যজোট-আই ও জে মো.মাহাবুবুর রহমান, এনপিপি র মো.মনিরুল ইসলাম। এই আসন থেকে জাকের পার্টির মো.মিজানুর রহমান ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে প্রার্থীতা প্রত্যাহার করেছেন।
এছাড়া আওয়ামীলের বিদ্রোহী প্রার্থী সৈয়দ ফয়জুল আমির এর প্রার্থীতা বাতিল হওয়ায় তিনি হাইকোর্টে আবেদন করেছেন বলে জানা গেছে।
জেলা রিটানিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানানো হয়েছে, মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিনে কেবল নড়াইল-২ আসনের জাকের পার্টির প্রার্থী মো.মিজানুর রহমান মনোনয়ন প্রত্যাহার করেছেন। নড়াইল-১ আসনে ৬ এবং নড়াইল-২ আসনে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দীতা করছেন।
স্বামীর বিরুদ্ধে নিজে প্রার্থী থাকার বিষয়ে কবিরুল হক মুক্তির স্ত্রী চন্দনা হক বলেন, এ বিষয়ে এখন কোন কথা বলবো না, যা বলার ১৯ তারিখে আপনাদের সকলকে ডেকে বলবো।