ঢাকা ০৩:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাঠে ফিরছে হকি

প্রাণচাঞ্চল্য ফিরছে হকি টার্ফে। সাত মাস পর বিজয় দিবস হকি দিয়ে খেলা ফিরছে দেশের হকির প্রাণকেন্দ্র মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে। সবশেষ গত এপ্রিলে প্রিমিয়ার লিগ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৪ নভেম্বর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ হকি ফেডারেশনে অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে। সেই কমিটি বিজয় দিবস টুর্নামেন্ট দিয়ে মাঠে হকি ফেরানোর চেষ্টা করছে।

রোববার সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্নেল রিয়াজুল হাসান (অব.) বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হকি মাঠে রাখা। সেই লক্ষ্যে বিজয় দিবস দিয়ে শুরু। সামনে অন্যান্য প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরিকল্পনাও চলছে।’

বিজয় দিবস হকিতে হকি ফেডারেশন আমন্ত্রণ জানিয়েছিল বিভিন্ন ক্লাব, সংস্থা ও জেলা দলগুলোকে। সাড়া এসেছে নৌ, সেনা, বিমানবাহিনী, বাংলাদেশ পুলিশ ও বিকেএসপির কাছ থেকে। পুষ্কর ক্ষিসা মিমো ও আরও কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত হকি খেলোয়াড় মিলে কল্যাণ ঐক্য পরিষদ নামে দল গড়েছেন। ফেডারেশন তাদেরও খেলার অনুমতি দিয়েছে।

এই প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা চেয়েছি খেলোয়াড়রা খেলার সুযোগ পাক। এজন্য ফেডারেশনের অ্যাফিলিয়েটেড ও নন অ্যাফিলিয়েটেড বিষয় বিবেচনা করা হয়নি। সবার জন্যই উন্মুক্ত ছিল।’ ছয় দল দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে। দুই গ্রুপের দুই শীর্ষ দল সেমিফাইনালে উঠবে। ৩০ ডিসেম্বর টুর্নামেন্টের ফাইনাল।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

মাঠে ফিরছে হকি

আপডেট সময় ১১:৪৬:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রাণচাঞ্চল্য ফিরছে হকি টার্ফে। সাত মাস পর বিজয় দিবস হকি দিয়ে খেলা ফিরছে দেশের হকির প্রাণকেন্দ্র মওলানা ভাসানী স্টেডিয়ামে। সবশেষ গত এপ্রিলে প্রিমিয়ার লিগ অনুষ্ঠিত হয়েছিল। ১৪ নভেম্বর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ হকি ফেডারেশনে অ্যাডহক কমিটি দিয়েছে। সেই কমিটি বিজয় দিবস টুর্নামেন্ট দিয়ে মাঠে হকি ফেরানোর চেষ্টা করছে।

রোববার সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লে. কর্নেল রিয়াজুল হাসান (অব.) বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হকি মাঠে রাখা। সেই লক্ষ্যে বিজয় দিবস দিয়ে শুরু। সামনে অন্যান্য প্রতিযোগিতা আয়োজনের পরিকল্পনাও চলছে।’

বিজয় দিবস হকিতে হকি ফেডারেশন আমন্ত্রণ জানিয়েছিল বিভিন্ন ক্লাব, সংস্থা ও জেলা দলগুলোকে। সাড়া এসেছে নৌ, সেনা, বিমানবাহিনী, বাংলাদেশ পুলিশ ও বিকেএসপির কাছ থেকে। পুষ্কর ক্ষিসা মিমো ও আরও কয়েকজন প্রতিষ্ঠিত হকি খেলোয়াড় মিলে কল্যাণ ঐক্য পরিষদ নামে দল গড়েছেন। ফেডারেশন তাদেরও খেলার অনুমতি দিয়েছে।

এই প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা চেয়েছি খেলোয়াড়রা খেলার সুযোগ পাক। এজন্য ফেডারেশনের অ্যাফিলিয়েটেড ও নন অ্যাফিলিয়েটেড বিষয় বিবেচনা করা হয়নি। সবার জন্যই উন্মুক্ত ছিল।’ ছয় দল দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে খেলবে। দুই গ্রুপের দুই শীর্ষ দল সেমিফাইনালে উঠবে। ৩০ ডিসেম্বর টুর্নামেন্টের ফাইনাল।