ঢাকা ০৯:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় ভোলায় আজকের পত্রিকার পাঠক বন্ধুর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র‌্যালি,সেমিনার ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নতুন ব্রিজ এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে পথচারী জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে আমরা আর কোনো অবিচার চাই না’ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালককে বদলি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ রিমান্ডে যেসব চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক ২ আইজিপি বেতন বৃদ্ধির দাবিতে ফের উত্তাল আশুলিয়া, বন্ধ ৫২ কারখানা ট্রাইব্যুনালে প্রথমবার হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ

তাইজুলকে ফোন দেন সাকিব-তামিম

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়ে তাইজুল ইসলাম রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। প্রথম ইনিংসে ৪ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়ে একাই ধসিয়ে দেন কিউই ব্যাটিং অর্ডার। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।

টেস্টে দ্বিতীয়বার ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তাইজুল। টেস্টে ১২ বার ইনিংসে ৫ উইকেটও নেওয়া হয়েছে। কয়েক বছর ধরেই টেস্টে বাংলাদেশ দলের সেরা বোলার তিনি। তবু আনসাং হিরো হয়ে থাকেন সব সময়।

সিলেট টেস্টে অনভিজ্ঞ বোলিং আক্রমণের নেতা ছিলেন তাইজুল। সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের ছাড়া দুর্দান্ত জয় পেল বাংলাদেশ দল। তবে দলে না থেকেও ছিলেন তারা। সাকিব ও তামিম খোঁজ রেখেছেন মাঠের লড়াইয়ে থাকা সতীর্থদের।

সিলেটে টেস্ট জয়ের পর সাংবাদিকদের তাইজুল বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে রোববার ফোনে কথা হয়েছিল। সাকিব ভাই ফোন দিয়েছিলেন। তামিম ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। তামিম ভাইয়ের সঙ্গে আমার নিয়মিত কথা হয়। তাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার বড়ভাইয়ের মতো মনে করি।

২০১৪ সালে বাংলাদেশের হয়ে টেস্ট অভিষেক হয় তাইজুলের। ৪৩ ম্যাচে এ পর্যন্ত নিয়েছেন ১৮৭ উইকেট। অভিষেকের পর থেকে তার চেয়ে বেশি উইকেট বাংলাদেশের আর কোনো বোলার পাননি।

তাইজুলের আশা, তার উত্তরসূরি হয়ে যিনি আসবেন; তিনিও ভালো খেলবেন।

তাইজুল বলেন, এখানে আমি বার্তা বা বার্তা না—এ রকম কিছু বলব না। প্রত্যেক খেলোয়াড় সারাজীবন খেলবে না। একটাই আমার আশা থাকবে, যখন আমি থাকব না, আমার জায়গায় যে আসবে সে পারফরম্যান্সটা করবে। যেই-ই আসুক, যেন বাংলাদেশকে ভালো কিছু দিতে পারে।

দুর্দান্ত জয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্র শুরু করেছে বাংলাদেশ দল। তবে উদ্যাপনের মাত্রা ছিল পরিমিত। আপাতত সিরিজ জেতাই তাদের লক্ষ্য।

তাইজুল বলেন, যখন আপনি অনেক বড় কিছু পাবেন, তখন উদ্যাপন সব সময়ই হয়। আমরা যে আজকে উদ্যাপন করিনি তা নয়। অবশ্যই আমরা উদ্যাপন করেছি, মাঠের মধ্যে বা ড্রেসিংরুমে—সব জায়গাতেই। কিন্তু একটা জিনিস কি, আমরা ওটার জন্যই অপেক্ষা করছি, যেন আরও ভালো কিছু পাই।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময়

তাইজুলকে ফোন দেন সাকিব-তামিম

আপডেট সময় ০৩:০৩:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ ডিসেম্বর ২০২৩

নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট জয়ে তাইজুল ইসলাম রেখেছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। প্রথম ইনিংসে ৪ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেট নিয়ে একাই ধসিয়ে দেন কিউই ব্যাটিং অর্ডার। দুই ইনিংস মিলিয়ে ১০ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরাও হয়েছেন এই বাঁহাতি স্পিনার।

টেস্টে দ্বিতীয়বার ১০ উইকেট নেওয়ার কৃতিত্ব দেখিয়েছেন তাইজুল। টেস্টে ১২ বার ইনিংসে ৫ উইকেটও নেওয়া হয়েছে। কয়েক বছর ধরেই টেস্টে বাংলাদেশ দলের সেরা বোলার তিনি। তবু আনসাং হিরো হয়ে থাকেন সব সময়।

সিলেট টেস্টে অনভিজ্ঞ বোলিং আক্রমণের নেতা ছিলেন তাইজুল। সাকিব আল হাসান ও তামিম ইকবালদের মতো তারকা ক্রিকেটারদের ছাড়া দুর্দান্ত জয় পেল বাংলাদেশ দল। তবে দলে না থেকেও ছিলেন তারা। সাকিব ও তামিম খোঁজ রেখেছেন মাঠের লড়াইয়ে থাকা সতীর্থদের।

সিলেটে টেস্ট জয়ের পর সাংবাদিকদের তাইজুল বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে রোববার ফোনে কথা হয়েছিল। সাকিব ভাই ফোন দিয়েছিলেন। তামিম ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। তামিম ভাইয়ের সঙ্গে আমার নিয়মিত কথা হয়। তাকে আমি ব্যক্তিগতভাবে আমার বড়ভাইয়ের মতো মনে করি।

২০১৪ সালে বাংলাদেশের হয়ে টেস্ট অভিষেক হয় তাইজুলের। ৪৩ ম্যাচে এ পর্যন্ত নিয়েছেন ১৮৭ উইকেট। অভিষেকের পর থেকে তার চেয়ে বেশি উইকেট বাংলাদেশের আর কোনো বোলার পাননি।

তাইজুলের আশা, তার উত্তরসূরি হয়ে যিনি আসবেন; তিনিও ভালো খেলবেন।

তাইজুল বলেন, এখানে আমি বার্তা বা বার্তা না—এ রকম কিছু বলব না। প্রত্যেক খেলোয়াড় সারাজীবন খেলবে না। একটাই আমার আশা থাকবে, যখন আমি থাকব না, আমার জায়গায় যে আসবে সে পারফরম্যান্সটা করবে। যেই-ই আসুক, যেন বাংলাদেশকে ভালো কিছু দিতে পারে।

দুর্দান্ত জয়ে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের নতুন চক্র শুরু করেছে বাংলাদেশ দল। তবে উদ্যাপনের মাত্রা ছিল পরিমিত। আপাতত সিরিজ জেতাই তাদের লক্ষ্য।

তাইজুল বলেন, যখন আপনি অনেক বড় কিছু পাবেন, তখন উদ্যাপন সব সময়ই হয়। আমরা যে আজকে উদ্যাপন করিনি তা নয়। অবশ্যই আমরা উদ্যাপন করেছি, মাঠের মধ্যে বা ড্রেসিংরুমে—সব জায়গাতেই। কিন্তু একটা জিনিস কি, আমরা ওটার জন্যই অপেক্ষা করছি, যেন আরও ভালো কিছু পাই।