‘আমি বন্দর থানার এসআই রফিকুল ইসলাম। তুমি মাদক বিক্রি করো। এই নম্বরে টাকা পাঠাও’, অথবা ‘তুমি তো ইয়াবা খাও, আমার নম্বরে বিকাশ করো, নয়তো কাল তুলে আনবো’—এভাবে ভুয়া নামে নিজেকে বন্দর থানা পুলিশের এসআই দাবি করে চাঁদাবাজি করতেন খন্দকার ইশতিয়াক আহম্মদ ওরফে বায়েজিদ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না তার, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা পড়লো আসল পুলিশের হাতে।ভুয়া পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয়ের চাঁদা নিতে গেলে বন্দর থানার বারেক বিল্ডিং এলাকা থেকে বায়েজিদকে আটক করা হয়।
বায়েজিদ (৩৭) চট্টগ্রাম বন্দরের গ্রিজার হাইড্রোগ্রাফি ডিপার্টমেন্টে জরিপ শাখায় কর্মরত আছেন। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানা এলাকার মৃত খন্দকার আজিজুর রহমানের ছেলে। বর্তমানে তিনি বন্দর কলোনির বি-টাইপ এলাকায় বসবাস করেন
বন্দর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক কিশোর মজুমদার বলেন, বন্দরের চাকরিজীবী বায়েজিদ দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে বন্দর থানার এসআই পরিচয় দিয়ে মানুষের থেকে চাঁদা দাবি করতো। মূলত মাদক বিক্রেতা ও ক্রেতারাই ছিলো বায়েজিদের মূল টার্গেট। মাদকসেবন করে এমন দুজন থেকে ৯৪০০ টাকা আত্মসাৎ করে সে। পরে অভিযোগের ভিত্তিতে বন্দর থানার এসআই রাজ্জাকুল ইসলাম রুবেল তাকে আটক করেন।
সংবাদ শিরোনাম ::
বন্দর কর্মচারীর ‘আয়নাবাজি’, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা আগ্রাবাদে
- মোঃ রাজু শেখ চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
- আপডেট সময় ০৬:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪
- ৬০০ বার পড়া হয়েছে
Tag :
জনপ্রিয় সংবাদ