ঢাকা ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভয়ানক তথ্য পাওয়া গেল ‘জুয়া ও কোটিপতির’ গ্রাম নিয়ে চট্টগ্রাম ইপিজেডে কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৮ ইউনিট টঙ্গীতে যুবতীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৩ জাজিরায় মোটরসাইকেল দূর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু তারেক রহমানের নেতৃত্বেই স্বৈরাচারের পতনের মধ্যদিয়ে দেশ নতুনভাবে স্বাধীন হয়েছে: মোস্তফা জামান বিচারের আগে আওয়ামী লীগের কোনো পূর্ণবাসন নয় – হাসনাত আবদুল্লাহ পাঁচবিবিতে মাওলানা ভাসানীকে নিয়ে আলোচনা সভায় গনতান্ত্রিক বাংলাদেশ ও বৈদেশিক নীতির সরলীকরণ: ভোলার হত্যা মামলার পলাতক আসামী ঢাকায় র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কাশিমপুরে চলছে জমজমাট মেলা নষ্ট হচ্ছে বাচ্চাদের লেখাপড়া।

বন্দর কর্মচারীর ‘আয়নাবাজি’, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা আগ্রাবাদে

‘আমি বন্দর থানার এসআই রফিকুল ইসলাম। তুমি মাদক বিক্রি করো। এই নম্বরে টাকা পাঠাও’, অথবা ‘তুমি তো ইয়াবা খাও, আমার নম্বরে বিকাশ করো, নয়তো কাল তুলে আনবো’—এভাবে ভুয়া নামে নিজেকে বন্দর থানা পুলিশের এসআই দাবি করে চাঁদাবাজি করতেন খন্দকার ইশতিয়াক আহম্মদ ওরফে বায়েজিদ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না তার, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা পড়লো আসল পুলিশের হাতে।ভুয়া পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয়ের চাঁদা নিতে গেলে বন্দর থানার বারেক বিল্ডিং এলাকা থেকে বায়েজিদকে আটক করা হয়।
বায়েজিদ (৩৭) চট্টগ্রাম বন্দরের গ্রিজার হাইড্রোগ্রাফি ডিপার্টমেন্টে জরিপ শাখায় কর্মরত আছেন। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানা এলাকার মৃত খন্দকার আজিজুর রহমানের ছেলে। বর্তমানে তিনি বন্দর কলোনির বি-টাইপ এলাকায় বসবাস করেন
বন্দর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক কিশোর মজুমদার বলেন, বন্দরের চাকরিজীবী বায়েজিদ দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে বন্দর থানার এসআই পরিচয় দিয়ে মানুষের থেকে চাঁদা দাবি করতো। মূলত মাদক বিক্রেতা ও ক্রেতারাই ছিলো বায়েজিদের মূল টার্গেট। মাদকসেবন করে এমন দুজন থেকে ৯৪০০ টাকা আত্মসাৎ করে সে। পরে অভিযোগের ভিত্তিতে বন্দর থানার এসআই রাজ্জাকুল ইসলাম রুবেল তাকে আটক করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ভয়ানক তথ্য পাওয়া গেল ‘জুয়া ও কোটিপতির’ গ্রাম নিয়ে

বন্দর কর্মচারীর ‘আয়নাবাজি’, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা আগ্রাবাদে

আপডেট সময় ০৬:৫৮:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ জুলাই ২০২৪

‘আমি বন্দর থানার এসআই রফিকুল ইসলাম। তুমি মাদক বিক্রি করো। এই নম্বরে টাকা পাঠাও’, অথবা ‘তুমি তো ইয়াবা খাও, আমার নম্বরে বিকাশ করো, নয়তো কাল তুলে আনবো’—এভাবে ভুয়া নামে নিজেকে বন্দর থানা পুলিশের এসআই দাবি করে চাঁদাবাজি করতেন খন্দকার ইশতিয়াক আহম্মদ ওরফে বায়েজিদ। কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না তার, পুলিশ সেজে চাঁদা নিতে গিয়ে ধরা পড়লো আসল পুলিশের হাতে।ভুয়া পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয়ের চাঁদা নিতে গেলে বন্দর থানার বারেক বিল্ডিং এলাকা থেকে বায়েজিদকে আটক করা হয়।
বায়েজিদ (৩৭) চট্টগ্রাম বন্দরের গ্রিজার হাইড্রোগ্রাফি ডিপার্টমেন্টে জরিপ শাখায় কর্মরত আছেন। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানা এলাকার মৃত খন্দকার আজিজুর রহমানের ছেলে। বর্তমানে তিনি বন্দর কলোনির বি-টাইপ এলাকায় বসবাস করেন
বন্দর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক কিশোর মজুমদার বলেন, বন্দরের চাকরিজীবী বায়েজিদ দীর্ঘদিন ধরে নিজেকে বন্দর থানার এসআই পরিচয় দিয়ে মানুষের থেকে চাঁদা দাবি করতো। মূলত মাদক বিক্রেতা ও ক্রেতারাই ছিলো বায়েজিদের মূল টার্গেট। মাদকসেবন করে এমন দুজন থেকে ৯৪০০ টাকা আত্মসাৎ করে সে। পরে অভিযোগের ভিত্তিতে বন্দর থানার এসআই রাজ্জাকুল ইসলাম রুবেল তাকে আটক করেন।