ঢাকা ০৭:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সরকারি ইসলামপুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রেসক্লাবে ভার্চুয়াল প্রেস বিফ্রিং

জামালপুরের সরকারি ইসলামপুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ প্রেসক্লাবে ভার্চুয়ালে প্রেস বিফ্রিং করেন।

সোমবার (১২জুন) দুপুরে প্রেসক্লাবে হল রুমে ভার্চুয়ালে বক্তব্য বলেন, ১২ জুন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রকাশিত সরকারি ইসলামপুর কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ বারান্দায় বসে অফিস করেছেন, তার কক্ষ তালাবদ্ধ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ চাবি নিয়ে পালিয়েছেন। এমন একটি মিথ্যা সংবাদ প্রচারে আমি বিস্মিত।

প্রফেসর ড.ছদরুদ্দীন আহমদ গত ৮ জুন কলেজে আসেন আদিষ্ট হয়ে অত্র কলেজে অধ্যক্ষ হিসাবে অনলাইনে ডিজি মহোদয়ের কাছে যোগদান করে এসেছেন এবং অন্য একটা কলেজের চার্জ হস্তান্তর সংক্রান্ত নমুনা কপি এনেছেন। সে রকম একটি পেপার এখানে তৈরি করে চার্জ হস্তান্তর করতে হবে। আমি তাকে জানিয়েছি যে ঠিক আছে আমি তো এখনো কোন অফিস আদেশ পায়নি হয়তো দুই এক দিনের মধ্যে পেয়ে যাব।

গত শনিবার মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সাথে কলেজের কাজের বিষয়ে কথা হলে তিনি আমাকে ঢাকায় আসতে বলেন আমার চিকিৎসা প্রয়োজন ছিল। আমি ঢাকায় চলে আসি। আমি বাহিরে থাকলে আমার কক্ষ তালাবদ্ধ থাকাটাই স্বাভাবিক। অধ্যক্ষ ছদরুদ্দীন আহমেদ ইসলামপুরে আছেন কি নাই আমার সাথে যোগাযোগ করেন নাই।

অফিস কক্ষ বন্ধ থাকার বিষয়ে ফরিদ উদ্দীন আহমেদ বলেন, শিক্ষক কর্মচারী আত্মীয়করণ বিধিমালা-২০১৮ এর ১৩/১ ধারায় বলা আছে সরকারি করা কলেজে শিক্ষক-কর্মচারী সরকারিভাবে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত যারা দায়িত্বে আছেন তারাই দায়িত্ব পালন করবেন।

তিনি কলেজে গিয়ে আমাকে ফোন না করে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে যে ঘটনার অবতারণা করেছেন এবং সাংবাদিক ও সুধী মহলে যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন সেটা খুবই দুঃখ জনক। আমি এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সরকারি ইসলামপুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রেসক্লাবে ভার্চুয়াল প্রেস বিফ্রিং

আপডেট সময় ০৪:৩২:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ জুন ২০২৩

জামালপুরের সরকারি ইসলামপুর কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ প্রেসক্লাবে ভার্চুয়ালে প্রেস বিফ্রিং করেন।

সোমবার (১২জুন) দুপুরে প্রেসক্লাবে হল রুমে ভার্চুয়ালে বক্তব্য বলেন, ১২ জুন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রকাশিত সরকারি ইসলামপুর কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ বারান্দায় বসে অফিস করেছেন, তার কক্ষ তালাবদ্ধ, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ চাবি নিয়ে পালিয়েছেন। এমন একটি মিথ্যা সংবাদ প্রচারে আমি বিস্মিত।

প্রফেসর ড.ছদরুদ্দীন আহমদ গত ৮ জুন কলেজে আসেন আদিষ্ট হয়ে অত্র কলেজে অধ্যক্ষ হিসাবে অনলাইনে ডিজি মহোদয়ের কাছে যোগদান করে এসেছেন এবং অন্য একটা কলেজের চার্জ হস্তান্তর সংক্রান্ত নমুনা কপি এনেছেন। সে রকম একটি পেপার এখানে তৈরি করে চার্জ হস্তান্তর করতে হবে। আমি তাকে জানিয়েছি যে ঠিক আছে আমি তো এখনো কোন অফিস আদেশ পায়নি হয়তো দুই এক দিনের মধ্যে পেয়ে যাব।

গত শনিবার মাননীয় ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর সাথে কলেজের কাজের বিষয়ে কথা হলে তিনি আমাকে ঢাকায় আসতে বলেন আমার চিকিৎসা প্রয়োজন ছিল। আমি ঢাকায় চলে আসি। আমি বাহিরে থাকলে আমার কক্ষ তালাবদ্ধ থাকাটাই স্বাভাবিক। অধ্যক্ষ ছদরুদ্দীন আহমেদ ইসলামপুরে আছেন কি নাই আমার সাথে যোগাযোগ করেন নাই।

অফিস কক্ষ বন্ধ থাকার বিষয়ে ফরিদ উদ্দীন আহমেদ বলেন, শিক্ষক কর্মচারী আত্মীয়করণ বিধিমালা-২০১৮ এর ১৩/১ ধারায় বলা আছে সরকারি করা কলেজে শিক্ষক-কর্মচারী সরকারিভাবে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত যারা দায়িত্বে আছেন তারাই দায়িত্ব পালন করবেন।

তিনি কলেজে গিয়ে আমাকে ফোন না করে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবে যে ঘটনার অবতারণা করেছেন এবং সাংবাদিক ও সুধী মহলে যে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন সেটা খুবই দুঃখ জনক। আমি এর তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাচ্ছি।