ঢাকা ০৫:১৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
তাসাউফ রিয়েল এস্টেট লিঃ এর চেয়ারম্যান ভূমি দস্যু শরীফ বিন আকবর খান সাদুল্লাপুরের এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ‘জিনের বাদশা’ আবু বকর অবৈধ সম্পদেও বাদশা জাজিরায় বালুর নিচে পুঁতে রাখা অজ্ঞাত এক নারীর লাশ উদ্ধার গোয়াইনঘাট প্রেসক্লাবের অসাংবিধানিক নির্বাচন বাতিলের দাবি মিঠাপুকুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন ও শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান রাজনৈতিক চাপে ধামাচাপা পড়েছে ফাইল গাজীপুর কাস্টমসের পিওন কাওসারের কোটি টাকার সম্পত্তি ক্ষমতার সান্নিধ্যে বিত্তবান সাবেক সচিব খাইরুল কুমিল্লায় হাসপাতাল দখলের অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কেজি দরে বিআরটিসির বাস বিক্রি করে দিয়েছেন কর্মকর্তা

গত সংসদ নির্বাচনের সীমানার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যে সীমানা ছিল তা নিয়ে সীমানা পুননির্ধারণের খসড়া প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানান সচিব।

তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান খসড়ার বিষয়ে দাবি-আপত্তির জন্য সময় নির্ধারণ করা হবে। ওই সময়ের মধ্যে যেসব দাবি আপত্তি উত্থাপিত হবে তার ভিত্তিতেই সীমানা নির্ধারণ করা হবে। তবে ইতোমধ্যে অনেকেই নিজ উদ্যোগে আবেদন দিয়েছেন। এ সমস্ত আবেদনের সংখ্যা ২০ থেকে ২৫টি। এই আবেদনগুলো এবং ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে সমস্ত আবেদন পড়বে সেগুলো নিয়ে শুনানিআন্তে বিধি বিধানের আলোকে আমাদের চূড়ান্ত বিভক্তি এলাকা ঘোষণা করবো।’

সংসদীয় আসনে কাটাছেঁড়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়টি হবে মূলত প্রাপ্ত আবেদনের সংখ্যার ওপরে। কারণ আমরা ফয়সালাটা চূড়ান্তভাবে প্রকাশ করবো আগেরটা। এরপরে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে আবেদনগুলো আসবে সেই আপত্তি এবং ইতোমধ্যে নিজ থেকে যে আবেদনগুলো পড়েছে সেগুলো শুনানিআন্তে আমরা বলতে পারবো, আসলে কয়টায় কী হয়েছে।’

জাহাংগীর আলম বলেন, ‘একাদশ নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে যেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করে অর্থাৎ এখন যেটা আছে সেটা দিয়েই আমরা খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর কারও যদি কোনো আপত্তি থাকে সেই আপত্তি দাখিল করবে। ইতিমধ্যে আমরা ২৫টি আবেদন পেয়েছি। এগুলোসহ শুনানি হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে কয়টা আসনের সীমানা পরিবর্তন হচ্ছে। খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। এটা আমরা আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করে দেবো।’

ইসি সচিব আরও জানান, ‘বাস্তবতা এবং আইনের বিষয়টাও তাই। আগে তো মানুষকে জানাতে হবে। তারপর তাদের কোনো আপত্তি থাকলে তার ওপর শুনানি হবে। এরপর যে আইন আছে প্রথম হচ্ছে ভৌগলিক অখণ্ডতা, তারপর আঞ্চলিক অবিভাজ্যতা, তারপর প্রশাসনিক এলাকা চতুর্থত জনসংখ্যার ঘনত্ব। এ সবগুলোর বিবেচনায় নিয়ে যদি প্রয়োজন হয় সংশোধন হবে। না হলে হবে না।’

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তাসাউফ রিয়েল এস্টেট লিঃ এর চেয়ারম্যান ভূমি দস্যু শরীফ বিন আকবর খান সাদুল্লাপুরের এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম

গত সংসদ নির্বাচনের সীমানার খসড়া প্রকাশ করবে ইসি

আপডেট সময় ০২:০৭:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যে সীমানা ছিল তা নিয়ে সীমানা পুননির্ধারণের খসড়া প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব মো. জাহাংগীর আলম। মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কমিশন সভা শেষে এ তথ্য জানান সচিব।

তিনি বলেন, ‘বিদ্যমান খসড়ার বিষয়ে দাবি-আপত্তির জন্য সময় নির্ধারণ করা হবে। ওই সময়ের মধ্যে যেসব দাবি আপত্তি উত্থাপিত হবে তার ভিত্তিতেই সীমানা নির্ধারণ করা হবে। তবে ইতোমধ্যে অনেকেই নিজ উদ্যোগে আবেদন দিয়েছেন। এ সমস্ত আবেদনের সংখ্যা ২০ থেকে ২৫টি। এই আবেদনগুলো এবং ওই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে সমস্ত আবেদন পড়বে সেগুলো নিয়ে শুনানিআন্তে বিধি বিধানের আলোকে আমাদের চূড়ান্ত বিভক্তি এলাকা ঘোষণা করবো।’

সংসদীয় আসনে কাটাছেঁড়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘এই বিষয়টি হবে মূলত প্রাপ্ত আবেদনের সংখ্যার ওপরে। কারণ আমরা ফয়সালাটা চূড়ান্তভাবে প্রকাশ করবো আগেরটা। এরপরে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যে আবেদনগুলো আসবে সেই আপত্তি এবং ইতোমধ্যে নিজ থেকে যে আবেদনগুলো পড়েছে সেগুলো শুনানিআন্তে আমরা বলতে পারবো, আসলে কয়টায় কী হয়েছে।’

জাহাংগীর আলম বলেন, ‘একাদশ নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে যেভাবে সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে সেই পদ্ধতি অনুসরণ করে অর্থাৎ এখন যেটা আছে সেটা দিয়েই আমরা খসড়া প্রকাশ করবো। এরপর কারও যদি কোনো আপত্তি থাকে সেই আপত্তি দাখিল করবে। ইতিমধ্যে আমরা ২৫টি আবেদন পেয়েছি। এগুলোসহ শুনানি হবে। এরপর চূড়ান্ত হবে কয়টা আসনের সীমানা পরিবর্তন হচ্ছে। খসড়া দ্রুতই প্রকাশ করা হবে। এটা আমরা আগামী সপ্তাহের মধ্যেই করে দেবো।’

ইসি সচিব আরও জানান, ‘বাস্তবতা এবং আইনের বিষয়টাও তাই। আগে তো মানুষকে জানাতে হবে। তারপর তাদের কোনো আপত্তি থাকলে তার ওপর শুনানি হবে। এরপর যে আইন আছে প্রথম হচ্ছে ভৌগলিক অখণ্ডতা, তারপর আঞ্চলিক অবিভাজ্যতা, তারপর প্রশাসনিক এলাকা চতুর্থত জনসংখ্যার ঘনত্ব। এ সবগুলোর বিবেচনায় নিয়ে যদি প্রয়োজন হয় সংশোধন হবে। না হলে হবে না।’