বাংলাদেশে প্রধানত রাজনৈতিক দল দুইটি আওয়ামীলীগ ও এন্ট্রি আওয়ামীলীগ দুইভাগে বিভক্ত ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ইসলামি সমমনা। ইসলামী সমমনা দল গুলোর মাঝে প্রধান দুই দল জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন অন্যান্য ইসলামি দল গুলোর প্রায় সবাই নাম সর্বস্ব, নানান মতে দ্বিধাবিভক্ত।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে কোন বক্তা ভালো মার্কেট পাইলেই নিজেই একটা দল খুলে বসেন,ওনার সমর্থিতরাই ওনার দলের লোক। ২০০১ সালের নির্বাচনী ফলাফলে এদেশের শতকরা ৪৬ ভাগ লোক একক আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক দল কে ভোট প্রদান করে।
২০০১ সালে আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক অন্যতম প্রতিপক্ষ বিএনপির সাথে অন্তত ৩০ আসনে ১০০-১০০০০ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামীলীগ পরাজিত হয়। এইসকল আসনে সকল ইসলামি দল গুলো মূলত আওয়ামিলীগ এর বিপক্ষে ভোট প্রদান করে।
সেখানে চরমোনাই পীর সমর্থিত ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন প্রার্থী দেওয়ায়, ভোট গুলো বিএনপি থেকে মাইনাস হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে যার ফলাফল আওয়ামীলীগ ভোগ করে।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামীলীগের কাঁটা হয়ে দাঁড়াতে পারে আওয়ামীলীগ, দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার দরুন আওয়ামিলীগ সরকার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নেই, তৃণমূল পর্যায়ের আদর্শিক আওয়ামীলীগ লোকদের হটিয়ে এন্ট্রি আওয়ামী পন্থী লোকদের দলের দায়িত্বে নিয়োজিত করে বঞ্চিত করেছে মূল আওয়ামী সমর্থিত দের।
তাছাড়া নানানরকম হয়রানির শিকার তারা হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। রাগ ক্ষোভ হতাশা নিয়ে চুপ হয়ে গেছেন রাজনৈতিক দল থেকে।
সরকার বর্তমানে সকল শ্রেণির পণ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সাধারণ জনগণের সাধ্যের বাইরে নিয়ে গেছেন, দেশের এন্ট্রি আওয়ামী পন্থী দের সাথে একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আদর্শিক আওয়ামী সমর্থিতরা।
চাহিদার তুলনায় আয় নেই,বাড়ছে বেকারত্বের সংখ্যা দিনকে দিন।
আঙ্গুল ফোলে কলা গাছ বনে গেছেন এক শ্রেণীর নেতারা,আমলা কামলারা। আগামী নির্বাচনে এই আদর্শিক আওয়ামী সমর্থিত রা ভোট কেন্দ্রে না গিয়ে যদি চুপ থাকেন,তাহলেই নির্বাচনে হিসাব পরিবর্তন অবশম্ভাবী। আওয়ামীলীগ ও এন্ট্রি আওয়ামীলীগ
এন্ট্রি আওয়ামীলীগ দুইভাগে বিভক্ত ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ইসলামি সমমনা দল গুলোর মাঝে প্রধান দুই দল জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। অন্যান্য ইসলামি দল গুলোর প্রায় সবাই নাম সর্বস্ব, নানান মতে দ্বিধাবিভক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে কোন বক্তা ভালো মার্কেট পাইলেই নিজেই একটা দল খুলে বসেন,ওনার সমর্থিতরাই ওনার দলের লোক।
২০০১ সালের নির্বাচনী ফলাফলে এদেশের শতকরা ৪৬ ভাগ লোক একক আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক দল কে ভোট প্রদান করে।
২০০১ সালে আওয়ামীলীগের রাজনৈতিক অন্যতম প্রতিপক্ষ বিএনপির সাথে অন্তত ৩০ আসনে ১০০-১০০০০ ভোটের ব্যবধানে আওয়ামীলীগ পরাজিত হয়। এইসকল আসনে সকল ইসলামি দল গুলো মূলত আওয়ামিলীগ এর বিপক্ষে ভোট প্রদান করে।
সেখানে চরমোনাই পীর সমর্থিত ইসলামি শাসনতন্ত্র আন্দোলন প্রার্থী দেওয়ায়, ভোট গুলো বিএনপি থেকে মাইনাস হয়। ২০০৮ সালের নির্বাচনে যার ফলাফল আওয়ামীলীগ ভোগ করে।
বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামীলীগের কাঁটা হয়ে দাঁড়াতে পারে আওয়ামীলীগ, দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার দরুন আওয়ামিলীগ সরকার বঙ্গবন্ধুর আদর্শে নেই, তৃণমূল পর্যায়ের আদর্শিক আওয়ামীলীগ লোকদের হটিয়ে এন্ট্রি আওয়ামী পন্থী লোকদের দলের দায়িত্বে নিয়োজিত করে বঞ্চিত করেছে মূল আওয়ামী সমর্থিত দের।
তাছাড়া নানানরকম হয়রানির শিকার তারা হচ্ছেন প্রতিনিয়ত। রাগ ক্ষোভ হতাশা নিয়ে চুপ হয়ে গেছেন রাজনৈতিক দল থেকে।
সরকার বর্তমানে সকল শ্রেণির পণ্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম সাধারণ জনগণের সাধ্যের বাইরে নিয়ে গেছেন, দেশের এন্ট্রি আওয়ামী পন্থী দের সাথে একইভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে আদর্শিক আওয়ামী সমর্থিতরা।
চাহিদার তুলনায় আয় নেই,বাড়ছে বেকারত্বের সংখ্যা দিনকে দিন।
আঙ্গুল ফোলে কলা গাছ বনে গেছেন এক শ্রেণীর নেতারা,আমলা কামলারা।
আগামী নির্বাচনে এই আদর্শিক আওয়ামী সমর্থিত রা ভোট কেন্দ্রে না গিয়ে যদি চুপ থাকেন,তাহলেই নির্বাচনে হিসাব পরিবর্তন অবশম্ভাবী।