সুতাং নদী ভরাট করে রাস্তা নির্মান করেছে অবৈধ মাটি ব্যবসায়ীরা পরিবহন যাতায়াতের জন্য। যাহা নদী ও পরিবেশের জন্য হুমকি নদীর মাঝখান দিয়ে রাস্তা নির্মাণ করায় পানির স্বাভাবিক গতিপ্রবাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে।
এদিকে নদীতে বাঁধ নির্মাণ করার ফলে উজানের পানি বাটির দিকে নামছেনা বাঁধের এক পাশে পানি বেড়ে গেছে, আবার অন্য পাশে পানি নেই সরেজমিন দেখা গেছে হবিগঞ্জের চুনারুঘাট শানখলা ইউনিয়ন অফিস থেকে ২০০/৩০০ মিটার পশ্চিমে মহিমাউড়া গ্রামের পূর্ব পাশে সুতাং নদীর ব্যাটা মারা খুনদিতে নদীর উপর বাঁধ দিয়ে রাস্তা তৈরি করছে অবৈধ মাটি ব্যবসায়ীরা । ট্রাক্টর, ট্রাক যাতায়াতের জন্য রাস্তা নির্মান করছে অবৈধ মাটি খোকেরা রাতের আঁধারে এসব মাটি চলে যায় বিভিন্ন জায়গা চুনারুঘাট উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় কৃষি জমি থেকে মাটির কাটার মহা উৎসব ও চলছে।
প্রশাসনের কোন ভূমিকা না থাকায় পাহাড় ও কৃষি জমি থেকে এক শ্রেনীর অসাধু ব্যবসায়ীরা এই মাটি কাটার উৎসবে এ মেতে উঠেছে । অভিযোগ রয়েছে সুতাং ও খোয়াই নদী ও নদীর তীর থেকে বিভিন্ন দলের রাজনৈতিক নেতাকে ম্যানেজ করে বালু এবং মাঠি উত্তোলন ক্রয় বিক্রি মহা ধুম চলছে প্রশাসনকে বৃদ্ধা আংগুল দেখিয়ে অবৈধ বালু ও মাটি ব্যবসায়ীরা ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে । মাঝে মধ্যে উপজেলা প্রশাসন অভিযান পরিচালনা করলে ও কোন কাজের কাজ হচ্ছে না দিন অভিযান রাতে আবার যেই সেই ।
এদিকে ফসলি জমি থেকে মাটি কাটার ফলে জমির উর্বরতা ও ভারসাম্য হারাচ্ছে উৎপাদন ক্ষমতা কমে যাচ্ছে এভাবে মাটি উত্তোলনের কারণে ফসলের ঘাটতি দেখা দিবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা। তিনি বলেন ফসলি জমিনের মাটি কাটা যাবেনা ।
সুতাং নদীর তীর গেসে শানখলা ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম জুড়ে মালিকানা জমি থেকে বহু মূল্যবানকাঁচ মাটি রাতের আঁধারে অবৈধ ভাবে বিক্রি করা হচ্ছে স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জানা যায়।
রাত ৮টার পড়ে শায়েস্তাগঞ্জ দেউন্দি আঞ্চলিক সড়কটি অবৈধ মাটি বালু পরিবহনে ট্রাক ও ট্রাক্টরের ধখলে থাকে । এক একটি ট্রাক কাঁচমাটি বিক্রি করা হয় ১৪/১৫ হাজার টাকা সেই মাটি রাতেই চলে যায় দেশের বিভিন্ন জেলায় ।